নিকষিত যৌবন যখন মুখ থুবড়ে পড়ে থাকে জঞ্জাল ভর্তি ডাস্টবিনে কিংবা প্যাথেড্রিনের সুই মাখা এঁদো ডোবায় আমি ভ্রমরে হরণ করা নিষ্পেষিত মেথি হয়ে ঠায় চেয়ে থাকি কেবল
রঙ্গ বিধু ' পেয়ারী মিনজিরি ' অসম আক্রোশে ফেলে রেখে গেছে যেই আসমানী রুমাল ওটা দিয়েই অসহায় প্রশান্তির স্বেদ বর্ম অপনোদন করে নিজেকে বুঝাই ধীরে বহ হে যুবক, এ অভিপ্রায় নয় তোমার তুমি বরং পিছু হটো
যৌবনের লেলিহান শিখায় টগবগিয়ে ফুটে উঠা অদম্য তারুণ্যকে অস্বীকার করে আমি বরং থমকে দাঁড়াই অসহায়ত্ব মেনে নিয়ে তবু সম্মুখে বাড়াই পা
ও মানুষ, তুমিও হাঁটো অধ:কৃত ধ্বস্ত আমিও হয়েছি জেনো
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মালেক জোমাদ্দার
কবি আপনার কবিতা আমার খুব ভালো লেগেছে, কবি দাড়ি- কমা নেই কেন ?
চমৎকার কবিতা লিখেছেন !!! ।
আমার কবিতা ও গল্প পড়ার অনুরোধ থাকলো। শুভ কামনা।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।