সিদ্ধান্ত নিতে হবে চতুরের মতো
কোন পথে যাবো!
এক পথের শেষ নেই,অশেষ-ভর্তি মায়াময় জল।
অন্য পথ সমতল,কিছুটা একেবেকে গোরস্থানে ঠেকেছে।
কালের-ঘড়ির সময়-আলোও নিভে আসছে
ঝড়ের পরে ঝড়,
অস্থির বাতাস,ভুখাদের মিছিল,অনাথ সম্রাজ্জ,ভিখেরি রাজা!
ভারী ভারী হাহাকার দলা দলা দুর্ভিক্ষে
যন্ত্রণার কবলে নগর-বন্দর। একটা সোনার মহলেও
শান্তির-খোলসে উবুত হয়ে পড়ে থাকে ছেবরা ছেবরা প্রেম।
আমি খালিপায়ে
ঘুপচি গলির শেষ পাড়ার সুড়সুড়ি নটিদের আঙ্নে মাড়িয়ে
অশেষে যাবো ভাবছি।
স্বপ্নের কচি কচি বীজ দুর্গন্ধ রক্তে ভিজিয়ে রেখে
জন্ম দিবো এক একটা গগ্নি-পুত্র!
আমার অস্তিত্ব’রা ঘুরে বেড়াবে ডিক-ভোলাদের বাড়ি বাড়ি।
তুমি মহদয় অভয় দাঁও,
আমি শেষ তিপান্তে যেতে যেতে বারুদেজ্বলা কবি হতে চাই।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী নয়।।