এক জনমে কত যে রূপ
কত সে রূপের ভিন্নতা-
নবজন্ম থেকে শৈশবে পা
কত যে তার বৈচিত্রতা!

দুরন্ত চঞ্চলতায় উচ্ছল কৈশোর
কি যে উচ্ছ্বাস ফেলে নাভিশ্বাস-
করে হেলা কত কেটেছে যে বেলা
কত বন্ধুর পথ দিয়ে পাড়ি তবু লাগেনাতো হাঁসফাস!

কিছু বুঝা কিছু না বুঝার
অপরিপক্বতার অপাঙতেয় উন্মাদনা-
অপূর্ণের পূর্ণতার থাকে না কোন ব্যর্থতা
না থাকে পুণ্য না থাকে পাপ না থাকে কোন ভাবনা!

সব কিছু লাগে ভাল, সব কিছু বাসি ভালো
ভালোলাগার থাকেনা কোন সীমাবদ্ধতা
প্রকৃতির প্রাকৃতিকতায় অবারিত সুখ
কিশোর-কিশোরীর কৈশোরের থাকেনা কোন স্বচ্ছতা-অস্বচ্ছতা!

শৈশব-কৈশোর থেকে তারুণ্য, নবীন থেকে প্রবীণ
রচিত হয় জীবন-মৃত্যুর ইতিহাস-
কর্ম গুনেই হবে অমর
জীবন চক্রে করলে পাশ!!!

ভালবাসি তোমায়
বৈশাখী ঝড়ের মত-

দেখি স্বপ্ন অবিরত
ভালোবাসাবাসি প্রতিনিয়ত,

দেশ প্রেম ভাব দেখায় সবাই কত ছলে বলে
দেশ ও দশের জন্যই জীবন উৎসর্গ তাদের, কত বোল চালই তো চলে!

অপূর্ণ মনের যত অনাকাঙ্ক্ষিত গ্লানি, বঞ্চনা, ব্যথা, কত কথা
এক জীবনে ঘটে যাওয়া কত জীবন কাহিনী, সফলতা, ব্যর্থতা!

ইচ্ছা করে পাখির মত ডানা মেলে উড়তে
ইচ্ছা করে সুন্দর একটা কলুষমুক্ত বিশ্ব ধরা গড়তে।

সাদা মনের সহজ সরল অভিব্যক্তিই কি সরলতা?
যার মধ্যে নেই কোন ক্ষোভ, ঈর্ষা রাগ বা গরলতা ।

ঝমঝমিয়ে ঝুপ ঝুপিয়ে
বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর,

ক্ষুধার রাজ্যে মানুষ
দেখ কত অসহায়,

এসো বর্ষা বর্ষা
বর্ষা এলো আষাঢ়ে,