জানতে চাও আজ, সেই পথটি কে ?
সে তুমি, ভুলের অহংকার, দীর্ঘকায় বিষাক্ত দিবা
তোমার তীব্রতায় পাই নি আমি রাত্রির দেখা
মলিন সূর্যে চারদিকে অবধি আঁধারের হাস্যোজ্জল খেলা ।

আমার কষ্টগুলো মিশিয়ে দিয়েছি আকাশে
আকাশ ছড়িয়েছে আর সুবিশাল নীলিমায়
দহন জ্বালা বপন করেছি অনূঢ়া ভূমিতে
ফসলের অপেক্ষায় কালাতিপাত করি-

ভুলে যাসনে...
ভুলে যাওয়াটা যদি সহজ হয়!
হাসতে হাসতে ভুলে যাসনে।

ওগো আলসে মেয়ে,
কতোটা আধুনিকতায় বিদ্যাকে ঠুনকো করে
ভুলেছো তুমি নদী কুলি নারী।

এই যে শহর শহরের পর শহর
ঝলসে যাচ্ছে!
এই যে গ্রাম গ্রামের পরে গ্রাম
পুড়ে যাচ্ছে!
কতদিন ধরে চলছি একা!

দিবসের জ্যেতি হারায় যখন যামিনীর কোলে ডুবি
সন্ধ্যা তারায় জ্বলে উঠে যেন স্নিগ্ধ প্রিয়ার ছবি।
হাসনা হেনার মধুর সুবাসে মধুময় চারপাশ,
আসবে প্রিয়া, জাগব রাত করবে না কভু নিদ গ্রাস।

সূর্যকে চলে যেতে বলি তবে?
তুমি কি আমার স্নিগ্ধতার চন্দ্র হবে?

কষ্ট কি আমাকে মুক্তি দিবেনা!
কষ্টের আমাকে এত প্রিয় কেন?
কষ্টের নানান রূপে আমি বিমুঢ়, ব্যথিত।

তোমার চোখে গড়ে ওঠা অশ্রুকণা
আমার অনেক দামে কেনা,
অনেক মুল্যবান,অনেক দামি
তাই বলছি তোমায়,শোন তুমি,

আজ মাটিতে বসে আকাশ দিয়ে উড়ছিলাম
বেশ ভালো আছে গণ এবং তন্ত্রের নমুনা স্বাক্ষর,
যে দলিল-দস্তাবেজ পথ হারিয়ে খুঁজে নিয়েছিলো