তুষারের চাদরে ঢেকে গ্যাছে পুরো লন্ডন সিটি, চারিদিকে চোখ ধাঁদানো লাইটিং। ক্রিস্টমাস আর উইন্টার ভ্যকেশন এর জন্য ইউনিভারসি্টিতে ছুটি

শান্তুকে নিয়ে খুব চিন্তায় আছে ওঁর মা। ছেলেটা আমার বড্ড ডানপিটে স্বভাবের। ক্লাস নাইন-এ উঠার পর থেকে আরো অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠেছে।

ছেলেটাকে এভাবে চড় মারাটা ঠিক হয়নি! কীকরে বোঝাব সৌরভকে যে ছেলেটা কতটা একাকী আর অসহায়। কীভাবে সে দিন রাত ছটফট করছে

কবি ঘুমিয়ে আছো? আমার কথা গুলো শুনতে পাচ্ছ? নিকষ কালো আঁধারের ভেতর বৃক্ষের বিদায়ী কণ্ঠ কবি স্বপ্নের ভেতর শুনতে পায়। সেই স্বপ্নের

আমাদের পাড়ার দুষ্টু ছেলে গদাই বেশ মোটা সোটা ও তুলতুলে ছিলো বলে তাকে সকলে গদাই বলত ।দুপুরের খাবার সময় হলেও সে যখন বাসায়

মালী যখন তার ডালি ভর্তি ফুল নিয়ে মালা গাঁথতে বসে তখন একটি একটি করে ফুল উঠিয়ে সে তার সুতায় পরিয়ে দেয়। আমিও মালীর মতই কৈশোর

তাড়াহুড়ো করে মোড় ঘুরতে গিয়েই বিপত্তি। একেবারে অ্যাক্সিডেন্টই করে বসল পবিত্র। ওদিক থেকে যে একটা মোটরসাইকেল আসছে তা তো সে

পরানপুরের মোল্লা বাড়িতে এগারতম আগমনী আওয়াজ শোনা গেল- রাতের মধ্যভাগে। আজ ওসমানগনির কন্ঠে আজানের ধ্বনী শোনা গেলনা।

এগারো বছরের একটি মেয়ে ভোরবেলায় ঘুম থেকে উঠে বারান্দায় গিয়ে সূর্যোদয় দেখছিলো। সেই সূর্যোদয়ে যেন ছিল মেয়েটির জীবনের আশার আলো,

“একটা থাপ্পড় খাবি ফাজিল!!”, চেঁচিয়ে উঠে নিঝুম। সাথে সাথে অবশ্য নিবিড়ের উত্তরটাও পেয়ে যায়,”তোর একারই হাত আছে, তাই না?” এরপর