ডানাভাঙ্গা প্রজাপতিরা কাঁদে অন্তরালে...

কৈশোর (মার্চ ২০১৪)

সেলিনা ইসলাম
  • ১৭
  • ১৭
ছেলেটাকে এভাবে চড় মারাটা ঠিক হয়নি! কীকরে বোঝাব সৌরভকে যে ছেলেটা কতটা একাকী আর অসহায়। কীভাবে সে দিন রাত ছটফট করছে পড়তে বসে, বিছানায় শুয়ে! আমি মা হয়ে যা দেখতে পাই বাবা হয়ে কী সে সেইটা দেখতে পায়না? নাকী দেখেও না দেখার ভান করে যায়? সে কী ছেলের এই বয়সটা পার করেনি? সে কী এই বয়সে এমন করে তার জীবনকে কাটিয়ে দিয়েছে যেমন করে আমাদের ছেলেটা কাটাচ্ছে? আমার চেয়ে তো তারই ছেলের জন্য বেশী খারাপ লাগা উচিৎ। হয়ত খারাপ লাগছে! সে নিজেকেও মাঝে মাঝে দায়ী করে সন্তানকে এমন বন্দী বাসিন্দা করে। যেখানে বাস্তবতা অনেক কঠিন সেখানে কেবল নিজেকেই দায়ী করা যায়। নিজেও পানি ছাড়া মাছের মত একফোটা পানির জন্য তড়পানো যায়,আকুতি করে যাওয়া যায়। বড় নিরুপায় হয়ে এক সময় নীরবে চোখের জলে ভাসা যায়। আমি নিজেও কী কম কষ্টে আছি? আমরা আমাদের মধ্যবিত্ত জীবনে সন্তানের চাহিদানুযায়ী সবকিছু দিতে পারলেও,দিতে পারিনি মুক্ত বিহঙ্গীর মত উড়ে চলার মত দুটো পাখনা! ওর জীবনটা কেন এমন হল? পাশের ঘর থেকে ছেলেটার ফুপিয়ে কান্নার শব্দ ভেসে আসছে কানে! এমন করে বাবার হাতে আদরের জায়গাটা যে একটা চড় দখল করে নেবে,তা সে একেবারেই ভাবেনি।

মনে পড়ে অতীতের কত কথা ! সেই সকালে দীপাদের পুকুরে ঝাঁপাঝাঁপি করে সাতার কেটে এপার থেকে অপারে প্রতিযোগিতা করতাম। মা ছোট ছোট ইট মেরে ভয় দেখাতো যেন তাড়াতাড়ি পুকুর থেকে উঠে আসি। স্কুলে যাবার কথা ভুলে যেতাম সবাই। কোন রকম নাকে মুখে খাবার দিয়ে সব বন্ধুদের বাড়ীর গেইটে ডাক দিয়ে দিয়ে সবাইকে জড় করে ছুটে যেতাম স্কুলে। সেখানে টিফিনের সময়টা কাটিয়ে দিতাম খেলাধুলা করে। দঁড়ি লাফানো, মোরগ লড়াই,বর্শা নিক্ষেপ আরো কত খেলা করে সময়টাকে পার করেছি। বাসায় ফিরেই সবাই মিলে ছুটে যেতাম পাশেই খেলার মাঠে। সেখানে চলত দলাদলির বাকবিতন্ডা। কে রাজা হবে আর কার দলে কে থাকবে এই নিয়ে যখন পরিস্থিতি তুঙ্গে তুলেছে অভিমানভরা খেলার সাথীরা। সেই সময়ে এই আমিই সবাইকে নিয়ে টস করে দুজনকে রাজা বানিয়ে সময়টাকে প্রাণবন্ত করে তুলেছি। কার দলে কে যাবে এই বিষয়টি নির্ধারন করা হত খুব বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিয়ে। দুজন করে খেলায় পারদর্শি আর দুজন করে খেলায় আনাড়ি। এভাবে দল করে তারা নিজেদের ফুলের বা ফলের নামে নাম রেখে দুজন রাজার কাছে এসে বলত -" কে গোলাপ বা জুঁই নেবে আর কে আম বা জাম নেবে" একবার যে রাজা তাদেরকে নির্বাচন করত পরেরবার করত আরেক রাজা। এভাবেই পালা করে দল নির্বাচন করে সবাই মিলে আনন্দ আর উল্লাসে বৌচি,দাড়িয়াবন্ধা,বরফ পানি, ইত্যাদি নানা খেলায় মেতে উঠতাম। এভাবে সুন্দর ও সন্তোষজনক ভাগ বাটোয়ারা করে সবাই মিলেমিশে থাকার পরিকল্পনাটা যেন এই বয়স থেকেই শিখেছিলাম!

নদী যেমন কলকল রবে ধেয়ে যায় সোজাঁ পথে। আর বাঁধা পেয়ে শব্দের কোলাহল থামিয়ে কিছুটা নির্জীব হয়ে পরিবর্তিত করে চলার বাঁক! ঠিক তেমনি যে আনন্দ আর উদ্দীপণায় চলেছে এই পথ, সেই পথেই এক সময় থমকে দেয় বয়স। মায়ের কড়া শাষনে সেই আগের মত করে ডানা মেলে উড়ে চলা আর হয়ে ওঠেনা। সন্তানের কথা ভেবে প্রতিটা পরিবারেই থাকে নিজস্ব কিছু নিয়ম নীতি। যা এক একটা পরিবারে ভিন্নরুপে দেখা যায়। আমার বেলাতেও তার ব্যতিক্রম ঘটেনি। মেয়ে হয়ে জন্ম নিয়েছি বলে এখন খেলার সময় না! এখন এই কিশোরি বয়সেই বেনী দুলিয়ে ঘাস ফড়িঙ্গের পিছনে ছুটে যেতে নেই ! নেই কোলাহল মুখর পরিবেশে সঙ্গী সাথীদের সাথে বাধাঁহীন পায়ে কাদাঁমাটি মাখা! নেই ইচ্ছে সরোবরে মনের মাধুরী সাজিয়ে একগুচ্ছ পদ্ম তোলা ! প্রতিটি ক্ষণে মনে করিয়ে দেয়া "মেয়ে তুমি এখন কাটাঁয় ঘেরা গোলাপের ফুল, নিজেকে তুমি যত্ন করে আরো ধারালো কর। কাচেঁর দানীতে তুমি শোভা পাবে। তোমার এখন চেনা ঘর ছেড়ে যেতে হবে অচেনা ঘরে। এখন তোমার নিজেকে বদলে দেবার দিন"! মা আমাকে কেমন করে সংসার করতে হবে,তা একেবারে হাতে ধরে শেখাতে লাগলেন! ঠিক যেমন করে প্রথম বর্ণমালা লেখা শিখিয়ে ছিলেন তেমন করেই।

আমার থেকে একবছরের বড় আমার ভাই যেখানে হৈ চৈ আর উচ্ছ্বলতায় রোমাঞ্চিত হয় নতুন নতুন ভাবনা ও খেলা আবিস্কারে। যেখানে সে বন্ধুদের নিয়ে রাতের গভীরে প্রতিবেশীদের মুরগী আর খেজুর রস তাদেরকে না জানিয়ে তৃপ্তি নিয়ে খায় দলবেধেঁ। সেখানে আমি বন্দী থাকি ভোরের আলোর অপেক্ষায়। আমার আনন্দ ভাইয়াকে দরজা খুলে দেবার অপেক্ষায় নির্ঘুম পাহারা দেয়া! আমার বয়সী কিশোর কিশোরীরা কত উচ্ছ্বল আর উদ্দিপ্ত হয়ে আকাশ কাঁপিয়ে খেলে যায় মাঠে! বন্ধুরা মিলে সবাই ছুটে যায় এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায়! ওরা আনন্দের সবটুকু নির্যাস থেকে বিন্দু বিন্দু শখগুলো হৃদয় বন্দী করে নেয় কৈশোরের বেলাভূমিতে! আর আমি? দীর্ঘশ্বাসে শুন্যচোখে তাকিয়ে থাকি আকাশ পাণে! জানালার শিকে মাথা গুঁজে আমি দেখে নেই ইচ্ছেডানায় ভেসে যাওয়া পাখিদের কলরব। ফুলের সুবাস নিয়ে বাতাস আমাকে আলিঙ্গন করে মধুর আবেশে। রাতের আধাঁরে আমি স্বপ্নের পানঁসি ভাসিয়ে ছুটে চলি দলবেধেঁ, নিঝুম কোন দ্বীপে!

সেই সময়ে মায়ের চোখকে ফাঁকি দিয়ে গল্পের বই পড়াটাও ছিল এক অসাধ্য সাধন। ক্লাসের পড়া ছাড়া যেন অন্য যা কিছুই পড়ি না কেন তাতে জ্ঞানার্জনের চেয়ে খারাপ কিছুই শেখা হবে ভেবে ছিল নিঃশ্ছিদ্র নজরদারী। সেলাই কর কুরুসের কাজ কর এটাই এই বয়সে শেখার মোক্ষম সময়। দু একটা বাচ্চা হয়ে গেলে এসব শেখার সময় কোথায়? আমি যেখানে স্বপ্ন দেখি মাধুরী মেশানো রঙ নিয়ে কিছু জ্ঞানার্জন করার, মা সেখানে স্বপ্ন দেখে নানী হবার!"মা আমি তোমার মত কিশোরী বধুঁ হতে চাইনা। আমি আমার জীবনের প্রতিটা অধ্যায় নিজের মত করে, বাধাঁহীনভাবে উপভোগ করতে চাই!"মেঘে ঢাকা সুর্যের মত আমি জ্বলতে থাকি নীরবে। মুখ ফুটে মাকে কিছুই বলা হয়না।

সেই শিশুকাল থেকে ছেলে মেয়েতে একটা দুরত্ব বজায় রাখার শিক্ষা মা দিয়েছে বিধায় একটু বড় হতেই দুরত্বের কারণ ছিল একটা ভয়। একটু একটু করে বড় হতে হতে ভয়ের জায়গাটা আত্মবিশ্বাস দখল করে নিলেও লোক চক্ষুর ভয়টা থেকেই গেছে আজাবধী! যেখানে আগে একজন কিশোরকে দেখলেই কোণঠাসা হতাম বিব্রতবোধ করে,সেখানে এখন কিশোরীদেরকে দেখি কত বন্ধুত্বপুর্ণ আর সাবলীলভাবে মেলামেশা করে যায় সবাই। যা আমাদের সময়ে ছিল একেবারেই ভাবনাতীত! আমরা সেই সময়ে একজন ছেলেকে দেখলেই নিজের অজান্তেই মাথা নীচু করে নিতাম। কিন্তু এখন দেখি মেয়েরা ছেলেদের পাশাপাশি হেঁটে যায় মাথা উচুঁ করেই! সব কিছুই পরিবর্তিত হয়েছে উন্নতির আশায় আধুনীকতার নিয়মে কিন্তু কেউ একবারও ভাবেনি খুব বড় একটা ক্ষতি গুমরে কেঁদে মরছে বড় বড় অট্টালিকা ও তার চার দেয়ালে! এই আমি উচুঁ দালানের জানালার শিকে মাথা ঠেকিয়ে দেখে যাই যান্ত্রিক শহর। তবে আগের মত সেই ফুলের সুবাসিত বাতাস আমি আর কোথাও পাইনা!

আমার ছেলেটা এই কিশোর বয়সে সারাদিন ব্যস্ত সময় কাটায় বন্ধুদের সাথে। কিন্তু আমি কাউকেই দেখিনা ওর আশেপাশে! মুখ টিপে হাসতে দেখি, লজ্জায় লাল হতে দেখি! শুধু গুনগুনিয়ে গাইতে শুনিনা। মনের দুয়ার খুলে নাও বাইতে দেখিনা! কেবল দেখি ওর মুখের আকৃতির থেকেও বড় হেডফোন কানে রেখে কম্পিউটারের রঙীন পর্দায় স্থীর দুচোখে পার করে দেয় দীর্ঘ সময়! যখনই বলি-"বাবা কী করছ?"নির্লিপ্তভাবে জবাব আসে "এইতো মা দাবা খেলছি" অথবা বলে "ফুটবল খেলছি" কিন্তু একবিন্দু ঘাম ঝরেনা ওর শরীর থেকে! বাবার ভয়ে চিৎকার করে উল্লাস করে না! আমি ওকে বাধাঁহীন উড়তে শিখিয়েছি কিন্তু উড়ে চলার আকাশটা দিতে পারিনি! আমাদের সময়ে যে আকাশে ছিল বন্ধুদের অভিমানি দলাদলি আর মিষ্টি মধুর কোলাহলে ভরপুর, সেই আকাশে এখন বড় বড় পাঁকা বাড়ী,লোভী মানুষের বিলাসিতার পসরা বাসর!

আমার পাশের ফ্লাটের কিশোর ছেলেটাকে ওর মা ঘরেই থাকতে দিত না! স্কুল থেকে বাসায় এলেই বলত -" কীরে সারাদিন ঘরের মাঝে ওম দেয়া মুরগীর মত ওম দিচ্ছিস কেনো? যা বাইরে যা। ছেলেরা ঘরের মধ্যে বসে বসে বড়দের কথা গিলে নাকী? তুই তো অল্প বয়সেই পাকনা হয়ে যাবি বড়দের কথা গিলে গিলে। যা বাইরে যা খেলাধুলা কর" ছেলেটা যেতে চাইত না কিন্তু মা জোর করে পাঠিয়ে দিত! না ছেলেটা অল্প বয়সে পাকনা হয়নি। সে অল্প বয়সেই ড্রাগস এডিক্টেট হয়ে ওম দেয়া মুরগীর মতই হয়ে গেছে! মা বাবা দুজনেই এখন ছেলেকে ঘরে রাখতে চায় কিন্তু ছেলে চার দেয়ালে বন্দী না থেকে নীলের নেশায় রঙীন ঘুড়ী উড়ায় নিজের ইচ্ছে মত! খোলা মাঠ নেই, ঝাঁপাঝাঁপির পুকুর নেই! নেই শাপলাভরা ঝিল! কোথায় যাবে বাইরে?
যে কয়টা পার্ক আছে তা দখল করে নিয়েছে যুবক যুবতী আর রঙীলাদের সীমাহীন বিনোদন! কোলাহল থেমে গেলে একটু কান পাতলেই শোনা যায় তাদের ছন্দহীন কার্যকলাপে শিশু-কিশোরদের বিনোদনের সরঞ্জামগুলোর গোঙাণীর শব্দ! যে বয়সে আমরা পোয়াতী গরুর যন্ত্রণা দেখে কষ্ট আর ভয়ে মুখ লুকাতাম মায়ের আঁচলে! সেই বয়সে আমার সন্তান সাহসী হয়ে ওঠে রক্তাক্ত গলাকাটা বেওয়ারিশ লাশ দেখে! কষ্ট আর ভয়ের জায়গায় ওদের দখলে ভার্চুয়াল জীবনের পুলোকিত গল্পের বিষয়বস্তু আর কৌতুহলী প্রশ্নরাশি! আমি নীরবে কাদিঁ,অসীম শুন্যতা আমাকে ঘিরে ধরে অশুভ চিন্তায়।

আজ মেঘের ঘনঘটা শুরু হয়েছিল সেই সকাল থেকে। ছুটির দিনগুলোতে দুই বেডরুমের বাসাও কম হয়ে যায় চার জনের জন্য। ছেলেটা বাবা আজ বাসায় জেনেও খেলায় জয়ী হবার উল্লাসটা দমিয়ে রাখতে পারেনি! "ইয়াহু..." শব্দের প্রতিধ্বনী মনের বালুচরে ছলাৎ ছলাৎ আনন্দ ঢেউ নিয়ে এলেও ঘুম ভাঙিয়ে দেয় সৌরভের ! আর সেই সুবাদে ট্টফি মেলে বাবার চার আঙুলের ছাপ বাম গালে! বারান্দায় দাঁড়িয়েও শোনা যায় ফুপিয়ে কান্নার সুর। আমার বুকের ভেতরটা দুমড়ে মুচড়ে ভেঙে যেতে চায়! চারিধারের উঁচুতলার ইট বালির কংক্রিট আমার গলাটাকে চেপে ধরে,দম বন্ধ হতে চায়। কিন্তু চোখে ভেসে উঠে মধুময় সেই স্মৃতি "খোলা সবুজ মাঠ জুড়ে কিশোরী আমরা কজন সুর মেলায় তালে তালে -
"ওপেনটি বাইস্কোপ
নাইন টেইন টেইস্কোপ
চুলটানা বিবিয়ানা
সাহেব বাবুর বৈঠক খানা
আজ বলেছে যেতে
পান সুপারি খেতে
পানের ভিতর মরিচ বাটা
স্প্রিং এর চাবি আটা
যার নাম রেনু মালা
তার গলায় ফুলের মালা "
টপটপ করে বৃষ্টির ফোঁটা পড়ে আমার সন্তানের মাথায়। কী অপরাধে ওদের কৈশোরের স্বাধীনতা থেকে ওরা বঞ্চিত হল? কেন ওদের জীবনটা মুক্তপাখীর মত হলনা? আমি আমার বুকের মাঝে ছেলেটাকে জড়িয়ে ধরি। মমতা মাখা স্পর্শে গভীর থেকে আরো গভীর জলের স্রোতে ভেসে যায় বাকরুদ্ধ সময়।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
হলুদ খাম চমৎকার গল্প টি ।
ফেরদৌসী বেগম (শিল্পী ) আসলেই সেলিনা আপা, খুবই খুবই সত্যিকারের কথাগুলো আপনি চমৎকারভাবে লিখেছেন। আমারও ভীষণ কষ্ট হয় ভাবতে আমাদের ছেলেমেয়েদের জন্য। গল্পে ভালোলাগা আর শুভকামনা জানিয়ে গেলাম।
অনেক ধন্যবাদ আপা সময় দিয়ে গল্প পড়ার জন্য অনন্ত শুভকামনা
সেলিনা ইসলাম গল্প পড়ে মুল্যবান মন্তব্য করায় সবাইকে জানাই অনেক অনেক ধন্যবাদ । সবার জন্য রইল সতত শুভকামনা
নাফিসা রহমান অপারগতার বেদনায় ছাওয়া কৈশোরের গল্প... মনে ছাপ ফেলে গেলো...
তাপসকিরণ রায় ভাষার প্রাঞ্জলতা চোখে পড়লো।সুন্দর এক গল্পচিত্র ফুটে উঠেছে আপনার লেখায়।মনোভাবনার তুলনামূলক দিকটি স্বচ্ছ হয়ে দেখা দিয়েছে।চমৎকার লিখেছেন।
Salma Siddika খুব ভালো লাগলো. সুন্দর ভাবে বর্ণনা করেছেন আগের কৈশোর আর আজকের কিশোরকে
নাজমুছ - ছায়াদাত ( সবুজ ) বাস্তব চিত্র আপনার লেখায় । ভাল লাগলো সুন্দর ভাবনার জন্য
এশরার লতিফ অতীতের কৈশোর আর বর্তমানের কৈশোরের পার্থক্য এবং তার অভিঘাত সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুললেন। ভালো লাগলো।
মোহাম্মদ ওয়াহিদ হুসাইন আমরা আমাদের সময়টা কাটিয়েছি বিশুদ্ধতার মাঝে আর এখন হয়তো সেই সময়টা এদের কাটাতে হচ্ছে ভারচুয়াল জগতে। একবারে বাস্তব রূপটাকে ফুটিয়ে তুলেছেন। শুভেচ্ছা রইল।
মোঃ আক্তারুজ্জামান আমাদের অনেকেরই অনুভূতিগুলি আপনার সুচিন্তিত কথামালায় তুলে ধরেছেন। আমাদের কৈশোর জুড়ে আনন্দ ছিল রাশি রাশি। আমাদের সন্তানদের কৈশোর নিয়ে ভয় হতাশা। অনেক সুন্দর লিখেছেন।

২৭ মে - ২০১১ গল্প/কবিতা: ১২০ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "নগ্নতা”
কবিতার বিষয় "নগ্নতা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ মে,২০২৪