গত রাতে ভিষন ঝড় হয়েছিল। ঝড়ের প্রচন্ড প্রকোপে আমার সুন্দর বাগানটা তছনছ হয়ে গেছে।

‘চয়নকে পাওয়া যাচ্ছে না, কেউ কি জানো কোথায় গেল ছেলেটা?’ মিলনার প্রশ্নে সকলেই হতবাক। ‘এই তো কালই ও তোমাদের বাড়িতে কত

অদিতির মনটা খুব খারাপ! খুউব!
আজ দশ দিন ধরে মাসুমের কোন খবর নেই। ষোলই জানুয়ারি সকাল

জীবনের প্রথম পত্রে নাম সম্বোধন করিতে পারিলাম না বলিয়া আপনজনের নিকট ক্ষমা চাইব কি, আপন অনুশোচনায় আপনি দগ্ধ হইতেছি।

মোটরসাইকেলের পেছনে যাত্রী হিসেবে যে মেয়েটিকে শোভা পাচ্ছে,তাকে আমার চেনা চেনা মনে হচ্ছে। কে? ফারজানা নয়তো?

আজও ভোরের চাদর সরিয়ে সূর্য মুখ তুলে চাইতেই প্রতিদিনের মতই আরো একটা জীবন ফুলের পাপড়ি সুবাস ছড়াতে যেন ব্যাকুল হয়ে ওঠে! কিন্তু

আমি সোম্য। হৃদয় আমার ভালোবাসা।
সময়ের সংলাপগুলো ক্ষয় হতে হতে দীর্ঘ পনের বছর গেলো। এখন শুধু

ধড়াস করে উঠলো বুকটা।
পিছনের বেঞ্চে বসা রুমেলের সাথে কথা বলার সময় আরো পিছনে দৃষ্টি

ছেলেটি প্রায় প্রতিদিনই মেয়েটির কাছে জানতে চাইত, "তুমি আমাকে ঠিক কতটুকু ভালোবাসো?"

আমি একটু আলসে টাইপের লোক। কোন কিছুই ঠিকমত গুছিয়ে করতে পারিনা। আসলে চেষ্টাটাই করা হয় না। ঐ সেদিন গল্প-কবিতার জন্য একটা