ভরা শীতকাল,শীত এবার বেশ গুছিয়ে জাঁকিয়ে বসেছে দীর্ঘসময়ের আশু নিয়ে, সময়টা আবার খেজুর রসের। কনকনে শীতের দাপটে জান-প্রাণ

-কী রে চ্যাংড়া...জীবনে কয়খান ভালা কাম করছোস? আইজ এত ভালা হইতে মন চাইল? নিজেই থানায় আইসা পড়লি?

এটা একটা জীবন বোধের গল্প। অল্প সময়ে যার সৃষ্টি আর পুরো জীবন জুড়ে যার আচ্ছন্নতা...

কবিতার খাতাটা প্রথমে লুকিয়েছিলাম বাটা কোম্পানির জুতার বাক্সে। পরে কেমন যেন বিবেকে বাধলো। বের করে সেটি রাখলাম তাকের উপরে রাখা

শ্রাবণের শেষ বিকেলে আমি দাড়িয়ে আছি শাহবাগে। আকাশে কোন মেঘ নেই,পড়ন্ত বিকেলে সূর্য তার যত টুকু তেজ তা পৃথিবীতে নিংড়ে দিচ্ছে। তুষারের

এই সব ঘরগুলোতে থাকার সুবিধা আছে । যেখানে কাজে যাব , সেখানেই থাকতে হবে । তাই সেখানে ঘরটা সাজিয়ে নিই । ওই একটা খাট আর

যোগাযোগটা আমাদের ফোনে, ফোনেই পরিচয়। তন্দ্রা’র সযত্নে গুছিয়ে বলা সুন্দর কথার আবেশ আমাকে মোহাবিষ্ট করে। রবী ঠাকুর, জীবনানন্দ কিংবা

জীবনের প্রথম পত্রে নাম সম্বোধন করিতে পারিলাম না বলিয়া আপনজনের নিকট ক্ষমা চাইব কি, আপন অনুশোচনায় আপনি দগ্ধ হইতেছি।

মিলি দু হাতে টেনেও ছাতাটা ধরে রাখতে পারছে না। যত না বৃষ্টি, তার থেকেও বেশী দমকা বাতাস।

চৈত্রের পিয়াইন প্রায় পানিশূন্য । জীর্ণ- দরিদ্র হাওরের অসংখ্য মানুষের মতো । নদীর ঢালে গজিয়ে উঠা সবুজ ঘাস আর একেবারে তলায় জমে থাকা