বিষন্ন বিকেল। শীতকালের বিকেলটা কেমন যেন একটা মন খারাপ নিয়ে আসে, হয়ত দিনের রেশটা তাড়াতাড়ি কেটে যায় বলেই। সবে সাড়ে পাঁচটা

বছর দশেকের ছেলে রাতুল।ক্লাস ফাইভে পড়ে।সব সময় বাবার কড়া শাসনের মধ্যে থাকতে হয়।বাবা বলেছেন ট্যালেন্টপুলে বৃত্তি পেতে হবে,

সাগর তার বাবার একমাত্র সন্তান। সাগরের বাবার ইচ্ছা ছেলেকে ডাক্তার বানাবেন। আজকাল সন্তান জন্ম হওয়ার আগে বাবা মা সিদ্ধান্ত নিয়ে রাখেন

যেদিন অনন্যা প্রথম চাকুরীতে জয়েন করে বাবা সেদিন অনন্যাকে বুকে নিয়ে বলেছিলেন ,সবার সব ইচ্ছা পূরণ হয় না মা,

রান্নাঘরের চৌকাঠে বসে ফুপিয়ে কাঁদছে রানু...ইনিয়ে বিনিয়ে শরীর দুলিয়ে বিলাপ ধরেছিল উচ্চাঙ্গে, একটু আগে ধমক খেয়েছে , তাতে আরো বেশি

অনেকদিন পর আজ বাইরে বের হলাম । শুভ নিলয়রা এতোটা জোর করছিল যে না করতে পারছিলাম না । বিকেল বেলা শুভ রুমে বলল , তুই কি

ভ্যাপসা গরম পড়েছে । নীল আকাশটাকে কাল মেঘ এমনভাবে ঢেকে ফেলেছে যেন ফাঁসির আসামি। নিজেকে ও আমার ফাঁসির আসামি মনে হতে

মনে পড়ে ছোট বেলায় ইচ্ছে মত ঘুরে বেড়াতাম।একবার নদীর পার দিয়ে ঘুরতে ঘুরতে দেখে ছিলাম,মাছ ধরার অনেকগুলি জাল রোদ্দুরে শুকোতে

১.রিমির প্রেম প্রসতাব:
এস এস সি পরীক্ষা শেষ । অনেক দিনের ছুটি । বেড়াতে গেলাম নানা বাড়ী ।

একটি আইকন সিন পাবার জন্য কত কান্নাকাটি ,চেঁচামেচি ও মান অভিমান করেছি ।স্বপ্নে দেখি আমি আইকন সিনে চড়ে দেশের একপ্রান্ত থেকে