বুড়োর নাকি বয়সের কোন গাছপাথর নেই। পাকু তার বুঝজ্ঞান হবার পর থেকেই হাসু বুড়োকে একই রকম দেখে আসছে। গ্রামে অন্যান্য যে সব বুড়োবুড়ি

কাঁচ গুড়ো যেন কালো ঝড়, চারপাশে ইটের বৃষ্টি...একটা ব্যাংক...সেনাকল্যাণ ভবনের গার্মেন্টসগুলো...হঠাৎই মিছিলের সামনের বাসগুলো

(সম্পূর্ণ কাল্পনকি)
রাহাতের একটা বড় দোষ হচ্ছে, সব কিছুর মধ্যে কিছু একটা না একটা

ইদানিং দুটো রোগের নাম খুব শোনা যাচ্ছে।ডায়াবেটিস আর হাই ব্লাড প্রেসার।এগুলো নাকি ধনী ব্যাক্তিদের পরিচয় বহন করে।আর এদুটো রোগই

প্রায় ফাঁকা মানিক মিয়া অ্যাভিন্যুর পূর্ব প্রান্তে রিক্সা থেকে নামে সুজন। ভাড়া মিটিয়ে দিয়ে খামার বাড়ির পশ্চিম প্রান্তে বা খেজুর বাগানের দক্ষিণ প্রান্তে

নতুন বউ কাজলীর সাথে রেশমার রীতিমত ঝগড়া বেধে গেল। রেশমা কল্পনাও করতে পারেনি , নতুন বউ যার গায়ে এখনও বিয়ের শাড়ী শোভা পায়

জমানো চার হাজার একশ আর আপার কাছ থেকে নয় হাজার সাথে খুচরো আছে শ'দুয়েক । ব্যাস, এ নিয়েই ঢাকার পথে পা বাড়াল ইরফান । জানে না

ভার্সিটি পড়ুয়া ছাত্র আবির।নিম্নবিত্ত পরিবারের সন্তান।এতটাই নিম্নবিও যে ঘরে ফ্যান নেই।বাবা পান দোকানদার ।মা একটি মেসে রান্নার কাজ করে।

আজ বোধহয় আর ঘুম আসবে না জামালের। ঘুমের ঔষধটা শেষ হয়ে যাওয়াতে শোবার সময় খাওয়া হয়নি। কাটাতেই হবে এই বিনিদ্র রজনী। পাশে

হৃদ্য! অ হৃদ্য! কোথায় লুকিয়ে আছিস রে হারামি? শুনতে কি পাস না? হারামজাদাটার কাণ্ড দেখো ত--শুনেও শুনে না! হে আল্লা, এমন অপদার্থ