লেখকরা নিষ্ঠুর কল্পনা বিলাসী হয়- ঠিক এমনতরই একখানা ডায়ালগ শুনিয়েছিল একদা আমার গার্লফ্রেন্ড। আমি সেদিন এক দীর্ঘ মুচকি হাসি দিয়ে

মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় ছিল আমার খেলা করে দিন কাটানোর বয়স। করতামও তাই। সকাল সন্ধ্যায় বর্ণ পরিচয়ের জন্য আদর্শ লিপি নিয়ে বসতে

বয়স হয়েছে,রাতে ঘুম হতে চায় না,আর জেগে থাকার মুহূর্তগুলিতে দুখের স্মৃতিরা এসে মনের দোরে ভিড় জমায়।

এসিডদগ্ধ এক অভিশপ্ত জীবনের দিন যাপন

স্কুল থেকে ফিরতেই জামিল দৌড়ে আসলো। ওর আসা দেখেই মনে হচ্ছিল সাংঘাতিক কিছু একটা ঘটেছে। ছোট্ট জামিল এবার পাঁচ বছরে পড়েছে।

টুনিটা আজ বড্ড জ্বালাতন করছে।
অন্যদিন দাদী আমেনা বেগমের সাথে তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পরে। আজ যে কি

ইদানিং দুটো রোগের নাম খুব শোনা যাচ্ছে।ডায়াবেটিস আর হাই ব্লাড প্রেসার।এগুলো নাকি ধনী ব্যাক্তিদের পরিচয় বহন করে।আর এদুটো রোগই

পৌষের সকাল। কুয়াশার চাদরে ডোবে আছে প্রকৃতি। দৃষ্টিসীমা যদিও দশ মিটারের মাঝে সীমাবদ্ধ তবুও সুয্যি মামা প্রায় পনের কোটি কিলোমিটার দূর

এই গল্পটি একটি সত্যি ঘটনার ছায়ায় লিখিত ।

নিজেদের গ্রাম থেকে ভাস্করকে বের করে দিয়েছে সব চামাররা মিলে। অবশ্য ওরা বের করে দিতে পারতো না যদি মদখোর কলিমের ইচ্ছা না থাকতো।