কাছিমের পিঠের মত পাথরটার উপর বসে শফিক ব্রহ্মপুত্রের ওপাড়ে আরো একটি সূর্যডোবা সন্ধ্যার সাক্ষী হচ্ছিলো । তার হাতে ২৯-তম

কানা ছেলের নাম পদ্মলোচন,ধনরাজ অথচ ভিখারি কিম্বা দুঃখী লোকের নাম সুখময়--এমন তো কত আছে।গজানন জানে না বা তাঁর

ফাগুন বসন্তের মিহি বাতাস বইছে। অরণ্য সবুজে ফুলের হালকা মৃদু গন্ধ। আকাশে জ্যোৎস্না ভরা মধুর চাঁদ হাসছে। বুকের ভিতরে

চৈত্রের দ্বিপ্রহরে নয়নপুরের মেঠো পথ ধরে একটি রিকশা অগ্রসর হয়ে আসছিল। কোথাও কোন বাতাসের আভাস নেই। পথের দু’ধারে হরিৎক্ষেত্র

বিকেল চারটা বাজার সাথে সাথেই পারমিতার চায়ের তৃষ্ণা পেয়ে যায়। আজকেও এর ব্যতিক্রম হলো না। এবার নিউইয়র্কে বেশ ঠান্ডা পড়ার কথা

১৯৫২ সালে দক্ষিণ এশিয়ার দেশ ছিল পূর্ব পাকিস্তান। সে দেশের মানুষের মাতৃভাষা ছিল বাঙলা। কিছু কিছু লোক বাঙলা-উর্দু তথা মিশ্র

অগ্রহায়নে বিলের ধান কাটা শেষ।
খালি ধু ধু মাঠ চারিদিকে। অহি বাড়িতে নেই। উঠোনে খড়ের গাদার

[ বেশ পুরনো একটি গল্প। কাগুজে শেয়ার মার্কেট আমলের গল্প। গ.ক.র পাঠকদের জন্য এখানে আবার সেটা তুলে ধরলাম। পুরনো বলেই ভোটিং-ও বন্ধ করে দিলাম।]

এক.
তিনি নামের বানানটি লিখতেন-ভূষণপ্রিয় ভানু ভটচায্যি। বেস কেতাদুরস্ত মানুষ ছিলেন। শহরের স্কুল হলেও সব সময় ধূতি পাঞ্জাবি

এক.
এই সময়ে ভাষা আর কোন প্রতিবন্ধকতা নয়।