ঢিলেমি টাইপের মানুষদেরকে বোরহান উদ্দিন সাহেব ততটা পছন্দ করেন না। হোসেন আলী মাস্টার কিছুটা সেই কিছিমের মানুষ। যারা

"বাঙাল কা কাঙাল, সুয়োরকা আওলাদ, কিসকো লিয়ে তু ইয়ে জমিনপর আয়া ? ছালা, বোল ...বোল....পাকিস্তানকো লুটনেকে লিয়ে

গড়াই নদীর কূলে নিদানগঞ্জ বাজারে হাট জমে সোমবার । দুপুর থেকে শুরু হওয়া সে হাট রাত অবধি চলে । কত জাতের মানুষের

বয়সটা বুড়োর আট মাস কী আশি বছর তা জানার সময় এখন মোটেও নেই আর আকমলের। বরং বলা যায় যাহা আট তাহাই আশি।

রাত প্রায় ১০ টা ।মর্জিনার কিছুতেই ঘুম আসছেনা । বিছানাই শুয়ে এপাশ-ওপাশ করছে। মর্জিনার স্বামী আয়েনউদ্দিন এখনও বাড়ি

একটি বৈজ্ঞানীকজ ফিকশন লেখার মানসিকতা নিয়ে এই গল্পটি শুরু করা হয়। যদিও শেষপযর্ন্ত বাস্তবিক মানবিকতা ফিকশনে মিশে গেছেই। এটা লেখক হিসেব দূর্বলতা হয়তো।
নিষিদ্ধ অনুভূতির ছোঁয়া দিতে সক্ষমত হয়েছে একটি রোবটকে তার মাষ্টার। রোবটটিকে সে যুদ্ধের মত ভীতিও দেখানোর ব্যবস্তা করেছে। রোবটের মাঝে নতুন জাগা অনুভূতি তাকে মুক্তির চেতনার ফাঁদে ফেলে দেয়, যে ফাঁদে পড়ে এত বছর ধরে মানুষ একে অপরের সাথে যুদ্ধ করে আসছে। কিন্তু শেষমেষে কি সফলতার আনন্দ নিয়ে মাষ্টার নিজেই মুক্তি পেলো না সে হেরে গেলো চিরায়ত আবদ্ধতার কাছে...?

এক.
এমন অভিজ্ঞতা আমার জন্য নতুন কিছু নয়। পনের ডিসেম্বর শহীদ স্মৃতি

সদরঘাট থেকে লঞ্চ ছাড়ল ঠিক রাত সাড়ে আটটায়, নিখুঁত সময় জ্ঞান। সাদেক, মাসুদ, রবিন আর রনি

-বাবা ওরা এসেছে।আমায় নিয়ে যেতে এসেছে।
ঘাড়ে বাবার হাতের ছোঁয়া পেয়ে কম্পিউটারের সামনে বসে থাকা

শিখা একটি ওয়েবসাইটের নিয়মিত লেখিকা। পত্রিকাতেও তার কিছু লেখা প্রকাশ পায়। দেশের বাইরেও তার লেখা কোন একটি জনপ্রিয় প্রকাশনীর