আই.এ. পাশ করে কলকাতায় চলে যায় হরিপদ। দেশ ছেড়ে যাওয়ার, আদৌ কোন ইচ্ছাই ছিলনা তার। তবুও “পিত্রী আজ্ঞা শিরোধার্জ।

চারদিকে যুদ্ধের গুঞ্জন চলছে। ক্যাফেটেরিয়াগুলোতে, আড্ডায়, ফেসবুকে, ই-পেপারে সবজায়গায় শুধু সাইবার যুদ্ধের খবর। প্রতিদিন নেট

এক.
লাবণ্য বেশ অনেকক্ষন ধরেই বারান্দায় বসে ছিল। শীতের শেষ

আজকেও জানালার পর্দা সরানো হয়নি। এভাবেই কেটে যাচ্ছে জীবন; ঠিক কবে থেকে তাও মনে নেই। সন্ধ্যা প্রায় হয়ে এলো, আমার

ড. ইসমত। ভাগ্য বিতারিত একজন মানুষ প্রচণ্ড ভাগ্য বিশ্বাসীও বটে। উন্নত বিশ্বে তার স্থায়ী নিবাস যদিও জন্ম সোনার বাংলাদেশে।

তারা আমাদের কে দিনের পর দিন শুধুই শোষণ করে যাচ্ছিল , তাদের অন্যায়কে আর সহ্য করতে পারিনি।

-বাবা ওরা এসেছে।আমায় নিয়ে যেতে এসেছে।
ঘাড়ে বাবার হাতের ছোঁয়া পেয়ে কম্পিউটারের সামনে বসে থাকা

সকালবেলা যখন আজিম মোল্লা এসে পেটে লাথি মারলো , তখনো সজলের হাত দুইটা পিছনে বাঁধা । সজলের অর্ধকাটা আঙুলের চারপাশে

"বাঙাল কা কাঙাল, সুয়োরকা আওলাদ, কিসকো লিয়ে তু ইয়ে জমিনপর আয়া ? ছালা, বোল ...বোল....পাকিস্তানকো লুটনেকে লিয়ে

১।
মেয়েটির নাম নীলা। বড় চঞ্চল দুরনত্দ। চলনে বলনে চটপটে ভাব। চেহারা সুরত খুব একটা আহামরি না হলেও আর দু চারটা মুখের ভিরে