মুক্ত

মুক্তির চেতনা (মার্চ ২০১২)

মোহাম্মদ ওয়াহিদ হুসাইন
  • ১৭
সদরঘাট থেকে লঞ্চ ছাড়ল ঠিক রাত সাড়ে আটটায়, নিখুঁত সময় জ্ঞান। সাদেক, মাসুদ, রবিন আর রনি
দোতলায় তাদের কেবিনের বাইরে লঞ্চের রেলিং ধরে দাঁড়িয়ে বাইরের দিকে ঝুঁকে লঞ্চের এগিয়ে যাওয়া দেখছে।
প্রায় মুহূর্তের মধ্যেই জেটি আর লঞ্চের মাঝখানে বিশাল একটা ফাটলের সৃষ্টি হল আর সেটার নিচে যেন মোচড় খেতে থাকা কুচকুচে কাল একটা সাঁপ নিজের দেহটাকে ফুলিয়ে তুলতে লাগল। তার ধাক্কায় লঞ্চটা যেন বারবার দুলে দুলে উঠতে লাগল। আথচ একটু আগেই মনে হচ্ছিল, লঞ্চটা যেন জেটিটার একটা আবিচ্ছেদ্য আংশ।
মিনিট দশেক পরেই সেটা লঞ্চ আর নৌকার জংগল থেকে নিজেকে মুক্ত করে বুড়িগঙ্গা সেতুর নিচে দিয়ে নিজের নাকটা আপর দিকে বের করল।
এরা শুধু নদীর বাম দিকটাই দেখতে পারছে, নদীর উপরে ঝুলে থাকা দালান কোঠা আর দোকান পাটের আংশ গুলো দেখে তাদের মনে হতে লাগল, নদীর এই পাড়টা যেন একটা দ্গদগে ঘায়ে ভরে আছে, নদীটা নিয়মিত বিরতীতে পানির জিভ দিয়ে বার বার চেটে সেটাকে পরিষ্কার করে যাওয়ার চেষ্টা করে যাচ্ছে। কিন্তু সেটা থেকে তাকে মুক্ত করা বোধহয় পৃথিবীর সেরা ডাক্তারের পক্ষেও সম্ভব হবেনা। তবে একটু পরেই নদী যেন তার দেহকে মুক্ত করে নিতে শুরু করল।

বিকাল চারটের সময় তাদেরকে নামিয়ে দেওয়া হল খেপুপাড়া লঞ্চ ঘাটে। আজ থেকে তাদের পরীক্ষা পরবর্তী ছুটি উৎযাপন শুরু হল। তারা যাবে মাসুদদের গ্রামের বাড়িতে, মাস খানেক থাকবে। লঞ্চ থেকে নেমে তারা দুপাশে দোকানের সারি সাজানো পথ দিয়ে এগিয়ে চলল। তাদের যেতে হবে প্রায় ছয় মাইল। ভ্যান আর রিক্সা থাকলেও হেটে যাওটাই ভাল। কিন্তু তাদের অপেক্ষা করতে হবে, তাদের নিয়ে যেতে লোক আসবে। তবে প্রথমেই তাদের চা নাস্তা করে নিতে হবে। লঞ্চে চায়ের নামে তাদেরকে যা দেওয়া হয়েছিল, সেটা তাদের কাছে ছিল ভয়ঙ্কর কিছু একটা। তার একেবারে চায়ের শেষ দোকানটাকেই বেছে নিল। এখানে গরুর দুধের চা।
দোকানের পাশে পেতে রাখা বেঞ্চিতে তাদের যে লোকটার পাশে বসতে হল, তাকে তারা সম্মান করবে নাকি উপেক্ষা করবে বুঝে উঠতে পারলনা। নীল সাদা চেক লুঙ্গি আর সাদা একটা সাধারণ পাঞ্জাবি পরনে। পায়ে কমদামী একজোড়া চামড়ার স্যান্ডেল। মুখে আধাপাকা দাঁড়ি আর পুরোপুরি সাদা হয়ে যাওয়া চুল। ডান পা বিদ্ঘুটে ভাবে ছড়িয়ে রাকা। অতি সাধারন পোশাক, কিন্তু ঝকঝকে চোখ জোড়ার দিকে তাকালে শ্রদ্ধা জেগে ওঠে।
'তোমরা ঢাকা থেকে এসেছ? '
'জি।' মাসুদ জবাব দিল।
'ও।' সে আর একটা কথাও বললনা, এক দৃষ্টে নদীর দিকে তাকিয়ে থাকল।
'আপনার পায়ে কী হয়েছে?' মাসুদ বলে উঠল। সে মানুষটার সাথে আলাপ করতে চায়। বাকি তিনজন একটু অপ্রস্তুত হল, এটা ঠিক ভদ্রচিত পশ্ন হল না।
'মুক্তিযুদ্ধের সময় গুলি লেগেছিল।' লোকটা সাধারণভাবে বলল। 'তোমরা কোথায় যাবে? '
'শিমূলতলী।'
'এখন রওয়ানা হলে সন্ধ্যের দিকে পৌছাতে পারবে।'
'আমাদের নিতে লোক আসবে।' মাসুদ দোকানদারকে পাঁচ কাপ চা দিতে বলল। লোকটা বাধা দিতে গিয়েও কিছু বলল না। ' আচ্ছা, আমাদেরকে আপনার মুক্তিযুদ্ধের কাহিনী শোনান না। অবশ্য আপনার যদি আপত্তি না থাকে।'
'না, আপত্তি কিসের।' লোকটা বলল। 'তাহলে শোন . . .।ভ

'. . . ১৯৭০ সালে আমাদের নির্বাচন হয়ে গেল। আমরা অবশ্য তখন স্কুলের নিচের দিকের ছাত্র, নির্বাচনে অংশ নেওয়ার আমাদের কোন সুযোগই ছিলনা। কিন্তু কী আগ্রহ নিয়েই যে আমরা প্রচারনার কাজে লেগে পড়েছিলাম।'
'কার পক্ষে? '
হো হো হো হো হো। প্রাণ খুলে হেসে উঠল বুড়ো মানুষটা। 'সেটা আমি তোমাদের বলতে যাবনা, নিজেরাই বুঝে নাও। আমাদের বাপ চাচা সবাইকে মনে হত মুসলিম লীগ, কিন্তু আমরা কোন লীগ- টিগের ধার ধারতাম না, একটা মানুষই ছিল যার জন্য আমরা কিছু করতে পারি- না ভুল হল, সব কিছু করতে পারতাম। আর করেছিলামও। বাড়ি থেকে আমাদের উপরে কত বিধিনিষেধ আর বকুনি। কিন্তু কোন প্রতিরোধ নয়। তখন বুঝিনি, তারা আসলে বকুনির ছলে আমাদের আরো উসকে দিত। তাদের আন্তরটা কী চাইত তখন আমরা বুঝিনি। এমনকি, আমাদের মানুষটার এক চেটিয়াভাবে জিতে যাওয়ার পরেও আমাদের মাথায় সেটা ঢোকেনি।'
'শেখ মুজিব!'
'শেখ মুজিব। হ্যা, সে-ই।'
'আমাদের মানুষটা জিতে গেল। নিরঙ্কুশ সংখ্যা গরিষ্ঠতায় জয়লাভ। কিন্তু ক্ষমতা আর পাওয়াগেল কই?' বিষণ্ণ ভাবে মাথা নাড়াল লোকটা। 'গণরায়ের ভিত্তিতে ক্ষমতা হস্তান্তরের জন্য বারবার দাবি করা হল, কোন কাজ হল না। ১৯৭১ সালের ৩রা জানুয়ারি আওয়ামী লীগ থেকে নির্বাচিত জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদ সদস্যরা রেসকোর্স ময়দানে প্রকাশ্যে শপথ গ্রহণ করলেন।'
'আমি জানি,' রবিন বলে উঠল। 'আমাদেরকে ক্ষমতা দেওয়া হল না।' মানুষটা মৃদু হেসে মাথা নেড়ে তাকে উৎসাহ দিল। 'আমরা প্রস্তুতি নিই, আর ভুট্টো-ইয়াহিয়া সেটা বানচাল করার জন্য উঠেপড়ে লাগে। এদেশের জনগণের মাঝে তার প্রতিক্রিয়া হয় তীব্র।' রবিন থেমে লোকটার মুখের দিকে তাকাল।
রবিন আর কিছু বলে কিনা সেটা দেখার জন্য লোকটা একটু অপেক্ষা করল, কিন্তু রবিন আর কিছু বলল না।
'ক্ষমতা হস্তান্তরের দাবিতে আওয়ামী লীগের সব কর্ম সূচিতে জনগণ স্বতঃস্ফূর্ত অংশ নেয়।' লোকটা মুখ নিচু করে পায়ের পাতার দিকে তাকিয়ে নিজের গালে হাত বোলাতে লাগল। এদের কারো মুখে কথা নেই।
'আমাদের . . . বিশেষ করে ছাত্রদের ভূমিকা ছিল অগ্রণী। তবে, কার ভূমিকা ছিল না? শিক্ষক, পেশাজীবী আর মহিলা সংগঠন- সবাই এগিয়ে এল। ভুট্টোর চালাকিতে ইয়াহিয়া ১লা মার্চের অধিবেশন বাতিল করে দিল। বন্ধ হয়ে গেল আওয়ামী লীগের হাতে ক্ষমতা দেওয়ার প্রক্রিয়া। তারফলে সেই দিনই আওয়ামী লীগের পার্লামেন্টারি পার্টির বৈঠকে সর্বাত্মক আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা করা হল। আর জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে সাড়া দিল . . . এখনকার মত জোর করে চাপিয়ে দেওয়া নয়।' মৃদু হাসল মানুষটা, 'শুরু হল অসহযোগ আন্দোলন- মুক্তির সংগ্রামের আর এক অধ্যায়।'
লোকটা উঠে দাড়াল, এক এক করে এদের চার জনের মুখের দিকে চেয়ে কিছু একটা দেখল, তারপর তার দৃষ্টি ফিরে গেল লঞ্চ ঘাট ছাড়িয়ে নদীর মাঝখানে, সেখান থেকে অপর পারে আম কাঠাল আর নারকেলের জংগলের ফিতের ভিতরে ঢুকে যেতে থাকা ডিমের কুসুমের মত লাল সূর্যটার দিকে, যেটা নদীর সেদিকের পানিটাকে লাল করে তুলেছে। এরা অস্বস্তির সাথে উঠে দাড়াল।
'তোমরা একটু বস, আমি নামাজ পড়ে তারপরে আসছি।'
মাসুদ সাদেকের দিকে তাকাল, তারপর মুখ ঘুরিয়ে রনির দিকে। এদের মধ্যে একমাত্র হিন্দু রবিন। সাদেকের মুখে সমর্থন, কিন্তু রনির মুখ রক্তিম হয়ে উঠেছে। সে মাঝেমধ্যে যে নামাজ পড়েনা তা নয়, কিন্তু এই মুহূর্তে তার পোশাক তাকে মসজিদে ঢোকার সম্মতি দিচ্ছেনা।
'আমরাও আসব?' কিছুটা বিব্রত ভাবে মাসুদ জানতে চাইল।
লোকটার মুখে খুশির আভা ফুটে উঠল। 'নিশ্চয়।' আর কিছু না বলে সে ঘুরে ডান পা টেনেটেনে এগিয়ে চলল, এরা দুজন তার পিছু নিল।

' . . . আমাদের লেখাপড়ার বারোটা বাজল। আগে আমাদের মুক্তি, তারপরে আর যা কিছু। আওয়ামী লীগ ২রা মার্চ ঢাকায় আর তারপর দিন সারা দেশে হরতালের ডাক দিল। আমি ঢাকা চলে গেলাম। ২রা মার্চ সকাল এগারটায় আমি আমার জীবনের প্রথম বারেরমত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে দেশের মানচিত্র আঁকা বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা উড়তে দেখলাম। সেটাই ছিল আমাদের প্রেরণা, মরণ জয়ের প্রেরণা . . .।' লোকটা লঞ্চ ঘাটের দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে এনে সাদেকের দিকে তাকাল, কিন্তু কিছু বলল না। সাদেক উসখুস করতে শুরু করেছে।
'একটু চা খেলে হয় না?' সাদেক শেষ পর্যন্ত বলল।
লোকটা কী জবাব দেবে সেটা ভাবতে লাগল, সে একবার মুখ উঁচু করে কয়েক গজ দুরের চায়ের দোকানটার দিকে একবার তাকিয়ে মুখ নিচু করল। কিন্তু মুহূর্তের মধ্যেই রনি উঠে দাড়িয়েছে।
'তোরা বোস, আমি চা নিয়ে আসছি।'
'কিন্তু,' সাদেক ইতস্তত করে বলল। 'দোকানদার কি এতদুরে চা নিয়ে আসতে দেবে?'
'দেখা যাক,' রনি এগিয়ে যেতে যেতে বলল। মানুষটা সাদেকের দিকে তাকিয়ে মৃদু হাসল।
একটু পরেই রনি ফিরে এল খালি হাতে। 'চা ওয়ালা নিজেই নিয়ে আসছ।' সে বসতে বসতে বলল। কেউ কোন জবাব দিলনা।
'৩রা মার্চ গঠিত হল ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ, ফলে ঐ একই দিন থেকে শুরু হওয়া সর্বাত্মক অসযোগ আন্দোলনের গতি গেল বেড়ে, যা চলেছিল ২৫শে মার্চ পর্যন্ত। এর মধ্যে এহিয়া খান ৬ই মার্চ এক ভাষণে ২৫শে মার্চ ঢাকায় আবার জাতীয় পরিষদের আধিবেশন ঘোষণা করে, কিন্তু আমরা সন্তুষ্ট হতে পারিনি।
৭ই মার্চ রেসকোর্স ময়দানে বৃহত্তর আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণার জন্য জনসভার আয়োজন করা হয়। সেখনে জাতীয় পরিষদের যোগদান করার ব্যাপারে ৪টি পূর্ব শর্ত ঘোষণা করা হয়, যা কখনই মেনে নেওয়া হয়নি . . .।'
'সেগুলো হল, 'আবার রবিন বলে উঠল, '১। সামরিক শাসন প্রত্যাহার। ২। গণ প্রতিনিধির কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর। ৩। সেনাবাহিনীর গণহত্যার তদন্ত। আর ৪। সৈনদের ব্যারাকে ফিরিয়ে নেওয়া।'লোকটা প্রশংসার দৃষ্টিতে রবিনের দিকে তাকাল।
'১৫ই মার্চ ইয়াহিয়া ঢাকায় আসে আর শেখ মুজিবের সাথে আলোচনার প্রস্তাব দেয়, ১৬ই মার্চ আলোচনা শুরু হয় আর ২২শে মার্চ ভুট্টো এসে আলোচনায় যোগ দেয়। কিন্তু সেটা ছিল তাদের একটা ভউতাবাজি। আলোচনা ব্যর্থ হয় আর তারা দুজন ঢাকা ত্যাগ করে।'
'সেইদিন মাঝ রাতে আমাদের উপরে নেমে আসে চরম আঘাত। রাত সাড়ে এগারটার দিকে পাকিস্তানি সেনারা বের হয়ে এসে প্রথমেই আঘাত করে ফার্মগেইত এলাকায় মিছিল রত বাঙ্গালিদের। সেই সাথে আক্রান্ত হয় পিলখানা আর রাজারবাগ পুলিশ লাইন। গভীর রাতে আক্রমণ করা হয় ঢাকা বিশ্ব বিদ্যালয়। সেই রাতে শুধু ঢাকাতেই নিহত হয় আট হাজারেরমত মানুষ। আমরা ছড়িয়ে পড়ি, আর আমাদের নেতার নির্দেশমত মুক্তি যুদ্ধের প্রস্তুতি নিতে শুরু করি। তারপর . . .।'
'তারপর . . .? '
'তারপর মুক্তিযুদ্ধ। খেয়ে না খেয়ে আস্ত্র চালিয়ে যাওয়া। তারপর খোঁড়া পা আর গুলির ঘষা লাগা পেট নিয়ে ফিরে আসা। পথে পথে ঘুরে বেড়ানো, আবার সেই না খেয়ে থাকা।'
'কেন, সরকার তো আপনাদের নানান সুযোগ সুবিধা দিচ্ছে। সনদপত্র দিচ্ছে, সম্মান দিচ্ছে . . .।'
'আমারা সনদপত্রের জন্য মুক্তিযুদ্ধ করিনি। আমরা সম্মানের জন্য তা করিনি। করেছি দেশকে মুক্ত করার জন্য। আমরা কি দেশকে মুক্ত করতে পেরেছি? দেশ কি মুক্ত হয়েছে? '
এরা চারজন মাথা নিচু করল। এই প্রশ্নের উত্তর তাদের জানা নেই।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
আহমাদ মুকুল যতটুকু বলেছেন ভাবনার দারুন ফল। তবে আরো কিছু বলার ছিল হয়তো। পড়ার সময় কিন্তু সেই প্রস্তুতি নিয়েছিলাম।
মামুন ম. আজিজ চিরায়তন কথামালার সুন্দর আলোড়ন
খন্দকার আনিসুর রহমান জ্যোতি 'তারপর মুক্তিযুদ্ধ। খেয়ে না খেয়ে আস্ত্র চালিয়ে যাওয়া। তারপর খোঁড়া পা আর গুলির ঘষা লাগা পেট নিয়ে ফিরে আসা। পথে পথে ঘুরে বেড়ানো, আবার সেই না খেয়ে থাকা।' // khub valo laglo boro vai apnar golpo pore.....apnake osesh dhonnobad....5
পাঁচ হাজার গল্প বর্ণনায়, সাবলীলতায় ভাল লাগা ছুয়ে গেল।
মাহবুব খান ভালো লাগলো /অধরা মুক্তি /০৫ দিলাম
জাহিদ ফয়সাল খুব ভালো হয়েছে।
আহমেদ সাবের মনে হয় একটা কাহিনীর শুরুটা পড়লাম। 'মুক্তিযুদ্ধের সময় গুলি লেগেছিল।' - ভেবেছিলাম, গুলি লাগার গল্পটা শুনব। কিন্তু সেটা সামগ্রিক মুক্তিযুদ্ধের ঘটনায় লুপ্ত। সাবলীল লেখা, চমৎকার বর্ণনা।
জালাল উদ্দিন মুহম্মদ অসাধারণ গল্প । ইতিহাস বর্ণনার স্তরে স্তরে অনুষঙ্গ এসেছে খুবই নান্দনিকভাবে। সংলাপ ও কথার গাঁথুনি খুবই শক্তিশালী। অল্পকথায় আপনার লেখনীর প্রশংসা করে শেষ করা যাবে না। আপনার কলম চিরজীবী হউক।
মারুফ মুস্তাফা আযাদ অত্যন্ত সুন্দর উপস্থাপন। আপনি নিজ চোখেই সব দেখছেন। আপনি বলতে না পারলে আর কে পারবে? আর আপনাদের কাছ থেকেই আমরা, মানে নতুনরা সত্য ঘটনা গুলো জানবো। অসংখ্য ধন্যবাদ।

০৪ জুলাই - ২০১১ গল্প/কবিতা: ৫৭ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "পদত্যাগ”
কবিতার বিষয় "পদত্যাগ”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ জুন,২০২৫