কার্তুজে কার্তুজে ঘৃণা ফুটে উঠে বুকে,ধুঁকে ধুঁকে মরি বিরহ কাতর শোকে,,
যখনি চোখে ভাসে মা বাবা ভাই বোনের লাশ,আর ধর্ষণ করা হয়েছে আমার স্ত্রীকে।
তাইতো ক্ষনে ক্ষনে ভাবি বসে শূলে,ওপাড়ে দুবলার চর,দুপাড়ে কেবলি মরন ডর,,
রেখে গেছে স্মৃতি ভুলে,হাড়ে অনাহারে দিয়ে ভর,সর্বগ্রাসী সেই একাত্তর।

দেয়াল জুড়ে অনেক বড় একটা পেইন্টিং ছিলো,
তখন আমি সবে সপ্তম শ্রেনীর ছাত্র।
স্কুল থেকে এসে দেয়ালে তাকালেই
মনটা ভালো হয়ে যেতো।

হে অতিথি,তুমি আসবে বলে সাত মার্চের ভাষন,
হে অতিথি তুমি আসবে গ্রহন করবে আসন।
তুমি আসবে বলে হারিয়ে গেলেন বীরশ্রেষ্ঠ সাত,

ওরে ও পাষানের দল,
আমার দেশের দামাল ছেলের
সাহসের যে আগুন ঝরে
বুজবি কি তুই!!!
যদি যায় খেপে।।

শিক্ষা স্বাস্থ্য প্রগতি সব খানে ছিল দুর্গতি
সমাজ ব্যবস্থায় শিরায় শিরায় ছিল দুর্নীতি
শাসনের নামে চলতো শোষণের ভেড়ি
শ্বাস নেয়া কঠিন ছিল,হিসেব নিত তারি।

স্বাধীনতার কবিতা লিখতে এখন ভয় হয়!
কখন আবার স্বাধীনতার বিরোধী নর-পশুরা
যুদ্ধ ঘোষণা দিয়া দেয়,
কখন আবার তাজা রক্ত দিয়া দেশটারে
অপবিত্র কইরা পালায়!