আমার মাথায় কাঁঠাল রেখে
খেয়ে গেল কে রে!
আঁঠিগুলো বৃক্ষ হলো
জীবন জমিন 'পরে।

নেই পাখা,যাই কেমন করে
থাকতো যদি যেতাম উড়ে
যখন খুশী ওরে

হোকনা কাছে কিংবা দূরে
হারিয়ে যেতাম গানের সুরে
স্বপ্ন ভেলায় চড়ে

নবজাতকেরা উঠুক বেড়ে,
মায়ের মায়াবী উষ্ণতায়,
ধরার যত জরা ঝেড়ে ।

তোমার হাসি এনে দিতে পারে
কারো প্রতিদিনের খুশী,
তোমার প্রশংসা-উৎসাহে
কেহ হতে পারে অগ্র-অভিযাএী।

তোমার ভালোবাসার উষ্ণতা আমার জীবনের সকল গল্প-কবিতা
ছন্দের বন্যায় যা কয় কথা ।
বিন্ধুর মাঝে সিন্ধুর গভীরতা নিয়ে আমাদের ভালোবাসার ভিত্তি
রচিতও হয়ে আছে ।

মরুভূমির মানচিত্রে শকুনের ছোবল শতসহস্র বছর;
স্রেফ ভুল অপেক্ষায় বন্ধী কিছু হাহাকার
কিছু বেসামাল হৃদস্পন্দনের একাত্মতায়
কিছু উষ্ণতার দেয়াল ভেঙ্গে এসেছিল ভোরের কুয়াশা

শব্দেরা পথে পথ হারালে
কেঁদে ফিরে যায় কবি,
তুলির পালকে রঙ শুকালে
বিবর্ণ জলছবি।

আমি কোথাও ছিলাম না
অস্তিত্বেই ছিলাম না
আর থাকতে ও পারব না
শুধু মাঝখানে এই যাত্রা বিরতি।

ধৈর্যের উষ্ণতা ভেঙে,
আপনার ভগবান, আপনার আল্লাহ, আপনার গড, কুয়াশায় আচ্ছন্ন পৃথিবীকে,
আবার নতুন ভাবে সজ্জিত করবে ,
আর মানবজাতি দ্বারা প্রতিনিয়ত ধর্ষিত পৃথিবী,
ফিরে পাবে নিজের সতীত্ব, অস্তিত্ব, সুন্দর রূপ।

শত শত প্রজ্বল্লিত বাত্বির মধ্যে কেনো লাগবে মোম?
নিয়ম আজ যম হয়ে হচ্ছে অনিয়ম।
নিয়মের নিকট আজ বড্ড অসহায় যৌবন,
কাঁদিতেছে অনেক যৌবন ভরা দীপ্ত মন।।