সবচেয়ে বেশী আদর করে ,সে মোদের মা
দুষ্টুমি করলেও সে তো কখনো রাগ করে না?
সবচেয়ে বেশী শাসন করে, সেও মোদের মা
সোহাগ করে কাছে টানে, দূরে ঠেলে দেয় না।

শূন্যতায় তুমি; পূর্ণ এ কোন মধুর মমতা?
তোমার চোখে কখনও কেন শূন্যতা দেখি না?
শূন্যতা চোখে, আলিঙ্গন করে আমার মুখটি দেখ!
শত কষ্টের মাঝেও তুমি আমায় কাছে রাখ ৷

মা তুমি, গর্ভধারিণী মোর
তোমায় ভালোবাসি,
বারে বারে তাইতো আমি
তোমার কাছে আসি।

মনে পড়ছে মাগো তোমার রান্না সেই
সমুখে আজ খাদ্যপাহাড় কত শত
রোজরোজ খাই ভুড়িভোজ আছে যত
নয়ন ফেটে কান্না বেরোয় বিস্বাদেই
খেতে বসলে মিস্ করি মা
তোমাকেই

টিয়ে পাখি এখনও চেচাঁমেচিতে করছে নড়াচড়া।
বেলগাছটা এখনও কালের স্বাক্ষী হয়ে দাড়িয়ে।
উঠানে কালো শালিক মৃতের গন্ধে কাতরায়।
পিঁপড়াগুলো এখনও রক্ত জমা করতে ব্যস্ত।
রক্তের আবরণে মাটি শুকিয়ে এখনও চৌচির।

ধরায় মানুষ হলে তুমি যার কারণ
করে দেখ তবে কিছুটা অনুধাবন
ভুলে যেও না কভু মায়ের অবদান
সমুন্নত রেখ সদা মায়ের সন্মান।

অন্ধকারে থাকছি আমি, শত প্রহর গুনছি হাতে
বাঁচার আশায় হাহাকার, ঘুম নেই তো রাতে।
মেয়ে আমার বড় ডাক্তার, সবার প্রাণ বাঁচায়
নিজের চোখে দেখছে সে, করোনায় কত প্রাণ হারায়।

আমার মা, আমাদের সকলেরই মা,
যে আমায় নিয়ে তার সুখের গল্প সাজায়।
আমায় নিয়ে মেতে থাকেন আমার মা,
গর্ভধারণ করা হতে আজ অবধি।

ব্যাকুল বাসনার প্রেমে বহুকাল ধরে আমি যে ফুল খুঁজে ফিরি,
ভাগ্য নির্মম অসহায় তাই অনেক বেদনার
গভীরে,
ভালোবাসা জেগে থাকে তত্ত্বজ্ঞানে বিভোর!
ঐ ফুলের জীবন সংসার ও প্রগতি সংস্কার।

কুসুমিত কিংশুকে কোকিলের কলরব
সুমাধবে যুবকের মনে জাগে প্রেম অনুভব
মলয়া সমীরে কাপে সঘন সবুজ বন
রৌদ্র এাসে তনু মনে ছায়ার স্মরণ।