চন্দ্র যদি অকূল ধরায়
আলো দিতে চায়,
সূর্য মামার সাথে কি আর
দ্বন্ধ রাখা যায়।

কার কাছে যাবো আমি?
কে আছে আমার চোখে তার চোখ রেখে রাত করে দেবে পার?
বুকের কম্পনগুলো অতি যত্নে বুক পেতে করে নেবে তার।

গলির মাথায় একটা দোকান খোলা
হিমবাতাসে ভাসছে প্রেমের গান,
গানের সুরে চাঁদের মত মায়া
বুকের ভেতর নতুন একটা ঘ্রাণ।

তোমাকে দেখেছি জ্যোস্নার আলোতে ,,
খুঁজেছি তাঁরার মেলায় ,,
হ্নদয়ের গহিনে-
র্নিঝুম আধারে ,,
কথা বলেছি -ছায়া মূর্তির সাথে ।

একটি কথা বলব বলে, প্রাণের কাছে ঋণী আমি –
যায়নি ছেড়ে একলা ফেলে।
লক্ষ বছর গড়িয়ে গেল কক্ষপথে
হাজার তারার কবর হল কৃষ্ণগুহায়,
দিব্যি আমি হাঁটছি পথে।

সূর্যের কিরণে দিনের শুভারম্ভ আবার রাতের আঁধারে-
সেই দিনের অন্তিম বেলার সাথে প্রণয় ন্যায় সম্পর্ক।
সেই প্রতিটি স্মৃতি গেঁথে রাখে প্রকৃতি তাঁর হৃদয়ে।
প্রণয়ের আরেকটি নামকরণ “প্রেম”!

অরুণিমা,
কোন এক কাক ডাকা ভোরে তুমি এসেছিলে বাসন্তী রঙ্গের শাড়ি জড়িয়ে।।
হেমন্তের তখন মাঝামাঝি!
হেমন্তে যেমন আকাশের রঙ পাল্টায়, তেমনি আমার ধূসর জীবনে ও লেগেছিল রঙের ছটা।।

হাসির মাঝে কাব্য আছে
ঠোঁটে তাহার বিশালতা,
মধুর কণ্ঠে প্রতিধ্বনি
শুনতে পাগল হাজার শ্রোতা।