সাদমান ফোন ধরছে না। অথচ এখন লাঞ্চব্রেক।ফোন ধরলে কি হয়? এসময়টা নীলা একা থাকে। আট বছরের মাইশা ডে-শিফটে পড়ে বলে দুপুরটায় ঘরটাকে বিরানভূমি মনে হয়। সাদমান কি করছে এখন? সুন্দরী কলিগ পেয়ে বউকে ভুলে গেছে? বোতলের পানির রঙ একটু কালো হলো বলে নীলার নজরে পড়ে গেলো চট করে। তার মানে ওর সন্দেহটা ভুল? ছি! ছি! সাদমানকে নিয়ে কি ভাবছিলো সে!
-
গল্পবোতল ভর্তি ভালোবাসাZarif
-
গল্পপরীর প্রেমমোঃ মাইদুল সরকার
ইউসুফ বুঝতে পারেনা সে রূপবান তাই তার নাম ইউসুফ রাখা হয়েছে নাকি ইউসুফ নবীর নামের বরকত তার রূপে প্রভাব ফেলেছে। এই হিসাব সে কিছুতেই মিলাতে পারেনা। তাই ইউসুফ নামের মানুষগুলোকে সে খুটিয়ে খুটিয়ে দেখে তাঁরা কতটা সৌন্দর্যের অধিকারী। তার দেখা সমস্ত ইউসুফ নামের মানুষগুলো কোননা কোনভাবে সুন্দর। তাই এসব নিয়ে সে আর মাথা ঘামাতে চায়না। কিন্তু না ভেবেও পারেনা ।
-
গল্পবৃষ্টি ও সুলক্ষ্মীরুহুল আমীন রাজু
শুভ বিষয়টি নিয়ে কিছুটা কৌতুহলী হয়ে উঠলো। সে বিনা অনুমতিতেই বাড়ীর ভেতরে ঢুকে পড়লো। ও ভীরু ভীরু পায় এগিয়ে যায় বট গাছটার দিকে। কুউ..কুউ.. ডাকরত বট গাছের ডালে বসা কোকিলটাকে দেখা যাচ্ছে না। গাছের নীচে বসা কোকিলটাকে দেখা যাচ্ছে।
-
গল্পবৃষ্টিতে ভেজা নারীDipok Kumar Bhadra
আষাঢ় মাস । পড়ন্ত বিকালে পশ্চিম আকাশে কালো ঘন মেঘ যেন অন্ধকার করে ধেয়ে আসছে পৃথিবীর দিকে । অফিস ছুটির পর বের হয়ে সাবিনা দেখল, যে কোন সময় বৃষ্টি নামবে । তাই অফিস থেকে বের হয়ে একটু এগুতেই নামল প্রচন্ড বৃষ্টি ও ঝড়ো হাওয়া । ছাতাও ছিল না সাবিনার কাছে । একটু এগুতেই দেখল একটা ছাউনি
-
গল্পপ্রক্সিস্বপন চক্রবর্তী
"দিদি কটা বাজে" - ঘাড় ঘুরিয়ে দেখলো অন্তরা, একটা ডেঁপো ছেলে ওর মুখের দিকেই তাকিয়ে - যেন ঘড়িতো নয় মুখটা দেখবো বলেই ডাকলাম।
"ছটা পঁচিশ" - বলেই উল্টো দিকে আর একটু ঘুরলো অন্তরা। এসবই অনিকের জন্য, এখনো দেখা নেই। রাগে কান দুটো ঝা ঝা করছে।
"একটু সরে দাঁড়াবেন"- বলে প্রায় গায়ের ওপরেই উঠে পড়ছিলো ছেলেটা।
অনিক, মুখে সেই বত্রিশ পাটি অলআউট হাসিটা। -
গল্পবৃষ্টির প্রহরেmasud
গীষ্মকাল সারাদিন গরমের তোপে মনটা খুবেই বিষণ্ণ, একাকী বসে আছি ঘরের মাঝে, ঠিক তখন বিকেল ৫টা বাজে, আকাশ টা একটু মেঘাচ্ছন্ন হয়ে গেলো, হালকা মৃদু বাতাস চারিদিকে বইতে লাগলো, গরমটা একটু শিতল হয়ে গেলো, তার খানিক পরেই টিপটিপ বৃষ্টি চারিদিকে পড়তে লাগলো, আকাশের মাধুর্য ভরা রং মুহুর্তেই মেঘের ঢাকায় পরে গেলো,
-
গল্পঅবুঝ দিনের গল্পTasfir
এখন, আপনাদের বুঝতে তো কোনো অসুবিধা নেই, মেঘবালিকা কে? হ্যাঁ বলছি মেঘবালিকা হচ্ছে এই গল্পের উন্মাদ নায়ক অনন্তের অবুঝ নায়িকা।
-
গল্পনা কুঁড়ি না ফুলশফিক নহোর
হঠাৎ বৃষ্টি শুরু হলো। রাসেল পাশের সেডে দাঁড়িয়ে আছে। এমন সময় সে লক্ষ্য করলো, পাগলির হাতে একটা সদ্য কৈশোর পেরুনো ছেলের ছবি। মুহূর্তেই ওর দৃষ্টি ছবিটার দিকে চলে গেল। রাসেল যেন আর চোখ ফেরাতে পারে না...।
-
গল্পনাইওরমুহম্মদ মাসুদ
চুপচাপ ঝুপঝাপ বৃষ্টি। ঝুমঝুমান্তি বৃষ্টি ফোঁটা। বাতাস নেই। শীতলতা নেই। শিহরিত কোন ছোঁয়া নেই। ছোঁয়াছুঁয়ির অনুভূতি নেই। আকাঙ্খা নেই। আবেগের ছাপটুকু অবধি নেই। আঁকড়ে ধরে জড়িয়ে থাকা নেই। জানালা আছে দুহাত নেই। সেই মিষ্টি কন্ঠস্বর নেই। নিরুত্তাপ দেহের উদাসীনতা নেই। শুধু কিছু স্মৃতি চিহ্ন আছে। জানালার কাছে আয়না আছে। আয়নার শরীরে টিপ আছে। টিপের কাছাকাছি একটি বাক্স আছে। বাক্সের দেহে চিরুনিও আছে।
-
গল্পস্মৃতি ফেরাহারুন-অর-রশিদ
কেয়া, কেয়া আমি এসে গেছি।
: পলাশ ভাই আপনি।
: লেখা, আমার কেয়া কোথায়?
: লেখা নেই।
: নেই মানে?
: কেয়া মারা গেছে। কাঁদবেন না পলাশ ভা্ইয়া। আপনাকে যেদিন ওরা মেরে রক্তাক্ত করে এসে বলল, পলাশকে মেরে ফেলেছি সেই দিন থেকে কেয়া নাওয়া খাওয়া বাদ দিয়ে দেয়। শুধুই আপনার নাম জবতে থাকে।
সেপ্টেম্বর ২০২০ সংখ্যা
আগামী সংখ্যার বিষয়
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ ডিসেম্বর,২০২৪
এ যাবত
প্রতি মাসেই পুরস্কার
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
-
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।