ঠিক কিভাবে ভাললাগা শুরু হল বলতে পারবনা। তবে মনে পড়ে, প্রত্যেকদিন বিকেলে জলচৌকিতে মা রাখতেন এক কাপ সর ভাসা দুধ আর পিরিচে তিনটা পাইনএপেল বিস্কিট। দুধ আমার কখনই প্রিয় ছিল

খুব ধীরে ধীরে একটা শব্দ কানে আসতে লাগলো. খুব চেষ্টা করেও চোখটা খুলতে পারছে না সময়. পিঠে এবং দু পায়ের গিরায় ভিশন ব্যথা টের পেতেই নড়াচড়া বন্ধ করে দিল সময়. উপুড় হয়ে পড়ে থেকে

প্রিয় অদৃতা,
কেমন আছিস? জানি তুই স্বামী-সংসার নিয়ে ভালই আছিস। আমিও চাই তোরা সবসময় এমনি করেই ভালো থাক। অদৃতা কতদিন তোর সাথে দেখা হয় না বলতো!! প্রায় এক যুগ তো হবেই। সেই যে

রাফি এই রাফি জলদি নিচে আয়।
না আমি যাব না। তোরা যা।

আমি তখন ঢাকা উত্তরায় পাগলের মতো ঘুরছি। আমার অবস্থা খুবই খারাপ। আমি যেনো আমাকে কোনো এক অচেনা-অজানা গলির ভেতর হারিয়ে ফেলেছি। যানজট পাকানো এই ব্যস্ত শহরটা বন বন

ঠিক দশটায় এ পথ দিয়েই মৌমিতার যাবার কথা। গত ১ মাস ধরেই এটা হচ্ছে। কিন্তু আজ কেন দেরি হচ্ছে ? হঠাৎ বন্ধুদের গুঞ্জন , ঐতো আসছে। সাদা পরীর বেশে আসছে। আজ একটা কিছু করতে হবে।

প্রতিদিন ইন্টারনেট ঘেটে বিজ্ঞানের নব নব আবিষ্কারের খোঁজ করাটা আমার কাছে নেশার মতো দাড়িঁয়েছে।আজ একটা নিউজ দেখলাম প্রতিটি ব্লগে স্থান করে নিয়েছে।খবরটা খুব আশ্চর্যজনক।পুরো

খাতা কলম নিয়ে বসলাম ঠিকই কিন্তু কি যে লিখবো, ভেবে পাচ্ছিলাম না। এবারের সংখ্যাটাও হলো ‘বন্ধু’ সংখ্যা। অর্থাৎ, বন্ধু-বিষয়ক কিছু লিখতে হবে। আমি বরাবরই গম্ভীর স্বভাবের মানুষ। বন্ধু

বন্দু কথাটা শুনলেই কেমন যেন বুকরে মাঝে টিন টিন করে ওঠে । যখন প্রাথমিক বিদ্যালয় পড়তাম তখন ছিল ছোট ছোট সব বন্দু, ছোট ছোট কত আশা ।তখন কি মজা হত তাদের নিয়ে। ইস্কুলে গেলে

আমজাদদের বাসার ছাদটা এমনিতেই খুব একটা বড় নয়। তার উপর বাড়ীওয়ালা একপাশে চিলেকোঠার মত ঘর তোলায় ছাদটা আরো ছোট হয়ে গেছে।