‘বন্ধুত্ব’
পাঁচটি বর্ণের সমাহারে

তখন মনে হয় ফাইভ অথবা সিকসে পড়ি, ইতোমধ্যে বাইসাইকেল চালাতে পারদর্শী হয়ে গেছি, দুপুরে ভাত খাবার পর ঢেকুর দিলেও তা দেই বাইসাইকেলে । বিশাল একটা ব্যাপার। স্কুলের মাঠ টা ছিল

সামনেই নির্বাচন । কে জয়ী হবে কে হবে পরাজিত সেই বিতর্কে চায়ের কাপে কাপে ঝড় উঠছে। ইদ্রিস মিয়ার টং দোকানটার কন্ডেন্স মিল্কের লিকারবিহীন পানসে চা সুপেয় হয়ে গেছে অনেকের কাছে ।

প্রায় শেষ মুহূর্তে- শ্রদ্ধার সবটুকু দেখানোর পর মানুষটাকে নতুন করে জানতে পেরে ব্যথিত হল মিলু। তাকে সে অনেক বড় ভেবেছিল। তার গাম্ভীর্য, মহত্ব মিলুর হৃদয় ছুঁয়ে যেত। অথচ এখন- অন্ধকারে চেনা

বন্ধু,
তোমার লাবণ্য-নক্ষত্র প্রতিচ্ছবি বৃষ্টিঝরা শান্ত ছায়ার মতো

রফিকুল ইসলাম সাহেব।বয়স ৬৫।দু'ছেলে এক মেয়ে।
ছেলেদুটো বিদেশে থাকে।মেয়ের বিয়ে হয়েছে।চট্টগ্রামে স্বামীসহ থাকে।স্ত্রী গত হয়েছেন ১০ বছর হল।

শাকের ডাটাগুলো সাইজ করা যথেষ্ট কষ্টের। ঘাম বেরিয়ে আসছে। রান্না-বান্নার কাজটা যে এত ঝামেলার তা এর আগে তেমন ধারণা ছিলো না। নানীর অসুখের খবর পেয়ে মা নানী বাড়ী যাওয়ার কারণে

প্রতিনিয়ত আমি তোমাকেই শুধু খুঁজে বেড়াই,
মাঠে, ঘাটে, ঘরে, বাইরে, আকাশে, বাতাসে-

ছুরিটা আস্তে আস্তে ভিতরে ঢুকে যাচ্ছে। কিন্তু আমি কোন ব্যাথা টের পাচ্ছিনা। আমার মুখের উপর একটা মুখ ঝুঁকে আছে। মুখটা খুব পরিচিত, খুব আপন মনে হচ্ছে, কিন্তু চিনতে পারছিনা কেন! সে কি হাসছে?

ঢাকা ষ্টক এঙ্চেঞ্জ ভবন থেকে বের হয়ে শিশির বাইরে এসে দাঁড়াল। বেলা প্রায় পৌনে একটা। বাইরে প্রখড় রোদের তাপ। মতিঝিল বানিজ্য পাড়া কর্ম ব্যস্ত। কর্মব্যস্ত লোক জন যথাসম্ভব রোদের তাপ এড়িয়ে