আমার ইচ্ছে হচ্ছে বাবুলের গালে কষে একটা থাপ্পড় লাগাই। গত একমাস ধরে যখনই সুযোগ পাচ্ছে সে আমাকে তুলোধুনো করছে। আমার মনে হয় সে আমার দূর্গতির সুযোগ নিয়ে আচ্ছা করে তার মনের ঝাল মেটাচ্ছে।
-
গল্প
বিব্রত ভালবাসাJamal Uddin Ahmed -
গল্প
আমাদের ভালোবাসা সম্পর্কমোঃ অনিক দেওয়ানপড়েছিলে তুমি বেগুনী রঙের শাড়ী
দিয়েছিলে কপালে ছোট্ট টিপ,
দুহাতে দিয়েছিলে রেশমী চূড়ি
কানে দিয়েছিলে দুল। -
গল্প
মায়ার বাঁশিGazi Saiful Islamব্রহ্মপুত্রের তীর থেকে বেশি দূরে নয়, প্রথমে নদের চরে বিশাল সবুজ মাঠ, মাঠের পরে ডিএন্ডডি বাঁধের মতো গ্রামরক্ষা বাঁধ-যার জন্য বর্ষায় সহজেই পানি তীরের ফসল-ঘর-বাড়ি গ্রাস করতে পারে না। পাড়ের লোকেরা বলে, ‘বাঁধে কী অয়, মাঠ ছয় মাসই পইড়া থাকে পানির নিচে। ওই শীত কালটাতেই আমরা কিছু চাষাবাদ করি, অকাল বন্যার পানি এসে গ্রাস না করলে সারা বছরের ফসল অইয় যায়।’
-
গল্প
ভালোবাসা অমর!শাওন ইসলাম
মুখভরা বিরহের যন্ত্রণা নিয়ে,রাতের আকাশে চেয়ে আছে সায়েমা।
কথায় আছে সুখের দিন গুল খুব দ্রুত চলে যায়।
তার পর আসে দুঃখের কালিমাখা আধার। সায়েমার বেলাতেও যেন ঠিক তা-ই। কতো সুন্দর ভাবেই না কাটছিল তাদের জীবন।বুঝলেন নাতো,চলুন ঘুরে আসি দুই বছর পিছনে ২০১৭ তে। -
গল্প
জীবণ যেন এক বহতা নদীশাহনাজ বেগমমিজান ও সাথি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান বিভাগের ২য় বর্ষের শিক্ষার্থী । তারা ইদানিং একে অপরের উপর এতটাই নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে যে কাউকে ছাড়া কারো দিনই চলে না । প্র্যাকটিকাল থেকে শুরু করে ধরতে গেলে সব বিষয়ে । এতে তাদের যথেষ্ট সুবিধা রয়েছে । এক দিকে যেমন এক রিকসায় যাতায়াতে রিকসা খরচ কম হয় অপর পক্ষে প্রাইভেট পড়ার ঝামেলা ও নাই ।মিজান সাথির বাড়ির পাশেই এক মেসে থাকে । একে অপরের সহযোগিতায় ওরা জটিল সমস্যা গুলোও সমাধান করে ।
-
গল্প
মনের দরজাশফিক নহোরআপনি আমার দিকে তাকিয়ে থাকেন তো? তাই ভেবেছি, আপনি হয়তো কিছু একটা বলতে চান।
মিচকে শয়তানের মতো হালকা একটা হাসি দিয়ে বললে, "না তেমন কিছু না। পরের অধ্যায়ের অঙ্কগুলো কিন্তু আমাকে নিজে করে দেখাতে হবে। আজ আমার একটু তাড়া আছে..." বলেই বিদায় নিলেন। -
গল্প
সমাপ্ত গল্পের অসমাপ্ত পর্বমুহম্মদ মাসুদদরজা লাগিয়েই বিছানায় গিয়ে শুয়ে পরলাম। আবার ডোরবেলের শব্দ। খুবই বিরক্ত হয়ে দরজা খুলেই বলতে শুরু করলাম, আপনাকেতো বলেছি সাদিয়া নামে কেউ থাকে না।
কিরে খোকা? কি হয়েছে তোর?
আম্মু তুমি!! কিছু হয়নি আম্মু। -
গল্প
তেহরানএশরার লতিফঘুমিয়ে আছে বলে শাগায়েঘের চোখের নীলাভধূসর দীপ্তি থেকে বঞ্চিত হলাম। ওকে জিগেস করেছিলাম এমন হৃদয়হরণ চোখের আলো সে কোথা থেকে পেলো। ও লজ্জিত কণ্ঠে বলেছিল, ইরানের উত্তরে একটা শহর আছে নাম তাব্রিজ। সেই শহরের সীমান্তে আরেক দেশ আজারবাইজান। তাব্রিজের অনেকেরই ওর মত ও আজারবাইজানি আর পার্সিয়ানদের মনোজ্ঞ মিশ্রন।
-
গল্প
হয়ত তোমারই জন্যফাহমিদা বারীগল্পটার সূচনা হয়েছিল আমার হাত ধরেই। দেখতে দেখতে প্রায় সাতাশটা বছর হতে চললো। আমাদের তখন কতইবা বয়স! সবে আটাশ। মাত্র কিছুদিন আগে গ্রাজুয়েশন শেষ করে ফরহাদ একটা প্রাইভেট ব্যাংকে ঢুকেছে। আর আমি ডিএমসি থেকে পাশ করে ইন্টার্নি করছি। নামকা ওয়াস্তে হাতে টাকা পয়সা থাকে। ইন্টার্নিশিপ থেকে যেটুকু পাই, হাত খরচই কুলায় না।
-
গল্প
পাইন ট্রি - আনাহিতা সাইরাসআনাহিতা সাইরাস’কখনও ইউরোপে গেলে ট্রেনে করে যদি এক শহর থেকে আরেক শহরে যাত্ত তবে ট্রেনে বসে দেখবে একটু পর পরই বাইরে সারি সারি পাইন ট্রি। কিছু কিছু গাছ অনেক পুরানো এবং বয়স্ক, অনেকটা আমার মতো! বছরের পর বছর গাছ গুলো একই যায়গায় দাড়িয়ে আছে। জায়গা বদল করে বা সামান্য একটু নড়ে পাশের গাছটাকে বা উপরের অসম্ভব সুন্দর নীল আকাশটাকে ছোঁয়ার অধিকারও তাদের নেই।
ফেব্রুয়ারী ২০২০ সংখ্যা
আগামী সংখ্যার বিষয়
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ অক্টোবর,২০২৫
এ যাবত
প্রতি মাসেই পুরস্কার
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
-
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
