লিংক বি এ লেখা পডা শেষ করে ইউনির্ভাসিটিতে মাস্টার কমপ্লিট করবে ।
তার বাবা নাই মা আছে,বাবা সরকারী স্কুলের টিচার ছিলেন ।
লিংকের বয়স যখন পনেরো বছর ,তখন তার বাবা চাকরী থেকে অবসর নিয়ে নেই।
লিংক বি এ লেখা পডা শেষ করে ইউনির্ভাসিটিতে মাস্টার কমপ্লিট করবে ।
তার বাবা নাই মা আছে,বাবা সরকারী স্কুলের টিচার ছিলেন ।
লিংকের বয়স যখন পনেরো বছর ,তখন তার বাবা চাকরী থেকে অবসর নিয়ে নেই।
ক্লাসে এসে স্যার রোল কল করছে। গত কালকে তুলনায় আজ ছাত্র সংখ্যা একটু কম। তবে শেষের ছাত্র গতকয়েক দিন আসেনি তবে আজ ক্লাসে দেখা যাচ্ছে স্যারের হাজিরার ডাকে সারা দিচ্ছে,
: হাজির স্যার।
: গত কাল স্কুলে আসনি কেন?
: গায়ে জ্বর ছিল।
স্যার তাকে জিজ্ঞাস করলনা কেন তোমার জ্বর হয়েছিল কেনোই বা স্কুলে আসনি। তা না জিজ্ঞাস করে আবার বলে,
এর এক ঘন্টা সাবিমের উপর নানারকম অত্যাচার চলল। তাকে প্রথমে ঘাস খাওয়ানো হলো এবং সে বেশ আগ্রহ নিয়ে ঘাস খেলো। শান্ত তার জন্য আমপাতা আনলো এবং সেটিও সে খুব আগ্রহ নিয়ে খেলো। ফাহিম শুধু একটু চিন্তিত ছিলো, দেখ এসব খাওয়াস না, ওর পেট খারাপ হতে পারে।
মেয়েটা কেমন দেখতে? কি করে?" বাবা বিরক্ত হয়ে বললেন, "আগে শুনি তো সব। বল বাবা তুমি"। রক্তিম বলল, "ভালবাসি মানে বিয়ে করতে চাই। তোমাদের হয়তো খারাপ লাগবে না।"
ও চোখে মুহূর্তে ভরা জোয়ার এলো
একই নক্ষত্রতলে ভেজা চোখে
তৃষ্ণা মেটাই;
আদিম শেওরা পরা বিছানায় খন্ড খন্ড গদ্যের উল্লাস।
এই বুঝি আমাদের বিশ্বাস?
জাহির সাহেব তন্ময়কে বসতে বলে একটু সময় নিয়ে সোজাসুজি তাকিয়ে বললেন - তোমাকে কোন কাজের জন্য ডাকি নি । কয়েকদিন ধরে দেখছি তুমি একটু অন্যমনস্ক । বেশিরভাগ সময়ই তুমি কিছু চিন্তা কর । কি হয়েছে তোমার , কোন ব্যক্তিগত প্রবলেম বা কাজের ব্যপারে কোন সমস্যা ?
ভোরের সূর্যের দিকে চেয়ে থেকে ও কি যেন ভাবে। ভাবে, এই পৃথিবীটা টিকে আছে কীভাবে? সৃষ্টিকর্তার কতো অকৃপণ উজালা উদ্ভাবের উদ্ভাসে বিরচিত এ পৃথিবী। কিছু মানুষ সব কিছুই পেতে চায়, আর কিছু মানুষ পেতে চেয়ে গিয়ে ভাবে আমার তো এটা আছে তো ওটার দরকার নেই।
মুখভরা বিরহের যন্ত্রণা নিয়ে,রাতের আকাশে চেয়ে আছে সায়েমা।
কথায় আছে সুখের দিন গুল খুব দ্রুত চলে যায়।
তার পর আসে দুঃখের কালিমাখা আধার। সায়েমার বেলাতেও যেন ঠিক তা-ই। কতো সুন্দর ভাবেই না কাটছিল তাদের জীবন।বুঝলেন নাতো,চলুন ঘুরে আসি দুই বছর পিছনে ২০১৭ তে।
আমি মানিব্যাগ বের করতে করতে কাঁপা কাঁপা গলায় বললাম—দুটো নেই। তিনটে আছে।
চাপা হাসির একটা হিল্লোল উঠল বাতাসে। চতুর্দিকের বিল্ডিংগুলোতে সেই হাসি যেন খানখান হয়ে আছড়ে পড়ল।
মিজান ও সাথি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান বিভাগের ২য় বর্ষের শিক্ষার্থী । তারা ইদানিং একে অপরের উপর এতটাই নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে যে কাউকে ছাড়া কারো দিনই চলে না । প্র্যাকটিকাল থেকে শুরু করে ধরতে গেলে সব বিষয়ে । এতে তাদের যথেষ্ট সুবিধা রয়েছে । এক দিকে যেমন এক রিকসায় যাতায়াতে রিকসা খরচ কম হয় অপর পক্ষে প্রাইভেট পড়ার ঝামেলা ও নাই ।মিজান সাথির বাড়ির পাশেই এক মেসে থাকে । একে অপরের সহযোগিতায় ওরা জটিল সমস্যা গুলোও সমাধান করে ।