ফুলির খুব জ্বর। বৃষ্টিতে ভিজে জ্বর এসেছে। বয়স বেশী না। এই ৭ বা ৮ বছর। মধুবালা মেয়ের কপালে হাত রাখল। “ইস, গরমে না তোর শরীল পুইড়া গ্যাতাছে গা”।গণু মিয়া রিক্সা চালক। ফুলির বাবা।

কোন এক গহীন জঙ্গলে রাজা সিংহের বসত গুহা। রাজা সিংহটি বয়োবৃদ্ধ। সে তার রাজ পর্ষদ ও পরিজন ছেড়ে দিন-রাতের কিছু প্রহর এই গুহায় নিঃসঙ্গ একাকী বিশ্রাম করতে পছন্দ করে। জঙ্গলের লেজকাটা সেই

রাতভর বৃষ্টির পর চারপাশটা চকচক করছে। সকালের এই স্নিগ্ধতা
শুধু সকালকেই মানায়। বড্ড আনমনা হয়ে যায় মন। কাঁটাখালি খালের

রানী এমন কথা কহিল, রাজা তাহা মানিতে পারিল না।অন্য কেহু কহিলে, এতক্ষণ সভা বসিয়া যাইত।কিন্তু রানী,তাই বোধ হয় এখনও স্থীর রহিয়াছে?তবুও তাঁহার মধ্যে সন্দেহ রহিয়া গেল।বিড় বিড় করিয়া

কষ্ট ! কষ্ট ! কষ্ট !
কবে কোনদিন কিভাবে

“এক্সকিউজমি আপু, আপনার সাথে কিছু কথা শেয়ার করতে পারি?”
তনয়া কিছুটা অপ্রস্তুত!

সারাক্ষন নিজের বিবেকের সাথে যুদ্ধ করে সাজিদ, সে কেন সব সত্য মিরভাকে বলতে পারছে না, অপ্রিয় হলেও তা বলা উচিত, প্রতিদিনই পণ করে আজকে যা হয় হোক তাকে আজ বলতে হবেই হবে কিন্তু শেষ

মায়ের হাতের কোমল পরশে হঠাৎ ঘুম ভাঙল নাফিসের। কি রে বাবা উঠবি না নাকি? মা জানালার পর্দাটা সরাতেই সকালের স্নিগ্ধ আলো এসে পড়ে চোখে মুখে। আড়মোড়া দিয়ে আবার ঘুমিয়ে যাই নাফিস।

ভোর থেকেই কারো চোখে ঘুম নেই । যে মাজেদ সকাল নয়টার আগে ঘুম থেকে উঠার নামই করে না সেও ঘুম ঘুম চোখ নিয়ে বাধ্য হয়েই এই সাত সকালে নাসতা সারতে নিচে চলে গেছে । আমি আর শাকিল

লাবন্য !
গভীর রাতের নিঃশব্দ জলসা