কাঁঠাল গাছটির গায়ে দু’হাত বুলিয়ে
পরম মমতায় বলেছিলে
তোমার দাদার হাতে লাগানো।
ঘূর্ণিঝড়ে উপড়ে যাওয়া পূর্বপুরুষের স্মৃতি
আমাকে দুঃখ দিয়েছিলো।
-
কবিতা
বাবা অথবা বটবৃক্ষের কথা।তানভীর আহমেদ -
কবিতা
বাবার মানচিত্রJamal Uddin Ahmedবাবাদের হাত হয় উষর মরুর কংকর, অমসৃণ কঠিন
চৌচির ফাটল বেয়ে আজন্ম বহমান ঘাম আর রক্তের নহর।
বাবাদের রক্তে ফোটে স্বপ্নের গোলাপ, তারপর
ক্রমশ লাল থেকে ফ্যাকাশে হয়, ঝরে যায় অবশেষে। -
গল্প
অন্য একদিন।Lubna Negarবাবা বাড়ি ফিরলেন বেশ রাত করে । মা মঈনের জন্য পায়েস রান্না করেছেন । মঈন ছুয়েও দেখে নি । নিজের ঘরে চুপ করে শুয়ে ছিল সে । বাবা কাপড় না পাল্টে মঈনের ঘরে প্রবেশ করলেন । টেবিলের উপর রাখলেন মঈনের জন্মদিনের উপহার ।
-
কবিতা
বাবামাসুম পান্থদু্:খ ভূলানোর মহাঔষধ,
বাবার মত নাই।
স্মৃতিভরা আকাশ সমান,
বাবার মত কই! -
কবিতা
মনে পড়েমোঃ মোখলেছুর রহমানসূর্য্য-স্নাত দুঃখগুলো বুঝতে দিলে না তো কভু,
এখন কেমন আতকে উঠি সুখ পরবের মাঝে তবু।
সারা জীবন খেটেই গেলে তুলে দিতে এ মুখে ভাত,
শিষ্টভাবে পোহায় যেন ক্ষুধায় ঢাকা সে ঝড়ো রাত।
-
কবিতা
আব্বাজানশাহ আজিজজিজ্ঞাসু চোখে তাকিয়ে, আপনি মৃদু হেসে বললেন তুই নিস।
জীবনে দ্বিতীয় দফা হাসি দেখলাম আপনার মুখে
আহা খাব বাদাম চারদিন চারআনা দিয়ে , হটাত এলো মনে
আপনি খেলেন নিষিদ্ধ মিষ্টি , আমায়ও খাওয়ালেন , দিলেন ধরিয়ে
চারআনা যাতে না করি ফাস আপনার গোপন আহার অভ্যাস । -
কবিতা
বাবাDr. Zayed Bin Zakir (Shawon)ঘন্টার শব্দে দৌড়ে গিয়ে দরজা খুলি,
আনন্দে নেছে ওঠে আমার এই মন!
কে এসেছে জানো? শোন তবে তাই বলি! -
গল্প
আমার বাবাশফিক নহোরবিসিএস পরীক্ষা সামনে আজ দু’বছর ধরে অনেক চেষ্টা করছি কিন্তু হচ্ছে—না । অনেক গুলো ছেলে-মেয়েকে প্রাইভেট পড়াতে হয় , আমার নিজের সংসার চালানোর জন্য । সে খানে নিজেকে একটু সময় দেওয়া সত্যি অনেক কঠিন ব্যাপার ।সংসারের একমাত্র উপার্জনকারী ব্যক্তি হলাম আমি। তার পরেও বিসিএস পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করলাম। শেষ পর্যন্ত আমার দ্বারা সম্ভব হলো না । বিসিএস পরীক্ষায় টিকে থাকা ।না পড়লে যা হয় আর কী ?'
-
কবিতা
বাবার ছায়াপুলক আরাফাতমাতৃত্বের সাধ পূর্ণ হয় সৃষ্টির পিয়াসে সে তো পিতৃত্বের ঔরসে।
বাবা হলো সারাদিন ব্যস্ত প্রহরের পরে বাসায় ফিরে সন্তানকে কোলে টেনে নেয়ার নাম।
বাবা হলো- মাতৃত্বের অসাড়ে আবশ্যক ছুটে চলা এক অদম্য স্মারকের অনুভূতি। -
গল্প
বাবার ঋণরওনক নূর
সন্তানরা আজ কত বড় হয়ে গেছে। বাবার ঋণ শোধ করতে তারা কত কি করছে। কত টাকা খরচা করছে। কিন্তু বাবার ক্লান্ত দুটি চোখ হাসপাতালের কেবিনে প্রতিটি দিনই তার সন্তানদের দেখার জন্য অপেক্ষা করে। খুব স্বাদ হয় ওদের বুকে জড়িয়ে ধরে কাঁদতে। ওরা কি আজ বুঝেনা যে ওদের বাবার ওদেরকে ছেড়ে থাকতে খুব বেশি কষ্ট হয়।
জুন ২০১৯ সংখ্যা
আগামী সংখ্যার বিষয়
গল্পের বিষয় "স্বপ্নলোক”
কবিতার বিষয় "স্বপ্নলোক”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ মে,২০২৫
এ যাবত
প্রতি মাসেই পুরস্কার
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
-
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
