আমার প্রথম বসন্তে তুমি,
প্রথম মানুষ,
প্রথম বাড়িয়ে ছিলে হাত,
দিয়ে ছিলে ফুল,

আমি জানি গো জানি,
ওগো রূপের রানী,
পাবোনা তোমায় আমি জানি গো জানি,
পাবোনা জানি তোমায় এ জীবনে,
তবু ঝড় বহে কেন মনের গহীনে!
কেমনে এ ঝড় থামাই,
জেগেও যেন ঘুমাই।

নীলাভ গগনে ঝলমল রোদ্দুর
ন্ধদকোণে উর্মিলা নৃত্যে ভবঘুর।
পুষ্পে সজ্জিত কানন সমুদয়
প্রসন্ন চিত্তে বসন্ত নবোদয়।

হাজার টা প্রশ্ন জমে আছে মনে
উত্তর যে দেবে সেই তো দূরে
প্রেম কতো কিছুই শেখালো জীবনে
স্বার্থপরের মতো প্রেমিকা গেলো সরে ।

ভোরের গোলাপ- করছে বিলাপ
রৌদ্রছোঁয়া না পেয়ে,
আকাশ পথে- মেঘের রথে
দুঃখ আসছে ধেয়ে।

অজানা আশংকা-অনাকাংক্ষিত ভালোবাসা
হঠাৎ ঘন কুয়াশা থেকে নীরবে স্পর্শ
সংসার বাঁধার মিছে আশা
মাঘের শীতে ।

নাঈম এবং নাফিসের বন্ধুত্ব ছোটবেলা থেকে ,তারা একসঙ্গে খেলাধুলা করতো ,মাছ ধরতো , ছোট বেলা সকল খেলাদোলা থেকে শুরু করে এমনকি রাতের আকাশের চাঁদ দেখতো ,আকাশের চাঁদ দেখতে দেখতে নাঈম ,নাফিসের কোলে শুয়ে পড়ে জীবনের নানা স্বপ্নের কথা বলত , নাঈম অসুখ হলে আসিফ কষ্ট পেতো,

আকাশ ছোঁয়ার স্বপ্ন জেগেছিল প্রানে,পাখির ডানায় ভর করে নয়।
দিগন্তকে সীমাহীন করে সমস্ত বাংলা জুড়ে,স্বপ্নটাকে সত্য করেছিল বাংলাবাসী।
এ প্রেম দেশপ্রেম,এই প্রেমোদায় আমি কোথায় রাখি!
আজাদের মা স্বপ্ন দেখেছিল—

ছেলেটার যেদিন জম্ম হল সেদিন ছিল মঙ্গলবার৷ তাই সবাই বলাবলি করছিল যে গরিবের ঘরে পূর্নিমার চাঁদ হয়ে আলো করতেই তার জম্ম৷ মায়ের কোলে ছেলেটা হাসি—কান্নায় যাদবপুর গ্রামের এক নিম্ম মধ্যবিত্ত পরিবারে বেড়ে ওঠছিল৷ বাবা—মা তাকে নিয়ে নতুন সপ্ন বুনতে লাগল৷

নিভে যেতে পারি যেসব শর্তে
কোনটিই পূরণ করেনি বাতাস,
সুতরাং আজও জ্বলে যেতে হয়
প্রেমের স্পর্শে বাঁচার আশ্বাস ।

পিদিম জ্বালিয়ে রেখেছি,
দীর্ঘ প্রতিক্ষার পর তোমায় দেখবো বলে।
পথের দিকে চেয়ে রই তোমার
অপেক্ষায়,

রূপালি চাঁদের আলোয় উঠেছে উত্তাল সাগর,
সে সাগরের জল কণায়
বেঁধেছি তুমি আমি ঘর।

ইশারায় মোর ভালবাসা নাও তুমি বুঝে তোমার মাঝে সেই ভালোবাসা নেবো আমি খুঁজে।

আলো তুমি নির্বাপিত হয়ো নাকো
আমার ভালোবাসার দ্রাঘিমায়
জীবনের মহাবৃত্তে তোমাতে আমাতে
মিলেমিশে একাকার হই |

আজো প্রতিদিন
নির্মল বাতাস বয়
কেয়ার বনে।
চম্পকের ফুলে ওঠে
মৃদু কলরব ।