অজানা আশংকা-অনাকাংক্ষিত ভালোবাসা
হঠাৎ ঘন কুয়াশা থেকে নীরবে স্পর্শ
সংসার বাঁধার মিছে আশা
মাঘের শীতে ।

আকাশ ছোঁয়ার স্বপ্ন জেগেছিল প্রানে,পাখির ডানায় ভর করে নয়।
দিগন্তকে সীমাহীন করে সমস্ত বাংলা জুড়ে,স্বপ্নটাকে সত্য করেছিল বাংলাবাসী।
এ প্রেম দেশপ্রেম,এই প্রেমোদায় আমি কোথায় রাখি!
আজাদের মা স্বপ্ন দেখেছিল—

আকাশে আজ মরা চাঁদ উঠেছে। আকাশে হালকা হালকা মেঘ, স্থির। তাই চাঁদের আলো ভালো ফুটেনি। রাত আটটা সাড়ে আটটা হবে। মাহমুদ ঈসার নামাজ পড়ে বাড়ির যাওয়ার পথে সাকোটার উপর দাঁড়িয়ে গেল।

আজো প্রতিদিন
নির্মল বাতাস বয়
কেয়ার বনে।
চম্পকের ফুলে ওঠে
মৃদু কলরব ।

কথায় ভালোবাসা
যেখানে খুজি সেখানে কষ্ট
আর ঝরা পাতা

ভালো লাগে তোমায় নিয়ে ভাবতে
সুনিপুন শিল্পীর মতো রং তুলিতে আঁকতে
বাধাহীন কল্পনার দেওয়ালে ভাবনা গুলো
মনের মতো করে ফুটিয়ে তুলবো চলো
ক্ষণ কালের প্রতিবন্ধকতা ভুলে

এইতো প্রথম মেঘকে চেনা খোলা চুলে
নতুন ভাবে হারতে শেখা ইচ্ছে ভুলে।
লজ্জা রাঙা নীরব চোখে পলাশ দেখা
জীবন খাতার খোলা পাতায় ফাগুন রেখা।।

আকাশে আজ ছড়িয়ে দিলাম প্রিয়
আমার কথার ফুল গো,
আমার গানের মালা গো-
কুড়িয়ে তুমি নিও..

বৃষ্টি-ভিজে সর্দি-জ্বরে
যখন মাথায় ব্যাথা,
পট্টি করে কে দেবে গো
তেলাকুচোর পাতা ।

দিবসের সমাপ্তিতে যখন দেখিয়াছিলাম তাহাকে,
গোধূলি লগ্নের অস্তরত ভাস্করের রক্তিম আভা
ঠিকরিয়া পড়িয়াছিল নিষ্পাপ বদনে।
অপ্রস্তুত লজ্জাবনত চেহারা আমায়
বশ করিয়াছিল,

হয়তো আমি এখনও আধারে, তোমায় হাতরে বেড়াই
এখনও যেন সপ্নলোকে, তোমাকেই ফিরে পাই
হয়তো এখনও বেহায়া এ মন, লুকিয়ে আলতো করে
ভাবছে তোমায়, আঁকছে ছবি নিজেরই অজানায়
সবটুকুই হোক তোমার, যেন সূর্য ও চাঁদের মাঝে

হ্যালো, শুনছো-তোমাকেই বলছি.....
কি ভাবছ? হঠাৎ তোমাকেই লিখে ফেলব চিঠি। বিশ্বাস হচ্ছে না! আরে চিঠির ভাজ খুলো তো আগে! অহহো রঙধনু রঙ খামটাই তো খুলো নি, এহ তুমি তো আজ তোমার মন দেউড়ির কপাটই খুলো নি।

সিমি অনেকক্ষণ ধরে জানালা দিয়ে বাইরে তাকিয়ে আছে। জানালাটা বেশি বড় না। মাঝারি আকারের, গ্রিল দিয়ে আটকানো। সিমি কি দেখছে তা স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছেনা। শুধু দেখে বোঝা যায় গভীর মনোযোগে একটানা একদিকে তাকিয়ে আছে। সিমিকে জিজ্ঞাসা করলে হয়তো সে নিজেও বলতে পারবে না।

তবুও এক নৈঃশব্দ বিরাজ করে থাকে
তবুও এক স্তব্ধতা মূর্তিমান হয়ে ওঠে
তবুও এক শুণ্যতা সমস্ত গ্রাস করে নেয়।

হে ভূমি ,বৃক্ষাদি ও প্রাণী সকল
এক ভিন্ন প্রেমাকর্ষণে আমি বুনে চলি ফসল
ততক্ষন যাবত না যাই চলে