কোমল যত কোমলতা
বিশ্ব সুখে ভাসা,
সবার থেকে কোমল জেনো
মায়ের ভালোবাসা।

হৃদয় মাঝে গড়ে ওঠা
ওরে আমার পুষ্পিতা
পাইনা খুঁজে কোথাও তোরে
তুই যে আমার কল্পনা ।

খুব ইচ্ছে ছিল
তোমার প্রসূন হাতের কোমলতায়
রাখবো আমার হাত।

তুলি মোরে ডাকে, বন্ধু, কাছে আয়;
তোর সাথে খেলি-মনে অভিপ্রায় ।

তোমার জন্য ক্লান্ত হয়েছি শ্রান্ত
হয়েছি আমি

ঘড়রি কাটায় বঁেধে রাখি সময় যুগরে পর যুগ
তার চোখে চোখ রখেে হাড়য়িে যাই পাপড়রি আড়ালে

কমলিনীর কোমল ভৈরবে
বিষণ্ণতা ঝেড়েঝুড়ে তাড়িয়ে দূরে

আমি ভুজে ছি তোমায়
ভাল বেসে জীবনের

ছোট কোমল দেহখানি আলো হাওয়ায় ধীরে ধীরে
শক্ত হয়ে মাটির বুকে দাঁড়াতে শিখল; তারপর শিখল
পথচলা; তারপর শিখল পথে পথে বিছানো কাঠিণ্য আর
সুখ দুঃখের সহস্র আবর্তে টিকে থাকার প্রাণ পণ যুদ্ধ।

তোমার ও দুটি চোখ আকাশে মিলায়,
তুমি যেন তাকাচ্ছ সেই নিলিমায়।
কেশগুলো যেন ঘন কাল মেঘ,
বুঝতে লাগে বড় আবেগ।
চটুল চাহনি তোমার ওই দুটি নয়নে,

ফ্ল্যাট বাড়ির কার্নিশে হেলান দিয়ে
দাঁড়িয়ে আছে দয়া

বক্ষে ধরে রাখিস মাগো মরণ যেদিন হবে আমার;
বক্ষে ধরে রাখিস।
যাসনে ভুলে তুই আমারে হাজার ছেলের ভীড়ে;
রাখিস মনে বাসিস ভালো দিসনে দূরে ঠেলে।

চলো পরী বেয়ে তরী আজ সিন্ধু পথে যায় ভেসে,
হাওয়ায় জাহাজে শূন্যে উড়াল দিই দুর দেশে।

জেগে থাকি আমি!
জেগে আছো তুমি,
আমার আলো-ছায়ার রাতে,
তোমার হাতের পরশ আমার হাতে।

তোমাদের তাপ-নিয়ন্ত্রিত কক্ষে
তোমরা ঘুমাও স্বামী-সংসার নিয়ে;