২০০৪ সালের ঘটনা, আমার এক বন্ধু রাজু, সে ছিল খুবই ভাল ছাত্র তবে মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে। সে একটি মেয়েকে ভালবাসত, মেয়েটির নাম নীলা। সে ছিল প্রভাবশালী এবং বড়লোক ঘরের মেয়ে। তারা

নিশুতি রাত। বৃষ্টিতে ভিজে ভেজা কাকের মত একাকী পথ চলছে অনন্যা। কাঁধে একটি ট্রাভেল ব্যাগ। হাজীগঞ্জের অদূরে বলাখাল রেল স্টেশনে নেমে স্টেশন মাস্টারের সাহায্য চেয়েছিলো সে।

আমাদের এলাকায় এ সময়টা জনসভার সময়। খাল বিল শুকনা, চলাফিরার সুবিধা। ধান উঠে গেছে, কৃষকের গোলায় ধান, মনে খুশী। শীত পড়া শুরু করেছে, তাই রোদের তেজ কম। শুন্য মাঠে মেলা মেলা বসে

এই কিছুদিন আগেও আমার রাত গুলো অনেক দীর্ঘ হত। কাটতে চাইতোনা। কত রকম জানা কষ্টের ভিড়ে অজানা ব্যথা গুলো আমায় নিজেকে স্টেশনের কোলাহলে নিশ্চুপ ভবঘুরের মত ভাবাত। আমি ঘুমাতে

সারাক্ষন নিজের বিবেকের সাথে যুদ্ধ করে সাজিদ, সে কেন সব সত্য মিরভাকে বলতে পারছে না, অপ্রিয় হলেও তা বলা উচিত, প্রতিদিনই পণ করে আজকে যা হয় হোক তাকে আজ বলতে হবেই হবে কিন্তু শেষ

(১)
''এঙ্কিউজ মি, এটা কোন থানা?"
গুলশান থানার ওসি আকরাম হোসেন মহাবিরক্ত হয়ে তাঁর সামনে দাঁড়িয়ে থাকা মাঝবয়সী ভদ্রলোকের দিকে তাকালেন। চল্লিশ/পঁয়তাল্লিশ বছর বয়স্ক মাঝারি উচ্চতার একজন মানুষ। মাথার কোঁকড়ানো চুল জেল মেখে

তোমাকে যেদিন প্রথম দেখেছিলাম, কেন জানিনা ভালো লেগেগিয়েছিল। প্রথম দেখার ভাললাগাটা ভালবাসার অনুভুতি ছাড়াই হয়েছিল। আর তা ছাড়া ভালবাসার তখন কি ই বা বুঝি! সবে হাইস্কুল এ উঠেছি।

সিগারেট চলবে?
“নাহ, আমি সিগারেট খাই না”।

ইরা-কে প্রথম দেখাতে মুগ্ধ হয়েছিলাম । পদ্ম পাতার মত গোল মুখ, বড় বড় চোখে বিস্ময় । বাবা মা দুই ভাই আরো সব আত্মীয়দের মাঝে থেকে লজ্জায় তাকাতে পারছিলাম না তার দিকে । তবু কিভাবে যেন চোখে

ভোর থেকেই কারো চোখে ঘুম নেই । যে মাজেদ সকাল নয়টার আগে ঘুম থেকে উঠার নামই করে না সেও ঘুম ঘুম চোখ নিয়ে বাধ্য হয়েই এই সাত সকালে নাসতা সারতে নিচে চলে গেছে । আমি আর শাকিল

সারারাত বৃষ্টি হয়েছে । যদিও ভোর তবু সূ্‌র্য উঠবে বলে মনে হচ্ছে না । অস্হির মেঘেরা এখনো চমকিত বিজলির আলোয় নদীর পাড়ের লাল কৃষ্ণচূঁড়ায় আগুন জ্বেলে যাচ্ছে । হোসেন আলী নৌকা নিয়ে ঘাটে

হেনা ,এই হেনা!
কে ? কে ওখানে?

“দেশ বিভাজনের পর থেকেই পশ্চিমা পাকিস্তানিরা পূর্ব পাকিস্তানিদের মাতৃভাষা উপর থাবা দেয়” – এই সহজ লাইনটি মুখস্ত করতে যার এক ঘন্টা লাগে, সে কেমন ছাত্র তা আর বলার বাকি থাকে না।

ভালবাসা বলতে এত কিছু বুঝি না আমি।বুঝতেও যাই না।তবে আপন মনে খুঁজে বেড়াই শত জনমের চেনা একজন কে।দেখা মেলেনি তার আজ অবধি।মন ভাল নেই ছাদে বসে ছিলাম।মিষ্টি একটা পরিবেশ।ঝলমলে

টপ…টপ…টপ…মৃত্তিকার গা ঘেঁষে ফোঁটা ফোঁটা জল ঝরেই যাচ্ছে। একটানা বৈচিত্র্যহীন শব্দ। মাঝে মাঝে বিরক্ত হয়ে মৃত্তিকা বলতে চায়, “ভিন্ন পথে যাও।” পরে আবার চুপ থাকে। থাক, তার নিশ্চল জীবনে