ভাদ্র মাসের সকাল। বাইরে রোদের তাপ ক্রমান্বয়ে বাড়ছে । রাশেদ নয়টার ট্রেনটা ধরার জন্য দ্রুত পা চালিয়ে স্টেশনে পৌঁছাল । স্টেশনে পৌঁছে জানতে পারল ট্রেন আসতে ঘন্টা খানেক বিলম্ব হবে । অগত্যা

সূর্যের হাসি দেখার আগেই শহরের প্রায় এলাকায় শোনা যায় হৈ হুল্লা এবং দেখা যায় ছোট ছোট কুড়ের গুচ্ছ গুলো থেকে ধোয়া উড়ে যেতে তার কিছুক্ষণ পরই দেখা যায় হন-হন করে হাটার গতি বাড়িয়ে ছুটে

আমি এবার এসএসসি পরীক্ষা দেবো। পড়ালেখার চাপ এসে ভর করেছে চব্বিশ ঘণ্টা। কিন্তু আমি কি সুস্থ মস্তিষ্ক নিয়ে পড়ালেখা করতে পারছি? পারছি না, নানা জায়গা থেকে আমার বিয়ের প্রস্তাব আসছে।

নন্দিনী, আমার ৭বছর বয়সী মেয়ে। বায়না ধরেছে শিশু পার্ক নিয়ে যেতে হবে। আমি ছাপোষা মানুষ টুকটাক লেখালেখি করি। অধুনা গল্পকবিতা.কম নামে একটা ওয়েব সাইটে কিছু লিখে বেশ পরিচিত হয়ে উঠেছি।

আমাদের এলাকায় এ সময়টা জনসভার সময়। খাল বিল শুকনা, চলাফিরার সুবিধা। ধান উঠে গেছে, কৃষকের গোলায় ধান, মনে খুশী। শীত পড়া শুরু করেছে, তাই রোদের তেজ কম। শুন্য মাঠে মেলা মেলা বসে

সাতক্ষীরার একটি এলাকা পারুলিয়া। সেই এলাকায় বাস রাশেদুল করিম (ছদ্মনাম) নামের একজন স্বল্প আয়ের মানুষ। দুই ছেলে, স্ত্রী ও বাবা-মাকে নিয়ে সুখের সংসার তার। স্ত্রী রাবেয়া বেগম হাসিখুশি মানুষ।

তোমাকে যেদিন প্রথম দেখেছিলাম, কেন জানিনা ভালো লেগেগিয়েছিল। প্রথম দেখার ভাললাগাটা ভালবাসার অনুভুতি ছাড়াই হয়েছিল। আর তা ছাড়া ভালবাসার তখন কি ই বা বুঝি! সবে হাইস্কুল এ উঠেছি।

ফুলির খুব জ্বর। বৃষ্টিতে ভিজে জ্বর এসেছে। বয়স বেশী না। এই ৭ বা ৮ বছর। মধুবালা মেয়ের কপালে হাত রাখল। “ইস, গরমে না তোর শরীল পুইড়া গ্যাতাছে গা”।গণু মিয়া রিক্সা চালক। ফুলির বাবা।

কি বললেন? আমার কষ্ট জানতে চান? চুয়ান্নতম জন্মতিথি যোগ হলো জীবনের খাতায়। কম করে হলেও পৃথিবীতে কাটিয়েছি ১৯,৭১০ দিন- ৪৭৩,০৪০ ঘন্টা। তার মধ্যে কত মিনিট, সেকেণ্ড সুখের ছিল?

তখন সবে লেখালেখি শুরু করেছি। দু একটি লেখা পত্রিকাতে ছাপার অক্ষরে দেখে নিজেকে একটা কিছু ভাবি আর কি! সে সময় আমার একটি লেখা নিয়ে খুব রেসপন্স পাচ্ছিলাম। প্রথম কয়েকটি ফোনে খুব আপ্লুত

নিশুতি রাত। বৃষ্টিতে ভিজে ভেজা কাকের মত একাকী পথ চলছে অনন্যা। কাঁধে একটি ট্রাভেল ব্যাগ। হাজীগঞ্জের অদূরে বলাখাল রেল স্টেশনে নেমে স্টেশন মাস্টারের সাহায্য চেয়েছিলো সে।

"সেই নদীর কথা তোমার মনে আছে? শ্রাবণ শেষের দিনে, মেঘ মেদুর আকাশের তলে দাড়িয়ে সবুজ ধানৰেতের বুকের ওপর দিয়ে বাউলি বাতাস বয়ে যেতে দেখে, আমার কানে কানে যে কথা তুমি বলেছিলে,

কষ্ট একটাই যখন দেখি
কাউকে ঠকানো হয়,

আজ একজন কৃষ্ণকলির গল্প বলব। শুরুটা হতে পারে এরকম-
কৃষ্ণকলি আমি তারেই বলি,

শুভ আনমনে রাস্তার পাশ দিয়ে হাঁটছিল।
একটা গাড়ি তাকে অতিক্রম করে একটু সামনে যেয়ে থমিল। কিন্তু তা শুভ লক্ষ করল না। হাঁটতে হাঁটতে