রাতের আকাশে আজ অজস্র তারাদের মেলা,যতদূর চোখ যায় শুধু অন্ধকারাছন্ন পরিবেশ । রাতের গভীরতা,আরোও গভীর থেকে গভীরতর হয়,পূর্ব দিকের বন থেকে এই গভীর রাতে ডাহুক পাখি উরে যায়

আজগর আলী শুয়ে রয়েছে। একটা ওভারব্রিজের উপর। তার পাশদিয়ে মানুষ আসছে যাচ্ছে। সে মাঝে মাঝে আড়চোখে দেখছে তার থালায় কয়টা পয়সা পড়লো। পয়সা কিছু বেশি জমে গেলেই সে সতর্ক দৃষ্টিতে

কষ্ট ! কষ্ট ! কষ্ট !
কবে কোনদিন কিভাবে

সর্বস্ব খুইয়ে গাছ থেকে খসে পড়ল একটি সবুজ পাতা। ঝরা পাতার হাহাকারে কাঁপন ধরলনা কোথাও। এখানে সেখানে বাতাসের ঝাপটায় ছিটকে যেতে যেতে বিবর্ণ আর মলিন হল অবয়ব। একটা দুর্বার সাথে

ডাক্তার সাফ জানিয়ে দিয়েছে- মুন্নীর বাবা আশরাফ হোসেন আর বাঁচবেন না| আর বড় জোর দূএক মাস! পাকস্থলীর ক্যান্সার! লাস্ট ষ্টেজ, কোনো স্টেপ নেয়ার সুযোগ নেই|

সুখের তরে যে সুর ভাঁজিনু
আহারে! আহা! ছিঁড়িল সে সুর

এই কিছুদিন আগেও আমার রাত গুলো অনেক দীর্ঘ হত। কাটতে চাইতোনা। কত রকম জানা কষ্টের ভিড়ে অজানা ব্যথা গুলো আমায় নিজেকে স্টেশনের কোলাহলে নিশ্চুপ ভবঘুরের মত ভাবাত। আমি ঘুমাতে

এমন হয় । মাঝে মাঝে হয়। ঘোরলাগা আধাঁরে কুমকুম মুখের উপর ছড়িয়ে পড়া নিজের চুলগুলোর বিস্তার দেখে ভয় পায়। বাইরে ঘন অন্ধকার। আঁধারের ওপাশে ঘন বন, বলয়বিস্তৃত মেঘলা আকাশের সাথে মিশে

রাত তিনটা...
চারিদিকে নি:স্তব্ধ নিরবতা।

“এক্সকিউজমি আপু, আপনার সাথে কিছু কথা শেয়ার করতে পারি?”
তনয়া কিছুটা অপ্রস্তুত!

'বাবা, কষ্ট কি, কষ্ট কি?'
খাস্তগির তাকিয়ে থাকে ছেলের দিকে। কৌতূহলী চোখ কিন্তু ঠিক কৌতূহল নয় ; আবেগ, শংকা, উৎকণ্ঠা

আমার জানা স্বত্বে পুরুষ রাশি বলতে কোন রাশি নেই। তবু আমার বার বার মনে হয়, আমার হয়তো পুরুষ রাশি। এমনটা মনে হবার অনেক কারণ আছে। যেমন, যেসব ছেলেদের কন্যা রাশি, অদের কে মেয়েরা

রাস্তার মাঝে প্রচণ্ড ভিড় দেখে হঠাৎ-ই থেমে পড়লাম। ভিড় গলে বিষয়টা বুঝতে বেশ সময় লাগল। গাড়ির হর্ন আর মানুষের চাপে বিষম যন্ত্রণা। যানজট সামাল দিতে ট্রাফিকের নাভিশ্বাস অবস্থা। তবু যেন কেউ

প্রকৃতি যেন অনাবিল সাজে সজ্জিত হয়ে উঠেছে এ বসন্তের মৃদু দোলা খেলা বাতাসে ।অতসীর মনে বসন্তের মৃদু ছোয়া ।আজ সে সেজেছে হৃদয় কাড়া সাজে ।কেনইবা সাজবে না ।আজ যে বাসন্তী পূজা ।স্বপ্নীল তো

হতাসা থেকে জন্ম নেয়
এবং জন্ম থেকেই জ্বলে