বিলের নাম রনিয়া। শান্ত, সৌম্য ও স্নিগ্ধ জলের প্রতিমূর্তি। চারপাশে গ্রাম। যেনো একটি বিশাল দীঘি। ছায়া সুনিবিড়। শান্তির নীড়। এক সময় বিলের চারপাশের মানুষের জীবন ও জীবিকার প্রধান অবলম্বন ছিলো এই রনিয়া।

'এক লক্ষ বিশ হাজার টাকা। জেনে কি করবেন? বাটি চালা দিয়ে চোর ধরবেন?'
'আপনি চব্বিশ ঘন্টার মধ্যে টাকা বের করে দিতে পারবেন ?'
'আমি তো চুরি করি নাই, আমি চব্বিশ ঘন্টার মধ্যে কোত্থেকে বের করব? আপনি কি আমার সাথে তামাশা করেন?'
মাকসুদ সাহেব একটু হেসে ব্যাগ থেকে খামটা বের করে কাদের সাহেবের দিতে বাড়িয়ে দিলেন।
'ভাই, টাকা পয়সা একটু সাবধানে রাখবেন। '

খুঁজতে খুঁজতে একদিন হারিয়ে যাবো ,অন্তর্নিহিত অর্থে
সেদিন, এই চলাফেরা ,শব্দের সুঠাম শরীরে, অথবা
ফুটপাথের পাশে এলুমিনিয়াম বাটিতে ,কাঁদতে থাকা
আমাদের আধুনিক সভ্যতার মিউজিয়াম ,-

পিছনে পিছনে হাঁটছে আর কথা বলেই যাচ্ছে।
আচ্ছা, তোমার নামটা তো জানাই হয়নি?
রিমি, রিমি আমার নাম!
আমি মুক্ত
আপনি যে মুক্ত সেতো আমি দেখতেই পাচ্ছি।
আরে না...... আমার নাম মুক্ত

“আমার বেদনা আমি নিয়ে এসেছি,
মূল্য নাহি চাই যে ভালোবেসেছি,
কৃপাকণা দিয়ে আঁখিকোণে ফিরে দেখো না ॥”’

“বাড়ির কাছে আরশীনগর, সেথা এক পড়শী বসত করে, আমি একদিনওনা দেখিলাম তারে।“

জাহিদের মুড টা আজ খুব ভাল । গত মাসের শেষেই অন্য একটা কোম্পানীর জয়েনিং লেটারটা ওর হাতে এসেছে কিন্তু বাসার সবাইকে সারপ্রাইজ দেবার জন্য অনেক কষ্ট করে এ রকম একটা সুখবরকে মনের গভীরে চাপা দিয়ে রেখেছে ।

সাদা চামড়ার পুলিশ ড্যারেন উইলসনের গুলিতে কালো চামড়ার নিরস্ত্র কিশোর মাইকেল ব্রাউন নিহত হওয়ার পর নতুন করে ইস্যুটি আবার চাঙ্গা হয়।

কোন দোষত্র“টি ও বিচার ছাড়াই সতের বছর হাজত খাটার পর রাজিব কারাগার থেকে আজ বের হচ্ছে। কারাগার থেকে বের হয়ে কোথায় যাবে এখনো নিশ্চিত করতে পারেনি

ছেলেটা নোটগুলোর দিকে তাকিয়ে বলল, এতো টাকা কী জন্য?
- রাখ, তোকে দিলাম।
- কিন্তু আপনার বাজার তো টানলাম না।
- তুই বাচ্চা মানুষ এই ব্যাগ টানবি কি?
- স্যার আমি বাচ্চা না। এই কাম কইরাই আমার সংসার চলে।

কিরে সাইফ কি করছিস? চল ঘুরে আসি। হঠাৎ বিকেল বেলা কাইফ সাইফের রুমে এসে হাজির।
- তুই এ সময়! কি মনে করে?
- কিছু মনে করে না। হঠাৎ তোর কথা মনে পড়ল তাই চলে আসলাম। ছাড়া অনেকদিন যাবত ভাবছি তোর সাথে একটা কথা শেয়ার করব?
- কি কথা?
- চল এখানে নয় অন্য কোথাও গিয়ে বলব।
- কোথায় যাবি?
- নদীর পাড়ে।