সূর্যদিপ্ত আকাশে মেঘের আগমন,
মৌন শীতলতায় প্রখর খড়া।
ফাটা মাটির বাঁকা ঠোটের বেলকুনিতে,
সুজলা হাসির ঝিলিক।

আমি তরুণ,আমি নবীণ
আমি তাই করতে চাই,
যা করতে চায়না প্রবীণ।

কব্জি ডুবায় কাল্পনিক হাত
ভাঙ্গাচুরা ভাত গিলে খায় তলাহীন পাকস্থলী
গোঙ্গায় রক্ত। ছোবা ছোবা নিশ্বাস চালিত করে হাঁপর

তোমার সকল মিষ্টি কথায়
জুড়ায় আমার মন।
মৃত্যুর গভীর আলিংগনে
যতদিন না যায় প্রাণ।

“বাড়ির কাছে আরশীনগর, সেথা এক পড়শী বসত করে, আমি একদিনওনা দেখিলাম তারে।“

ভালবাসার প্রলোভন ফাঁদ ভালোবাসা ভেবে
বঙ্গোপসাগরের গভীরতা সম গভীর আবেগে

গভীর চুম্বনে সিক্ত করবে অতি কামনার বনভূমিরে
তারপর ঠেলে দেবে নিকষ কালো আধারে
উগ্র কৃষ্ণগহবর খেলবে নিয়ে তারে নতুন এক খেলা।

যখন ছিলাম কাছেতে তোমার- নিলে না বন্ধু খবর
এখন বুঝি পড়ল মনে? দেখতে আসলে কবর?
কিন্তু বন্ধু আমার যে আর নেই কোনও অনুভূতি,
নেই মনে আর জমে থাকা দুখ- হারানো দিনের তিথি !

আমার একটা মাঝরাতে গল্প করার তুমি চাই,
সকাল বেলা বাসি মুখের একটা আলসে তুমি চাই,
যার কাছে বলতে পারবো,বাবা,আমার মন ভালো নেই,
বৃষ্টি পাঠাও,
যার আদরে ভরসা পাবো,যার চাঁদরে মুখ লুকাবো,
এমন একটা তুমি চাই,

ভেতরেই গড়ে ভেতরেই ভাঙ্গে ভেতরেই ঘটে সব
বুকের ভেতর বাসা বাঁধে নীল প্রজাপতির উৎসব।

কতদিন তুমি আর আমি বাধা ছিলাম একই বন্ধনে,
আজও মোরা হেঁটেই চলেছি নতুনের সন্ধানে।
নদীর স্রোতে ভেসে যাওয়া তরী জীবনের উল্লাসে,
রঙিন তুলিতে আঁকা সেই গ্রাম ছোট্র ক্যানভাসে।

তুমি সেই মেয়ে,
যে আমার হাসিতে হাসো।
তুমি সেই মেয়ে,
যে আমার কান্নায় কাঁদো।

কাছে কাছে থাকলেই কি কাছাকাছি হওয়া যায়
চোখে চোখ রাখলেই কি ভালোবাসা হয়ে যায়
হৃদয়ের কথা হৃদয় শুনলে
হৃদয়ের কথা হৃদয় জানলে

ব্যর্থ কবি হয়ে আকাশের গায়ে কলম ধরি,
তারায় তারায় ব্যথাভরা মিথ লিখি,
জানি, আমি জানি,
জেগে ওঠার আগেই বহু পথ দিতে হবে পাড়ি।

টানা টানা চোখ
টোল পরা গাল
ওহে সুন্দরী
সামাল সামাল