পাহাড় নদী সমুদ্র
জগৎ জুড়ে সর্বত্র,
কোথাও নেই তুমি ।
হৃদয় মাঝে শুধু
তোমার একখানি সোনার ছবি।

তিনি একজন বিপ্লবী ছিলেন
বিভিন্ন ধাপে ধাপে জেনে বুঝে
তিনি বিপ্লবী হয়েছিলেন।

খর‌রৌ‌দ্রে পু‌ড়ে‌ছে শরীর,
বৃ‌ষ্টির জল আজ ছু‌য়ে দে‌খেনা আমায়।
শ্বশা‌নের চন্দনকা‌ঠের গন্ধ,
তাই আগুনও আজ জ্বালা দেয় না।

অতঃপর, হব আমি কবি ভাবনাটানয় মন্দ,
কলম হাতে লিখতে বসি হয় না লিখায় ছন্দ।
ছন্দ ছাড়া নয় কবিতা,
রোজই ধরে মাথা ব্যথা!

সুখপাঠ্য শান্তির জন্য এসেছ, শান্তি নাও।
বুকে যদি ভুল থাকে—তবুও !
দুহাতে নাও আমার জিন্দেগীর অভিধান !

বুকের গভীরে যেখানে ভালবাসার দোলাচল, সেখানে
আমার নিত্য চলাচল ভবঘুরে পথিকের মত।
তোমার উদাস চোখ যে পথের দিশা খোঁজে সেখানেই করি বাস।
অথচ কিছুতেই দুজনার হতে পারিনা দুজন কিছুতেই।

টিএসসির কোন এক নবীনবরণের অনুষ্ঠানে
নীল শাড়ি পরা মিষ্টি তরুণীটি
যখন দু’হাত বাড়িয়ে আদর করলো কুকুর ছানাটিকে
আর বেড়ে যেতে লাগলো আমার অন্তর্বেদনা,

গালচে এখন হরিত ঘন, দু’মাস পরে পাবকশিখার স্বর্ণরাগে
আহা! গোলা ভরে উপচে গড়ায়;
এমন গাঁয়ে প্রথম আমার ঘোমটা খুলি।

অপূর্ণতার মাঝে কেউ
পূর্ণতাকে খুঁজে পেতে চাইলে
দাওনা তাকে খুঁজতে।
অপূর্ণতার মাঝে সে তো
পেতেও পারে পূর্ণতাকে।

লেগেছে তোমায় অনেক ভালো,
ভালবাসি তোমায়!-কিভাবে বলিব,বলো?
আমার আঁখি দুটি প্রতিনিয়ত থাকে তোমার মুখপানে,
পাব কিনা তোমায তা ঐ আল্লাহ্ জানে ।

আমার লাশ ঝুলছে,
তিন পাখায়, নীল রঙের সাজানো ঘরে।
আমার শেষ নি:শ্বাস
অনেক গল্প লিখে রেখে গেছে নি:শব্দে
টেবিলে রাখা স্তব্ধ সাদা নোটে।

আমি সেদিনও ‍ দাঁড়িয়ে ছিলাম
তুমি দেখে গেলে চলে
আমার ব্যাকুল মনের আকুল চাওয়া
তুমি দেখলে না।

তোমার ব্ল্যাঙ্কেট দিয়ে আমায় খুব দ্রুত চেপে ধর।
আথবা তোমার উষ্ণ আলিঙ্গনই
আমার ব্ল্যাঙ্কেট হয়ে যাক!
ইংল্যান্ডের এ তীব্র শীত, কুয়াশা আর ঝিরিঝিরি বৃষ্টি
যে আমায় সহ্য হচ্ছে না কিছুতেই!

পালটে যাব বলে
বুকের ভিতর একটা পাথর চাপায়,হাজারটা।
পালটে যাব বলে
স্মৃতি গুলো রোজ গলা
টিপে টিপে মারি।

আমি জানি তুমি ফিরবে।
আমার প্রতিটি স্পন্দন, প্রতিটি প্রশ্বাস নিঃশ্বাস
বিশ্বাস করে তুমি ফিরবে।
আমি ভাবতেই পারি না তোমার শূন্যতা উপেক্ষা ক’রে