হয়ত-----
আর চার-পাঁচটি লাইন লিখতে পারলেই সেও ছুঁয়ে
দিতে পারতো স্কাইলাইন, ব্যালকনি থেকে মহাকাশ
মাত্র তো দু'মিনিটের পথ;

তোমার জন্য খুব মায়া লাগছে
চোখ বুঝতেই তোমার কথা মনে পড়ছে .
বুকের ডানপাজরে
বারবার ঘন্টা বেজে উঠছে

আমি বৃক্ষের মত ভালোবাসবো তোমাকে,
রোদে পুড়ে, বৃষ্টিতে ভিজে,কালবৈশাখী ঝড়কে উপেক্ষা করে
সহস্রাব্দীকাল ঠায় দারিয়ে থাকবো ঐ মেথুলাসের মত।

অতঃপর, হব আমি কবি ভাবনাটানয় মন্দ,
কলম হাতে লিখতে বসি হয় না লিখায় ছন্দ।
ছন্দ ছাড়া নয় কবিতা,
রোজই ধরে মাথা ব্যথা!

আমি কারো যোগ্য নই কোনো
না প্রেমিক , না ভাই , না বন্ধু , না পুত্র হিসেবে ।
শুধু আওড়াই বড় বড় ফাঁকা একপেশে বুলি পুনঃ পুনঃ ।
খুব একরোখা আমি

চাঁদ অভিমান করে
মেঘের আড়ালে মুখ ঢেকে নেয়,
কত নিশি জ্যোৎস্না দেখা হয় না।

জীবন নদীর আবর্তনে সময়ের টানে
বদলেছে অনেক বদলেছি আমি
শুধু বদলে যাওনি তুমি
চলেছ ছন্দ তালে অনন্ত বিষাদ প্রাণে

তোমার ব্ল্যাঙ্কেট দিয়ে আমায় খুব দ্রুত চেপে ধর।
আথবা তোমার উষ্ণ আলিঙ্গনই
আমার ব্ল্যাঙ্কেট হয়ে যাক!
ইংল্যান্ডের এ তীব্র শীত, কুয়াশা আর ঝিরিঝিরি বৃষ্টি
যে আমায় সহ্য হচ্ছে না কিছুতেই!

আমি তোমাকে বলতে পারি না সাদর সম্ভাষণ
হৃদয়ের কোণে জন্মে ঘা, চোখের কোণে অশ্রু
তুমিও কখনো বলো নি মুখের ভাষায় কিংবা
কখনো খুজি নি, হাত ধরতে কোনো ছুতো

তিনি একজন বিপ্লবী ছিলেন
বিভিন্ন ধাপে ধাপে জেনে বুঝে
তিনি বিপ্লবী হয়েছিলেন।

চলেছি যে'পথে একা
সে'পথে পাইনি'তো দেখা
তোমারতো অজানা ছিলনা
সে'পথে হাঁটছি আমি
তোমারই দিকে
তুমি ছিলে মিথ্যে মরীচিকা।।

কোথায় যেন কতকাল
সে ছিল বিহ্বল-বেসামাল,
চোখের সম্মুখে রোদ আসে রোদ যায়
বৃষ্টি এসে যায় ঝড়ে যায়
পাখীরা গান গেয়ে যায়
ফুল গুলো ফুটে যায়

প্রতিটি বরষার রাত এইভাবে আবেগ তাড়িত,
গড়াতে গড়াতে শুধু ভেঙে যেতে থাকি।
চলার পথে দাঁড়িয়ে থাকে স্বপ্ন
চলতে চলতে স্বপ্ন দেখলে হোঁচট খাব পাথরে,

অ-কৃত্রিম সপ্নে বিভোর
হৃদয় আলিঙ্গন
সাধনার তা অগ্নি প্রদীপ
অভিলাষে আস্ফালন ॥

আজো রাজপথে রক্তের চলছে হোলিখেলা
স্বপ্ন দেখার দিন ফুরিয়ে পার হয়ে যায় বেলা।
চাকুরী নামক সোনার হরিন আজো অধরা
ঘুষ নিতে দেয়নি বিবেক আজো তাদের নাড়া।