-ম্যাডাম আমি অনেক করে বুঝিয়েছি তবু ছেলেটি শুনছে না। বলছে আপনার গ্রামের ছেলে একবার দেখা করেই চলে যাবে।

প্রথম যেদিন দেখা হয় সেদিনটা ঠিক মনে নেই । দীপন বিয়ে বাড়ির কাজে ব্যস্ত । সবাই সেজে গুজে থাকে । বেশ সুন্দরও লাগে ।

১৬৩২ খ্রিষ্টাব্দের জানুয়ারী মাসের কোন এক সকাল।
যমুনার তীরবর্তী কর্মচঞ্চল আগ্রা শহরে এক অন্য রকম মিশ্র প্রাণচঞ্চলতা বিরাজ

দুই যুগ হলো চিঠিটা হাতে এসেছে। আজো পড়া হয় নি কি লিখা আছে তাতে। প্রথম এবং শেষ চিঠি। খামে বন্দী চিঠিটা মাঝে মাঝে শুধু ছুঁয়ে দেখা হয়।

মায়া ও ছায় ২ বোন গ্রামের বাবা-মার সাথে বাস করে। বাবা অন্যের জমিতে চাষ করে আর মা সারাদিন অন্যর বাড়ীতে কাজ করে যা পায় তাই দিয়ে কোনমতে কখনো খেয়ে, কখনো

শপিং ও আরো অন্যান্য কিছু জরুরী কাজ হাতে নিয়ে নিভৃতা বাসা থেকে বের হল। বাসার গেট থেকে বের হয়ে রিক্সার জন্য দাঁড়িয়ে আছে হঠাৎ সামনে দিয়ে যাওয়া একটি সাদা গাড়ীর জানালা দিয়ে ড্রাইভিং সিটে বসা খুব সুন্দর একটি ছেলে .....

আমি একজনকে অনেক ভালোবাসি। এ কথাটা সবাই বলে। কিন্তু আমার কথাটা অনেক আলাদা। আমি জানি একথাটাও সবাই বলে। বলুক ।

হলগেটের ঠিক পাশেই মোবাইল রিচার্জের দোকান। আরিফ ইচ্ছা করলে দু’মিনিটের মাঝেই টাকাটা ভরে আসতে পারে। এতে ওর প্রিপারেশনের মোটেও ক্ষতি হবে না। গত দুই টার্ম ......

লাল, হলুদ, সবুজ আলোর ট্রাফিক সিগন্যাল। শিমুল তুলোর মতন মেঘ বালিকায় ঢেকে যাচ্ছে পোয়াতি চাঁদ। ঘুমহীন নগরীর ফুটপাতে পলিথিনের খুপরি। টিমটিমে সোডিয়াম আলো জ্বালিয়ে রাখার দায়িত্বে দাঁড়িয়ে থাকা ল্যাম্পপোস্টের নিচে নিঃস্ব মা......

‘কেমন লাগছে আমাকে ?’
‘সুন্দর’

বাড়িতে শুনশান নিরবতা ।কাজের মেয়েটি অজয় কে নিয়ে মাঠে খেলতে গ্যাছে। অজয়ের বয়স সাত বছর। এই বয়সে তার ভীষণ ব্যস্ততা।

রিকশা থেকে নেমে ভাড়া মিটিয়ে গেটের দিকে এগোতে গিয়ে বাম পায়ে একটা টান অনুভব করলো শিলা। এক জোড়া করুণ চোখ ওর দিকে তাকিয়ে আছে। কই আগে তো কখনো একে দেখেনি.....

‘বাগ’টা শুকিয়ে ছাই বর্ণ ধারণ করেছে। পড়ে আছে গোয়াল ঘরের পাশে। দেখেই বুঝতে পারলাম, এটির ব্যবহার এখন আর হয়না। অথচ চোখটা বন্ধ

"ছেলেটি অনেক দূরের পথ পেরিয়ে
পা রাখে চেনা শহরের রাস্তায়..

নয়টা বাজতে তখনো পাঁচ মিনিট বাকি। এক গাদা মানুষের ভিড় ঠেলে দেশের একটা নামি-দামি প্রাইভেট ব্যাংকের ওয়েটিং রুমে প্রবেশ করল মাসুদ।