এদিকে আনন্দের সাথে তার চোখেমুখে ঘোরলাগা বিস্ময় উপস্থিত।তিনি নিজের চোখকে যেন কিছুতেই বিশ্বাস করতে পারছেন না।তার সামনে এখন যে স্পেসশিপটি সগর্বে দাঁড়িয়ে আছে সেটি একটি বিশাল আলোর গোলক ছাড়া আর কিছু নয়।

- তুমি কোন মেয়ের সাথে কোথায় দেখা কর, সময় কাটাও ভেবেছ আমি জানি না?

অনেক বাংলা সিনেমার কাহিনীর আর্বতের মত করে সংবাদ সম্মেলন এ বয়ান চলছে। আমাদের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে । খুব শীঘ্রই তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। তবে এক্ষণে তদন্তের স্বার্থে আমরা এর চেয়ে বেশী বলতে পারছিনা। আমাদের সবগুলো এলিট ফোর্স মাঠে নেমে পরেছে.. .আবলা. ..আবলা. ..আবলা...।

এই গল্পের কৃতিত্ব আমর কামরুজ্জামান সারের...l

বড় একটা দম নিয়ে কীবোর্ডে ‘এন্টার’ চাপ দিয়ে আমি চোখ বুজঁলাম। বুকের মধ্যে হৃৎপিন্ডটা এত জোরে লাফাচ্ছে যে আমাকে বা হাতে বুকটা চেপে

তুমি কোন মেয়ের সাথে কোথায় দেখা কর, সময় কাটাও ভেবেছ আমি জানি না?
- কি বলছ এসব?
- কি বলছি? আমার কাছে সব খবর আছে, কোন বান্ধবীর সাথে, কোন কলিগের সাথে, কোথায় যাও। কাকে কি কিনে দাও।
- আজে বাজে কথা বলবে না।

তিনুর মন্তব্য শুনে চমকে উঠলো খালেদ।
উদাসকণ্ঠে ও বললো, ‘যদি দূরে কোথাও চলে যেতে পারতাম, যেখানে থাকবে শুধু প্রকৃতি আর প্রকৃতি।

সেদিন রাস্তায় বেরিয়েই বিপত্তি। একটা অটো হুইলার পিছন থেকে এসে মারল এক ধাক্কা। মুখ থুবড়ে পড়লাম সামনে। মাথায় আর বুকেই চোটটা বেশি লেগেছিল। অবস্থা গুরুতর।

দু'দিন পরেই কোরবাণীর ঈদ। মামাকে কোথাও খুজে পাওয়া যাচ্ছে না। এমন নয় যে মামাকে ছাড়া ঈদ পিছিয়ে যাবে। তবে ছোট বেলার

গহীন অরণ্যের এক খোলা প্রান্তর হিসেবেই জায়গাটিকে অভিহিত করা যায়। ছোট বড় গাছ এখানে সেখানে ইতস্তত বিক্ষিপ্ত হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। প্রান্তর

ওকে আমি প্রথম যে‌দিন ঘ‌রে এনেছিলাম তখন খুব কেঁ‌দে‌ছিলাম, কারন ওর মা‌ঝে আমি আমার পূর্ণতা খু‌জে‌ছিলাম। ওর নাম দি‌য়ে‌ছিলাম উমেদ । আমার স্বপ্নগু‌লো‌কে স‌ত্যি কর‌তে ওকে খুব প্র‌য়োজন ছি‌লো। তাই আমার শূণ্য ঘ‌রে উমেদ আমার বন্ধু হ‌য়ে এলে।

"রোজ সকালে ঘুম থেকে উঠে অফিস যাও, অফিস থেকে ফিরে এসে আবার পরের দিনের অফিস যাওয়ার চিন্তা নিয়ে ঘুমোতে যাওয়া, আবার সকালে উঠে অফিস। ধুর বাবা, আর ভাল লাগেনা।" আপনমনে বিড়বিড় করতে করতে ঘুমিয়ে পড়ে রনি। মাঝরাত্রিরে হঠাৎ ঘুম ভেঙ্গে যায় তার। এ কি দেখছে সে! তার মতো দেখতে একজন বসে আছে তার সামনে।

এলাকায় সাফাত সাহেব কে সবাই চেনে।চিনবেই না কেন তাহার মত অলস এলাকাই কেন দেশ এ আর একটা পাওয়া মুশকিল।তিনি এমন ই অলস যে বছানায় সুয়ে খাবার খান।মাসে দুবার গোসল আর সপ্তাহে একবার ব্রাশ করতেও তার অসুবিধা হয়।

মানুষ মরে যায়, কিন্তু রোবটেরা মরে না। ড. হ্যানসন রোবটটিকে যখন প্রোগ্রাম করেছিলেন তখন সেটি অতটা উন্নত ছিল না। তার মধ্যে কোন অনূভূতি ছিল না। কিন্তু মনে রাখার ক্ষমতা তার ছিল। সোফিয়া তার মেমরী ঘেটে আজও হ্যানসনের সাথে তার স্মৃতি মনে করতে পারে।

গোপলাদের বাড়ির পেছনে কিছু ঝোপঝাড় আর গাছের বন ছিল । তার একেবারে শেষটায় শ্মশান । সে বার ওদের বাড়ির পেছনের এক বয়স্ক দাদুকে