সেদিন রাস্তায় বেরিয়েই বিপত্তি। একটা অটো হুইলার পিছন থেকে এসে মারল এক ধাক্কা। মুখ থুবড়ে পড়লাম সামনে। মাথায় আর বুকেই চোটটা বেশি লেগেছিল। অবস্থা গুরুতর।

কিছু মানুষ ছিল, আছে পরাজয় যাদের ছুঁড়ে ফ্যালে হতাশার মরুভূমিতে। কোনো কাজে এ শ্রেণীর মানুষরা একবার পরাজিত হলে সেই কাজ

হিমঘরে ঘুম ভাংলো ক্লারার ।ক্রয়োজনিয়াম ধাতুর তৈরী একটা ক্যাপসুলে শুয়ে ছিলো বছর খানেক ।নতুন একটা গ্রহে অবতরণ করার প্রস্তুতি নিতে শুরু করলো ।মুল নভোযান থেকে ক্লারার স্কাউট শীপ নতুন গ্রহে অবতরণ করতে শুরু করলো ।

২১২০ সাল ১লা জানুয়ারি মীনা, রাজু, মিকি ও মাউস সার্কিট সিটির ২১০ নম্বার টাওয়ারের উপরে সেন্টাল কমপিউটারের কন্টোল রুমে বিস্ময় চোখে তাকিয়ে আছে বিশাল আকৃতির এক মনিটরের দিকে।

সকাল ছয়টা। তিন মিনিট ধরে ধীরে দাঁত ব্রাশ করার সময় নেই। ঘসঘস করে দ্রুত দাঁত ব্রাশ করছি আর ভাবছি আমার দাদা নিমের ডাল দিয়ে দাঁতন করতো

ঘুম থেকে উঠে একরকম দৌড়ে ছুটে গেলাম ল্যাবের দিকে। দেরি হয়ে গেল নাকি! সময়টা খুব গুরুত্বপূর্ণ আজ, দেরি করা যাবে না! তবে যখনই আমি গবেষণা ভবনের ভেতর পা রাখতে যাব, তখনই আকাশ ভেঙে ঝুম বৃষ্টি নামল।

সিএন এন চ্যানেলটা ওপেন করে হঠাৎ আতকে উঠল রাহাত । লাইভ প্রোগ্রাম ইন ঢাকা সিটি। এ এক চরম বিষ্ময়ের ব্যাপার । নিজের চোখকে বিশ্বাস

• সেই তুমি.........।
তখনো পরিচয় হয়নি সে জগতের সাথে।

বৈজ্ঞানিক কল্প কাহিনী লেখা এক দূরূহ কাজ। সেটাই চেষ্টা করলাম। তাও নাম দিলাম অনুভূতি...অনুভূতি নিয়ে ভবিষ্যত বিজ্ঞানীদের এক নতুনতর আবিষ্কর নিয়ে গল্পের শুরু। অনুভূতি পিল আবিষ্কার করেছেন বিজ্ঞানীরা, পৃথিবী নিয়ন্ত্রন করেন তারা....তারপরও মানুষ তার দুষ্টু স্বভাব ঠিকই বদলাতে পারলনা...রোবট , পিল এসব নিয়েও একজন বিজ্ঞানীর মাঝে অপকর্মের পরিকল্পনা এবং তার বাস্তবায়ন....এসবই নিয়েই আমার এই কল্প কাহিনী লেখার প্রচেষ্টা............

আসসালাতু খাইরুম মিনান নাউম...
ফজরের আজান হচ্ছে। এই আজান শুনে অনেকেই ঘুম থেকে জেগে উঠবে। কিন্তু আমাদের ঘরে কেউ জাগবে না।

দাদুর কাছে অনেক গল্প শুনেছি। গল্পের জন্য তাগাদা দিয়ে খুব বিরক্ত করতাম। জানতেনও অনেক গল্প। সেই আদিযুগের গল্প। বানর থেকে

'তুমি কে?'
অদ্ভুত দর্শন জীব টাকে জিজ্ঞেস করল রুচিতা।

অনেক বাংলা সিনেমার কাহিনীর আর্বতের মত করে সংবাদ সম্মেলন এ বয়ান চলছে। আমাদের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে । খুব শীঘ্রই তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। তবে এক্ষণে তদন্তের স্বার্থে আমরা এর চেয়ে বেশী বলতে পারছিনা। আমাদের সবগুলো এলিট ফোর্স মাঠে নেমে পরেছে.. .আবলা. ..আবলা. ..আবলা...।

মোট চারটে শিপ বেরিয়েছিল। এক একটা শিপে কুড়ি জন ক্রু। প্রায় একই সময়ে চারজনে চারদিকে ছিটকে পড়লো। যে শিপের ব্যাপারে বলছি তাতে একজন বয়স্কা, দশজন মা-বাবা, ছয়জন তরুণ তরুণী এবং তিনজন শিশু; একজনের সবে চোখ খুলেছে।

প্রিয়াঙ্কার ঠাকুর্দা অর্থাৎ আমার বাবা ১৯৬৩ সালে তদানিন্তন পুর্ব পাকিস্তানের ময়মনসিংহ জেলার টাংগাইল মহুকমার ভাতকুড়া গ্রাম ছেড়ে একবস্রে