সুখ পাখি
আকাশ পাণে,
দুঃখ সেতো
সঙ্গী বর্তমানে।

কোথাও নরম ঘাসের উপর।
চলতে থাকবো মহাকালের পথে।
পার হয়ে যাব হাজার শতাব্দী।
তোমায় খুজে ফিরবো - না পাওয়া অবধি।

সময় জুড়ে পালা বদলের খেলা
মধু আহরনের প্রতি দৃষ্টি,
জীবন ছন্দ দুলছে আহা
কেমন বলো যে কৃষ্টি !

রাঙা আলো
নাফহাতুল জান্নাত
লাল সবুজের আলপনা....
স্বাধীন বাংলাদেশ-

কে তুমি শান্তি নষ্ট কারী, অস্ত্রের কারবারি
তোমার অস্ত্র নষ্ট করার ও স্থান নাই এই ধরণীতে
তুমি অভিশপ্ত এই মানবিক আবাস ভূমে ।

অস্থির জীবন
অস্থির যৌবন
প্রতি পদে পদে বাধাঁ
প্রতি পদে পদে ধাধাঁ

চারিদিকে শনশন মাছি ওড়ে ভনভন
বাচি কানে আঙ্গুল চেপে নিয়ন্ত্রনহীন টেনশন
কল চেপে পানি খাই পেট বলে ভরে নাই
হাভাতে এই পেটটা নিয়ে কোনদিকে যাই !

হে প্রিয়তম
ফিরে এসো তুমি
তুমি ছাড়া যে আমি একা
খুব একা
শুধু নিঃস্ব এক ধু ধু মরুভুমি।

আমার চিন্তা-চেতনে আজি
কিছুনেই তুমি ছাড়া,
তুমিময় আজ আকাশ বাতাস
তুমিময় মোর ধরা।

মিটমিটিয়ে জ্বলতে থাকে আশা আর সুন্দরের দূর্বল আলোকশিখা।
আশাহীন অজানা গন্তব্যে ধেয়ে চলা এই নিমজ্জমান তরীখানির
শেষ কাণ্ডারি তুমি।
তোমাকেই বলছি...শুনছো তো?

নিথর হয়ে গিয়েছি,
প্রতীক্ষার কালক্ষেপণ যেন বাকপ্রয়োগের আড়ালে,
যেন অন্য অবনীর ক্ষণকালের অতিথি হয়ে;
নিরজনে নিশ্চুপে ঝুল বারান্দায় দাঁড়িয়ে।
রয়েছি আমাতে আমি বাকহীন,

বয়ে চলেছি অনামিকায়
খয়েরী থেকে কালচে হয়ে যাওয়া রক্তের ছোপ
নখের নীচ থেকে শ্বাপদের লোলুপ হাসি দেয়।
মনে করায় জ্বলে ওঠা ব্যররথতা-
তীব্রস্বরের গোঙ্গানি বেরিয়ে আসে অস্ফুট
অথচ অক্ষম আক্রোশে!

কোন এক যাপিত সময়ে, হঠাৎ অমানিশা-
সব ঢেকে গিয়েছিলো অদ্ভূত আঁধারে,
বিষে হাতেখড়ি, নীল শিরায় নিষিদ্ধ সুরার সঙ্গম
মুহূর্তের কৌতুহলে হলাহলের ছোবল, তন্দ্রালু প্রহর-

বোধের নির্মলতায় যে অপরাজিত; বোধের পরাজয় তার
কাছে নির্মম, অপ্রত্যাশিত, অসহ্য। জীবনের ভাঁজে ভাঁজে
বোধের নানা রং জীবনকে করে বিচিত্র, বিকশিত, সংকোচিত
উদাসীন, উদভ্রান্ত, উদ্বেলিত আর উচ্ছ্বসিত।

এখানে সূর্যের উত্তাপ ঝলসে দেয় মোটা চামড়া ভেদ করে
ঠিক যেমন করে দেহের খাঁচা ডিঙিয়ে কষ্টরা সব-
আতঙ্কিত চাদর বিছায় শান্ত মনের পূত মন্দিরে!