খুঁজে পাইনা সেই প্রিয়মুখ আর
মনে জাগে তার স্মৃতি শুধু বারবার
বুকের মাঝে গেঁথে রইলো হারানো প্রেয়সী
জানেনা সে আজো তারে ভালোবাসি।

আচ্ছা তোমরাই বলো মা হওয়াটা কি চাট্টিখানি কথা
বাবারা, মায়ের পাশে থেকে অনুভব করো সেই ব্যথা!
রক্তগঙ্গায় ভাসছে মা সন্তান আগলে ধরেছে বুকে
কষ্টের তো সবে শুরু, বুঝতে পারছো, প্রস্রাবে শুয়েও
মা আহা কি সুখে!

স্বাধীনতা - বড্ড ঋণী করে গেলে
শোধ দেব কোন সিন্ধুক হতে !
জন্ম থেকে জন্মান্তরে শেষ হবার নয়
আজ আবার দাড়িয়ে সদর রাস্তায়

নেতা হতে পারিনি তাতে কি হয়েছে সমাজের প্রতি আমারও দায়িত্ব আছে।
ধনী-গরীবকে সমান চোখে দেখা, তাঁদেরকে ভালোবাসা, গরীবের মুখে আহার তুলে দেওয়া আমারও বেশ অধিকার রয়েছে।

এ কোন কাবুলীওয়ালা চেপে বসেছে জাতির ঘাড়ে
বাজেট যেন সপ্তাকাশসম বোঝা
যাতাকলের যাতায় আমজনতাকে পিষে মারে।

কিছুই বুঝতামনা আমি
তুমি কাছে এলে,
ভালবাসা কি জানিয়ে দিয়ে
অনেক দূরে চলে গেলে।

তোমার চোখে তেমনি অলস
হয়তোবা তাই
ক্ষয়ে যাওয়া ছিঁড়ে যাওয়া দিনের পরত
আমার কবিতার খাতা,

একটি দিবস ভালোবাসার
একটি দিবস মায়ের
একটি দিবস ভাষার জন্য
জিবন দেয়া ভায়ের।

কি বেদনায়- রক্তে ফোটানো খই-
নয়ন পুড়ানো শান্ত দীঘি- কই!
মনদীঘির জলে পদ্ম নহে- পলাশ ফুটে-
রাস্তার বুকে কৃষ্ণচূড়া রাঙা টুটে;

মা ফোন দিয়েছে, মনে হয় জরুরী কোন বিষয়। বাড়ির বড় ছেলে আমি, যেতেতো হবেই.....! বলল ফিরোজ পাশে বসে থাকা তার বান্ধবী শিখাকে।মেয়েটাকে তার বেশ ভালো লাগে কিন্তু তা কোনোদিন বলা হয়'নি।

আমি এক পাহাড়ের পাদদেশে মেঘ ছুঁয়ে বলছি,
সপ্ত আকাশ ভালোবাসা... যা পেয়েছি –
তা তোমার কাছে’ই ।
ঘৃণা, ভয়াবহ ঘৃণা... তাও পেয়েছি
সেই তোমার কাছে’ই ।

কতো দিন কেটে গেলো তবে,
ফিরে এলে আজ আমার ঘরে।
চোখের কোণে একটুখানি
জল বলে যাচ্ছে,
কেন তুমি বুঝতে চাইছো না?
এ যে আর সম্ভব না।

আজি মনের ভেতের বাজিতেছে বিষের বাঁশি,
কারণ,
মোর জীবন হয়ে উঠেছে দুঃখময়,
কল্পনা আর বাস্তবতা,

আমার ঋণ
এ পৃথিবীর কাছে, প্রকৃতির কাছে
সন্ধ্যার তারার কাছে, রাতের জোনাকির কাছে
ভোরের শিশিরের কাছে, সকালের রবির কাছে
দুপুরের রোদ্দুরের কাছে, পড়ন্ত বিকেলের কাছে।

সেতো ছোট্ট এক কথা
যে কথাটির অর্থ নয়কো ছোট
যে বিষয়টি যায় না স্পর্শ করা