ফিরে পাওয়া

কৈশোর (মার্চ ২০১৪)

নাফিসা রহমান
  • ২৮
  • ৭৫
প্রতিদিনের মতো সেই পাতা বিছানো গাছের নিচে বসে চারপাশটা দেখে নিলাম। এই পার্কটা আমার ভীষণ ভাল লাগে। তার একমাত্র কারন বোধ হয় নির্জনতা। মানুষজন খুব কম দেখা যায় এখানে। মাঝে মাঝে কিছু স্টুডেন্ট ও টিচারকে জগিং করতে দেখা যায়। তাছাড়া বাচ্চাদের একটা প্লেগ্রাউণ্ডআছে। তবে সেটা এখান থেকে বেশ খানিকটা দূরে। পার্কের প্রায় শেষ মাথায়। বাচ্চাদের হইচই শোনা যাচ্ছে। কিছুক্ষন ওই দিকে তাকিয়ে বাচ্চাদের খেলা দেখলাম। তারপর লাইব্রেরি থেকে আনা বইটাতে এতই মগ্ন হয়ে গেলাম যে পাশে কখন একজন মানুষ এসে বসলো তা টেরই পেলাম না। হঠাৎ “excuse me”শুনে চমকে উঠলাম। বই থেকে চোখ তুলে সামনে তাকালাম। কেউ নেই। পাশ থেকে হাসির আওয়াজ শুনে সেদিকে তাকিয়ে দেখি শ্যামবর্ণের চশমা পড়া একটা ছেলে তার ঝকঝকে সাদা দাঁতগুলো বের করে হাসছে। আমি অবাক হয়ে তার দিকে তাকিয়ে রইলাম। ছেলেটা আমাকে বলল,“আমার নাম আবির,ভালো আছ?” আমি কোন জবাব দিতে পারলাম না!আমি শুধু ওর দিকে ভাবলেশহীন ভাবে তাকিয়ে রইলাম। এভাবে কয়মিনিট কেটে গেল জানিনা। হঠাৎ দেখলাম ছেলেটা উঠে চলে যাচ্ছে। আমি তখনও তার দিকেই তাকিয়ে আছি। আমার মন বলছে ওকে ডাকো, ওকে থামাও। কিন্তু আমি মুখ দিয়ে কিছুই বলতে পারলাম না। মনে হচ্ছে কে যেন আঠা দিয়ে আমার ঠোট দুটি আটকে দিয়েছে। আশ্চর্য হয়ে লক্ষ্য করলাম ছেলেটা একবারও পেছনে ফিরে তাকালো না। ওর চলে যাওয়া পথের দিকে তাকিয়ে রইলাম অনেক্ষন। বাস্তব জগত অদৃশ্য, ভাবনার জগত শুন্য, অজানা এক বিহ্বলতায় হারিয়ে গেলাম। হালকা একটা শীতল বাতাসের পরশে চমক ভাঙল আমার। চারপাশে তাকিয়ে দেখি কেউ নেই। দূরে শিশুদের প্লেগ্রাউণ্ডটাও খালি। পার্কটা একদম নির্জন হয়ে গেছে। দিনের আলোও প্রায় নেই বললেই চলে। কখন যে সূর্য অস্ত গেলো বুঝতেই পারলাম না। আমার সাথে প্রায়ই এমন হয়। সময় যে কিভাবে চলে যায় টেরই পাই না। নিজেকে নিয়ে এত বেশি ব্যস্ত যে চারপাশের কোন কিছুই ভালভাবে উপলব্ধি করতে পারি না। একাকি সময় কেটে যায় নিজের পৃথিবীতে একা পথ চলে। এভাবে আর কতদিন চলবে বুঝতে পারি না। একটা ঘটনা আমাকে এমন ভাবে বদলে দিলো যে আমি আমার চারপাশের অস্তিত্ব ভুলে গিয়ে নিঃসঙ্গ জীবন কাটাচ্ছি!! একটু আগে যে ছেলেটিকে দেখেছি,কথা শুনেছি,কি যেন নাম, হ্যাঁ মনে পড়েছে, “আবির”। ও কি সত্যি এসেছিল? যদি সত্যি এসে থাকে তবে এত তাড়াতাড়ি চলে গেলো কেন? কেন একবারও পেছনে ফিরে তাকাল না। আমি ভাবতে ভাবতেই হ্যান্ডব্যাগ আর বই নিয়ে উঠে পড়লাম। হেটে পার্কের বাইরে চলে এলাম। রাস্তার সোডিয়াম লাইটগুলো এরই মধ্যে জ্বলে উঠেছে। এখান থেকে হেটেই হোস্টেলে যাই। হাঁটতে হাঁটতে চারপাশের দৃশ্য দেখতে আমার ভীষণ ভাল লাগে। আজ আর আমি চারপাশের দৃশ্য উপভোগ করতে পারছি না। বারবার শুধু সেই আবির ছেলেটার কথা মনে পড়ছে। এখানে আসার পর এই প্রথম কোন বাঙ্গালির সাথে দেখা হল। বিদেশি স্টুডেন্ট খুব কমই আছে এখানে। বিশাল এলাকা নিয়ে এই ইউনিভারসিটির ক্যাম্পাস। গার্লস হোস্টেলে পৌছতে প্রায় ১০/১৫ মিনিট লাগে। মাঝপথে একটা ক্যাফে পড়ে। কফি খেতে ইচ্ছে করল তাই ভিতরে ঢুকলাম। দরজার প্রায় কাছেই একটা খালি টেবল ছিল। আমি তাতেই বসে পড়লাম। কয়েকটা ছেলে বেশ জোরে জোরে shear strength এর উপর দেয়া আজকের লেকচার নিয়ে আলোচনা করছিলো। আমি কফির অর্ডার দিয়ে মাথা নিচু করে সেগুলোই মন দিয়ে শুনছিলাম। অনেকদিন পর ইচ্ছে করলো ওদের সাথে আলোচনায় যোগ দেই। কিন্তু জড়তা কাটিয়ে উঠতে পারলাম না। শুধু কয়েকটা পয়েন্ট যুক্তিযুক্ত মনে করে প্যাডে টুকে রাখছি। ঠিক সেই মুহূর্তে আমার সামনে এসে কে যেন দাঁড়াল। কোন কারন ছাড়াই আমি চমকে উঠে সেদিকে তাকালাম। আশ্চর্য এ তো বিকেলে দেখা সেই চশমা পড়া ছেলেটা। এখন ওর মুখটা কেমন যেন পরিচিত মনে হচ্ছে। যেন কতদিনের আপন! আমি হালকা হেসে বললাম,“কিছু বলবেন?”আবিরও পালটা হেসে বলল,“অনেক পাল্টে গেছো তুমি। তখন আমি কথা বলছিলাম তুমি যেন শুনতেও পাওনি,কতক্ষন বসে ছিলাম তোমার পাশে একটুও টের পাওনি !!আর এখন কোন কথা না বলে সামনে এসে দাড়াতেই টের পেয়ে গেলে”। মনের তাগিদ থেকেই জিজ্ঞাসা করলাম, “আপনাকে চেনা চেনা লাগছে,আমি কি আপনাকে চিনি?” আবির কেমন আড়ষ্ট হয়ে গেলো। চশমা খুলে বলল, “এবার তাকিয়ে দেখ চিনতে পার কিনা”। বুকটা কেঁপে উঠলো একটু। সাত বছর আগের স্মৃতিগুলো ধাক্কাধাক্কি আর হুড়োহুড়ি করে মনে এসে ভিড় করতে লাগলো। এই কি সেই অনি ! আমার প্রথম ভালবাসা! যাকে একসময় প্রচণ্ড ভাবে ভালবাসতাম। আশ্চর্য ওর পোশাকি নাম যে আবির হাসান তা প্রায় ভুলেই গিয়েছিলাম। কৈশোরের সেই প্রেম কে কি ভালবাসা বলা যায় নাকি মোহ ? যদি ভালবাসা হতো তবে কি এতগুলো বছর এমনভাবে ভুলে থাকা যেতো ? আদৌ কি ওকে আমি কোনদিন আমার মনে জায়গা দিয়েছিলাম? তখন তো প্রায় পাগল হয়ে গিয়েছিলাম ওর জন্য! রাত পোহানোর অপেক্ষা করতাম।কখন সকাল হবে আর আমি অনিকে দেখতে পাবো। স্বপ্নের ডালপালা গুলো নিজের গতিতেই ছড়িয়ে পড়তো। কল্পনা আর বাস্তব এলোমেলো হয়ে যেতো। ঐ চৌদ্দ/পনেরো বয়সটাই বোধ হয় ওরকম। মোহের মায়াজাল এমনভাবে আষ্টেপৃষ্টে জড়িয়ে রাখে যে আগেপীছে, আশেপাশে, পরিবার, পরিজন, সমাজ কিছুই আর নজরে পড়ে না তখন। তাই হয়তো আম্মু যে ব্যাপারটা টের পেয়েছিলোতা বুঝতে পারিনি। হঠাৎ করেই আম্মূ কোচিং এ আমার সাথে আশা যাওয়া করতে লাগলো। স্কুল শেষেও প্রায় এসে হাজির হয়। আমি তো ভয়েই তটস্থ থাকতাম কখন না ধরা পড়ে যাই। অথচ আম্মূ তো সবকিছুই জানতো। শুধু অপেক্ষা করছিলো আমার এস.এস.সি পরীক্ষা শেষ হওয়ার। তারপর লাস্ট ভাইভা শেষ করে খোশমেজাজে বাসায় ফিরলাম। অনির সাথে প্ল্যানও করে ফেললাম কিভাবে এরপরে দেখা করবো। কিন্তু বাসায় এসেই তো মাথায় বাজ পড়লো। আম্মূ বলল বিকেলে আমাদের বাস। আমরা চীটাগং যাচ্ছি। আমি তো শুনেই অবাক। বলে কি? আমরা কি ওখাণে ঘুরতে যাচ্ছি?! আম্মূ বলল যে এখন থেকে আমরা ওখাণে আমার এক দূরসম্পর্কের চাচার বাসায় থাকবো। আমাকে ওখানকার কোন এক কলেজ এ ভর্তি করে দেয়া হবে। একসাথে এতোগুলো বাজ পড়লো মাথায় যে মাথা কাজ করাই বন্ধ করে দিয়েছিলো। কি করবো কিছুই বূঝে উঠতে পারছিলাম না।তখন আমার বা অনির কারো কাছেই মোবাইল ছিল না। সেদিন একটা মোবাইলের যে অভাব বোধ করেছিলাম তা আর কোনোদিন করিনি। অনি আমার জীবন থেকে, আমি অনির জীবন থেকে হঠাৎ করেই যেন গায়েব হয়ে গেলাম। আর কোনোদিন আমাদের দেখা হবে না এই ভাবনাটা আমাকে এতটা কাবু করল যে সেদিন থেকেই আমার জীবন পাল্টাতে শুরু করেছিলো। এখন বুঝতে পারি কত তফাৎ এই “আমি” আর আগের “আমি”র। অনির পুরো ঠিকানাটা জানা ছিল না বলে একটা চিঠি পর্যন্ত লিখতে পারিনি। দিন রাত কিছু করতে না পারার দুঃসহ যন্ত্রণায় ভুগেছিলাম।বুঝতে পেরেছিলাম আম্মু ইচ্ছে করে এসব করেছিল। কিন্তু যেহেতু আমার সাথে এ ব্যাপারে কোন আলোচনাই হয়নি তাই সরাসরি কিছু বলতে পারতাম না। মনে মনে তখন কতই না অভিশাপ দিতাম আম্মুকে! আব্বু ঢাকায় ছোট চাচ্চুর বাসায় থাকতো। প্রতি সপ্তায় আসতো আমাদের সাথে দেখা করতে। আমি ভীষণ বায়না ধরেছিলাম ঢাকায় যাওয়ার জন্য। আশায় ছিলাম ঢাকায় যেতে পারলে কোন না কোন ভাবে অনির সাথে যোগাযোগ করব। কিন্তু আব্বু আম্মু রাজি হল না। এক কথায় যুদ্ধবিহীন বন্ধি জীবন ছিল আমার। তারপর আস্তে আস্তে কিভাবে যেন সব ভুলে গিয়েছিলাম। হয়তো আর কোনদিন ফিরে পাওয়ার সম্ভাবনা ছিল না বলেই খুব সহজে ভুলে থাকতে পেরেছিলাম। এইচ.এস.সি র পরআমি স্কলারশিপ নিয়ে বাইরে পড়তে চলে এলাম। তারপরের কাহিনী হল আমার কৈশোরের প্রেমিক এখন আমার সামনে বসে আছে!! আমার হতবাক চেহারায় নিশ্চয়ই এতক্ষন ব্যথা, বেদনা, হতাশা আর কষ্টের রং খেলা করছিলো। এক ঝলকে বেদনাক্লিষ্ট অতীত মনে করা কি এতই সোজা!অনি চুপ করেই বসেছিল।হয়ত আমাকে ভাববার সময় দিচ্ছিল। আমি মাথা নিচু করে বললাম,
-তুমি এখানে কেমন করে?
-তোমাকে খুজতে খুজতে সাতটা বছর কেটে গেল।অবশেষে খুজে পেয়ে আর দেরি করিনি। সোজা তোমার কাছে চলে এলাম।
আমার সারা শরীর কেঁপে উঠলো। এই কি সেই কৈশোরের মোহ যা আমার শরীর, মনকে আবিষ্ঠ করলো! নাকি সেটা সত্যি ভালোবাসা ছিল। নিজেকে সামলে নিয়ে জিজ্ঞাসা করলাম,
-কিভাবে খুজে পেলে?
অনি আলতো হেসে বলল,
-বিশ্বাসের জোরে।
-হেঁয়ালি ছেড়ে সত্যি কথা বলো।
-চলো হাঁটতে হাঁটতে বলি।
মাথা নেড়ে না করলাম। আবেগ ধরে না রেখে বললাম,
-আমার সামনেই বসে থাকো।
জীবনের অদ্ভুত খেলার নিয়মে আবার আমি অতীত মঞ্চে দাড়িয়ে। হতে পারে সেটা কৈশোরের হিসাব নিকাশ বিহীন প্রেম,কিন্তু মোহ নামের লালসা দিয়ে তাকে আমি অপমান করেছি। সত্যিকারের ভালোবাসাই যদি না হবে তবে কেন আমার হৃদস্পন্দন দ্রুত হল, কেন আমার হাত পা কাঁপছে! কেন আমার চোখের পানি বাধা মানতে চাইছে না!হয়তো মনের গহীনে ভালোবাসা এতদিন অভিমানের ছাইয়ের নিচে চাপা পড়েছিল। ওর হাত ধরে জিজ্ঞাসা করলাম,
-অনি,সত্যি করে বলো কিভাবে তুমি এত বছর পর আমাকে খুজে পেলে।
-সত্যি জানাটা কি এতই প্রয়োজন?!
-হ্যাঁ,কারন আম্মুর সফল চেষ্টার পরেও তুমি আমাকে খুজে পাবে এটা কখনও ভাবিনি।
অনি রহস্যময় হাসি ঠোটের কোণায় ফুঠিয়ে আমার হাতে একটা চিরকুট ধরিয়ে দিলো। কাঁপা হাতে খুলে দেখি সম্বোধনহীন,ইতিবিহীন কয়েকটা লাইন।
“তোমার ভালোর জন্য আমাকে এত কিছু করতে হয়েছিল।জানি আমার উপর তোমার অনেক অভিমান।কিন্তু আমি নিশ্চিত এখন তুমি আমাকে বুঝতে পারবে।”
বুঝতে অসুবিধা হল না যে এটা আম্মুর লেখা আমাকে উদ্দেশ্য করে। নিজের অজান্তেই চোখের পানি গড়িয়ে পড়লো। নিজেকে ধিক্কার দিলাম যে এই আমি একদিন আম্মুকে অভিশাপ দিয়েছিলাম। এমনকি ভেবেছিলাম মা না থাকলেই ভালো হতো! কতই না অবুঝ আর বোকা ছিলাম! সেদিন আম্মু নিজের সুখ, স্বার্থ ত্যাগ করে আমাকে নিয়ে চুপচাপ দূরে সরে গিয়েছিল শুধু আমার ভালোর জন্য।হয়তো রাগারাগি,মারামারি করার ফল ঘর পালানো বা আত্মহত্যা দিয়ে শেষ হতো। অথচ কোন চাপ প্রয়োগ না করে, একটু ত্যাগ স্বীকার করে আম্মু আমার ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করেছে। এখন আর অনিকে পাবার পথে কোন বাধা নেই। মনে হচ্ছে বাইরে সূর্য অস্ত গিয়ে আমার মনের আকাশে উদয় হল। আর সেই ঊষালগ্নে আমি শুধু অনিকেই দেখতে পাচ্ছি।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
আল মোমিন আবেগে ভরা চমৎকার গল্প।অনেক শুভকামনা।
অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য.....
রোদের ছায়া কৈশোরের সব প্রেম তাহলে বৃথা যায় না, বেশ একটা নাটকীয়তা আছে গল্পে। ভালো লাগলো । সুন্দর গল্পের জন্যও শুভেচ্ছা রইলো।
অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য.....আপনার জন্যও শুভেচ্ছা রইলো।
অরণ্য পল্লব গল্পের প্লট ভালো, কিন্তু বানানে অনেক ভুল আছে। প্রথম অংশে প্যারাগ্রাফ ব্যবহার করলে ফ্লো আরও ভালো হতো, পড়তেও আরাম হতো। আরও যত্ন নিয়ে লিখতে হবে। শুভ কামনা রইলো।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ভুল ধরিয়ে দেয়ার জন্য ..... আপনার জন্যও শুভকামনা রইল
ফেরদৌসী বেগম (শিল্পী ) কিশোরীর অভিমানী আর আবেগে ভরা চমৎকার গল্প লিখেছ নাফিসা। গল্পে ভালোলাগা আর শুভকামনা রইলো।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য..আপনার জন্যও শুভকামনা রইল
সকাল রয় অনেক সুন্দরএকটা লেখা কিন্তু ওই যে, একটু বানান ভুল আর লেখার মাঝখানে ইংরেজী শব্দটা না থাকিলে বোধহয় শ্রী বৃদ্ধি পাইত। লেখকের জন্য অনেক শুভকামনা।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য.. আশা করি আপনার গঠনমূলক মন্তব্য আমার লেখাকে আরো সমৃদ্ধ করবে..
আপেল মাহমুদ আপনার ভক্ত হয়ে গেলাম নাফিসা আপু। পরের লেখার অপেক্ষায় রইলাম।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে...ভালো থাকবেন ...
সূর্য চমৎকার গল্প, ভালো লাগলো বেশ।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে...
মোঃ আক্তারুজ্জামান কৈশোরের আবেগ অনেক সময়ই বাস্তবতার ধার ধারে না তখন পিতামাতা যদি সঠিক ভাবে সবকিছু পরিচালনা করেন তবে তাতে সন্তানের মঙ্গল নিশ্চিত বলা যায়। অনেক সুন্দর লিখেছেন।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে...
এস, এম, ইমদাদুল ইসলাম আম্মুর প্রতি গল্পের নায়িকার এই যে মূল্যায়ন- সেটি আমাকে খুবই অনুপ্রাণীত করল । এ প্রজন্মের তরুন তরুনী যারা ইমোশনকে অনেক বড় করে ফেলে বাবা মাকে তার বুদ্ধির কোষ্ঠ থেকে ছুড়ে ফেলে দেয় (যদিও হোচট খেয়ে পরে বুঝতে পারে ) তাদের জন্য এই গল্পটা একটা শিক্ষণীয়ও বটে ।
আপনার বিচক্ষন মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ...
মিলন বনিক শেষের দিকে টুইস্ট একেবারে চমক লাগিয়ে দিল....চমত্কার একটি গল্প...গভীর ভাবনার বহিপ্রকাশ বলব সার্থক হয়েছে....খুব ভালো লাগলো...শুভ কামনা....
আপনার মন্তব্য আমাকে অনুপ্রানিত করল .... ধন্যবাদ আপনাকে ...

২৮ ডিসেম্বর - ২০১৩ গল্প/কবিতা: ৩ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "স্থিতিশীলতা”
কবিতার বিষয় "স্থিতিশীলতা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৪