শুকনো পাতার মর্মরে (একটি অমূলক রচনা, না পড়লে ক্ষতি নেই)

মুক্তিযোদ্ধা (ডিসেম্বর ২০১২)

ভূঁইয়া মোহাম্মদ ইফতেখার
  • ২১
মহিলা, শিশু ও প্রতিবন্ধীদের জন্য বাসে সংরক্ষিত আসন নয়টি। হোসনে আরা বেগম দেখলেন মহিলাদের তিনটি আসনে মহিলারা নিয়মমতোই বসেছেন। বাসে কোন শিশু নেই তাই শিশুদের আসনেও মহিলারা বসা। কিন্তু প্রতিবন্ধীদের জন্য সংরক্ষিত তিনটি আসনে যে তিনজন পুরুষ বীরদর্পে বসে আছেন তাদের কোনভাবেই প্রতিবন্ধী মনে হচ্ছে না। হোসনে আরা বেগম ধরে নিলেন এরা মানসিক প্রতিবন্ধী, তাই বলে বাসের অন্য যাত্রীরা তো আর প্রতিবন্ধী নয়। তারা কি দেখতে পাচ্ছে না একজন বয়স্ক মহিলা যাত্রীদের চাপাচাপির কারণে দাঁড়াতে পারছেন না?
সবাই হয়তো প্রতিবন্ধী ছিল না, সামনের সীটে বসা এক তরুণী উঠে দাঁড়িয়ে বলল, আন্টি আপনি বসুন।
মেয়েটির চেহারায় আশ্চর্য দীপ্তি আছে, দেখলেই মন গলে যায়। হোসনে আরা বেগম বললেন, না না মা, তুমি বসো।
অসুবিধা নেই আন্টি, আমি সামনেই নেমে যাব। আপনি বসুন- বলে বাসের ঝুলে থাকা হ্যান্ডেল ধরে দাঁড়িয়ে রইল ও।
হোসনে আরা বেগম সীটে বসলেন। মেয়েটির জন্যে প্রাণভরে দোয়া করলেন। তার পুত্রবধূর কোটা অনেক আগেই পূর্ণ হয়ে গেছে, নইলে এই মেয়েটির কাছ থেকে খোঁজখবর নিয়ে তার পরিবারের সাথে যোগাযোগ করতেন।
সীটে বসে বসে হোসনে আরা বেগম ভাবতে লাগলেন, সমাজের মানুষগুলো এখনও বোধহয় এতটা খারাপ হয়ে যায়নি হিন্দী সিরিয়ালে যতটা দেখায়। তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন এখন থেকে সিরিয়াল দেখা বন্ধ করবেন। উঠতি বয়সী মেয়েরা হিন্দি সিরিয়াল দেখে হাল ফ্যাশনের সাথে নিজেকে মিলিয়ে নেওয়ার জন্য, মধ্যবয়সী নারীরা স্বামীকে কন্ট্রোলে রাখার জন্য আর তার বয়সী মহিলারা আদর্শ পুত্রবধূর বৈশিষ্ট্যের সাথে নিজেরটার তুলনা করার জন্য। তার বউমা মেড ইন বাংলাদেশ নয়, মেড ইন ইউকে। অতএব তার ওসব সিরিয়াল না দেখলেও চলবে।
সীট ছেড়ে দেওয়া মেয়েটি পরের স্টপেজে নেমে গেল। এয়ারপোর্ট অতিক্রম করতেই বাসে ধীরে ধীরে যাত্রীর চাপ কমতে লাগল। হোসনে আরা বেগম খেয়াল করলেন তার বাঁ-পাশের সীটে বসা মধ্যবয়সী লোকটি মোবাইলে কার সাথে যেন অবিরত আইন-আদালত আর থানা-পুলিশ নিয়ে আলাপ-আলোচনা করে যাচ্ছে। কিছু পুরুষ মানুষ আছে- সারাদিন শুধু আইন-আদালত আর থানা-পুলিশ, এর বাইরে যেন কথা বলার আর কোন বিষয় নেই।
হোসনে আরা বেগম শান্তিপ্রিয় মানুষ। তার হাতে এখন রিমোট থাকলে তিনি চ্যানেল চেঞ্জ করতেন। হোসনে আরা বেগম অসহায়, তার হাতে রিমোট নেই। তিনি তার মনোযোগ সরানোর চেষ্টা করলেন। ঠিক পাশেই দুই স্কুলপড়ুয়া বাচ্চার মায়েদের টক শো চলছিল। হোসনে আরা বেগম শ্রবণ ইন্দ্রিয় সজাগ করলেন। ছেলের মা “আপনার সন্তানকে কী খাওয়ান” জাতীয় কৌতূহল নিয়ে মেয়ের মাকে জিজ্ঞেস করছেন, আপনার মেয়ের রেজাল্ট কী ভাবী?
মেয়ের মা এইমাত্র নোবেল প্রাইজ পেয়েছেন এমন গর্বিত ভঙ্গিতে বলছেন, চার সেকশনে ফার্স্ট হয়েছে আমার মেয়ে, আর আপনার ছেলে? ক্লিনিকে গেলে ডাক্তারের চেয়ে যেমন তার অ্যাসিস্ট্যান্টের ভাবটা বেশি থাকে, এখানেও দৃশ্যপট সেম-টু-সেম। চার সেকশনে ফার্স্ট হওয়া মেয়ের চেয়ে তার মায়ের অহংকারের মাত্রা এভারেস্ট ছুঁইছুঁই।
ছেলের মা ইগ নোবেল (নোবেল পুরস্কারের ব্যাঙ্গাত্মক সংস্করণ) পাওয়ার মতো ভঙ্গিতে বললেন, আর বইলেন না ভাবি, খুব একটা ভালো করে নাই এইবার। পড়াশোনা করে নাকি ঠিকমতো! বলে ছেলের পিঠে একটা চাপড় মারলেন তিনি।
কথা শুনে হোসনে আরা বেগম মুখ টিপে হাসলেন। আবীর ছোট থাকতে তিনিও এমন টক শো’তে অংশগ্রহণ করতেন। মাতৃত্বের বিভিন্ন কাল থাকে, এ হলো মায়েদের ‘সাংবাদিক কাল’। এই কালে মায়েরা অন্য সবার সন্তানদের খবর সংগ্রহ করে বেড়ান, যেন নিজের সন্তানকে খবরে ভরপুর করতে পারেন।
উত্তরার স্টপেজে থামতেই টপস আর জিন্স পড়া স্ট্রেইট চুলের এক নমুনা বালিকা বাসে চড়ল। এইসব বালিকাদের একমাত্র কাজই হলো বেমানান পোশাক পড়া, নখ বড় রাখা আর চোখে ভয়ঙ্কর পরিমাণে কালো রঙের আইশ্যাডো দেওয়া। ফ্রাইড চিকেন শপে গিয়ে এরা কখনোই ভাজা মুরগি খাওয়ার পর তার হাড্ডি খায় না, কিন্তু কথা বলার সময় এমন ভঙ্গিতে কথা বলবে যেন হাড্ডি চিবোচ্ছে- হোক সেটা বাংলা কিনবা ইংরেজী। পক্ষাঘাতগ্রস্থরা যেমন হুইল চেয়ার কিংবা ক্রাচ ছাড়া চলতে পারে না তেমনি এইসব নমুনা বালিকারাও তাদের ছেলে বন্ধু ছাড়া চলতে পারে না। সেইসব ছেলে বন্ধুরাও বিশেষ বৈশিষ্ট্যের অধিকারী- তাদের শরীরের গঠন হয় রস বের করা আখের লাঠির মতো আর চেহারা হয় হুবহু মাদকসেবীর। হোসনে আরা বেগম আশেপাশে খুঁজলেন। এই নমুনা বালিকার সাথে কাউকে দেখা গেল না, সম্ভবত হুইল চেয়ার বিকল হয়ে গেছে। এরা কখনও বাসে চড়ে না- হয় প্রাইভেট কার, নয়তো সিএনজি। আজ সিএনজি চালকদের ধর্মঘট, প্রাইভেট কার হয়ত নষ্ট।
হোসনে আরা বেগম বিরক্তিতে মুখ ফেরান। বর্তমান সমাজের কিছু ব্যাপার তিনি একেবারেই মেনে নিতে পারেন না। আবার মুখ ফুটে কিছু বলতেও পারেন না। কে শুনবে তার কথা? বয়স্ক মানুষের কথা কেউ শুনতে চায় না, মনে করে তারা ‘ব্যাকডেটেড’।
এমন সময় হোসনে আরা বেগমের হাতে থাকা বাটুয়া পার্সটা স্পন্দিত হয়ে উঠে। ছেলের ফোন ভেবে হোসনে আরা বেগম তড়িঘড়ি করে কল রিসিভ করতেই ওপাশ থেকে ভেসে আসে নারীকণ্ঠ- “নিত্যনতুন বন্ধু খুঁজে পেতে ডায়াল করুন...”
ধুর! হোসনে আরা বেগম ফোন কেটে দিতে গিয়ে বলেন, এই বয়সে আমি নিত্যনতুন বন্ধু খুঁইজে কী করব? পারলে বুয়া খুঁইজে দে!
সত্যিই। একটা বুয়া খুবই দরকার তার, নিত্যকার মৌলিক চাহিদার মতোই। শীতকাল চলে এসেছে, এখন পানি নেড়ে কাজ করতে গেলেই তাকে সর্দি-কাশি-জ্বরে পেয়ে বসবে। সাথীর মা-টা যে কেন বাড়িতে গিয়ে বসে রইল! ও নাহয় রোজ ঠোঁটে লিপিস্টিক আর চোখে কাজল লাগিয়ে কাজে আসত, বছরের বিশেষ দিবসগুলিতে কিছু না জানিয়েই স্বামীর সাথে সিনেমা দেখতে চলে যেত- তারপরও তো ভরসা ছিল। এখন তিনি কোথায় নতুন বুয়া খুঁজবেন? তার বাসার আশেপাশে কোন বস্তি নেই।
বাস সিগন্যালে আটকায়। ফুটপাতে দাঁড়িয়ে থাকা ভ্রাম্যমাণ হকার ও ভিক্ষুকের দল সড়কের মাঝে ছড়িয়ে পড়ে। দারিদ্রতা নিরসনের লক্ষ্যে দিকে দিকে এত এত উদ্যোগ, এত এত পদক্ষেপ, অথচ দৃশ্যত তার কোন কার্যকারিতা নেই। হোসনে আরা বেগমের মনে হয় আগে এইসব হকার ও ভিক্ষুকেরা একাই পথে নামত, এখন আত্মীয়-স্বজন নিয়ে নামে।
নেতিবাচক চিন্তা থেকে মুক্তি পেতে হোসনে আরা বেগম হিন্দী সিরিয়াল দেখা থেকে বিরত থাকবেন বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন, কিন্তু নেতিবাচক চিন্তা থেকে তিনি মুক্ত হতে পারলেন কই! বস্তুত আমাদের সমাজ ব্যবস্থাই খুব ছোট বয়সে আমাদের মনের গভীরে নেতিবাচক চিন্তার বীজ বুনে দেয়, বয়স বাড়ার সাথে সাথে সে চিন্তা কেবল ডালপালা মেলতে থাকে এবং পরিপূর্ণ বয়সে গিয়ে তা দুশ্চিন্তার জঙ্গলে পরিণত হয়। হোসনে আরা বেগমের ক্ষেত্রেও তা-ই হয়েছে। চিন্তার জঙ্গল থেকে তিনি এখন বের হতে চাইছেন কিন্তু পথ খুঁজে পাচ্ছেন না।
সহসা একটি রুক্ষ ও শুষ্ক পাতা উড়ে এসে হোসনে আরা বেগমের হাতের উপর পড়ল। শীতের প্রকৃতির ছোট্ট চিহ্ন। এই প্রকৃতিতেও একদিন বসন্ত আসবে, সবুজে ভরে উঠবে নির্জীব বৃক্ষগুলো। কিন্তু আমাদের নুইয়ে পড়া সমাজব্যবস্থা- সে কি কখনও প্রাণ ফিরে পাবে, কখনও?
জিজ্ঞাসু চোখে হোসনে আরা বেগম শুকনো পাতাটির দিকে তাকিয়ে থাকেন এই ভাইরাস আক্রান্ত সমাজ থেকে অবিরত মুক্তি খুঁজে ফেরা এক পর্যুদস্ত যোদ্ধার প্রতীক হয়ে...
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
সালেহ মাহমুদ বাহ, চমৎকার সমাজ বাস্তবতার ছবি। খুব ভালো লাগলো। ধন্যবাদ ইফতি।
তাপসকিরণ রায় এক দৃশ্য ধারা বাহিকতা নিয়ে জীবনের বর্তমান ধারাপাত,গল্পটি ভালো লাগলো.নিত্য দিনের ঘটনার ওপরে উপমা উপমিত সংযোগে চিন্তার সুক্ষ্ম ভাবের প্রতিফলন গল্পে ধরা পড়েছে.
তাপসকিরণ রায় এক দৃশ্য ধারা বাহিকতা নিয়ে জীবনের বর্তমান ধারাপাত,গল্পটি ভালো লাগলো.নিত্য দিনের ঘটনার ওপরে উপমা উপমিত সংযোগে চিন্তার সুক্ষ্ম ভাবের প্রতিফলন গল্পে ধরা পড়েছে.
আহমেদ সাবের "আর গোটা গল্পটা মনে হল যেন চলমান জীবনের এক টুকরা ভিডিও ক্লিপ।" ( পান্নার মন্তব্য থেকে ধার করা)। অসাধারণ অনুসন্ধানী চোখ, চমৎকার বর্ণনা। শুধু দু'একটা চরিত্র সৃষ্টি করতে পারলেই সোনায় সোহাগা হতো।
মিলন বনিক নেতিবাচক চিন্তা থেকে মুক্তি পেতে হোসনে আরা বেগম হিন্দী সিরিয়াল দেখা থেকে বিরত থাকবেন বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন, কিন্তু নেতিবাচক চিন্তা থেকে তিনি মুক্ত হতে পারলেন কই! আমরাও পারছি কি...খুব ভালো লাগলো আপনার লেখা..অনেক শুভ কামনা....
রোদেলা শিশির (লাইজু মনি ) হাস্যরসের ভাজে ভাজে ... কারুকাজে গাঁথা ... সামাজিক অবক্ষয়ের ডানাভাঙ্গা গাংচিলের নিদারুণ ... চিত্র ... !! দারুণ ... লিখেছো ... !!
এশরার লতিফ বাসে ভ্রমনরত সমাজের ক্রস সেকশনের উপর কিছু পর্যবেক্ষণ, কিছু অভিমত মিলিয়ে একটা সাটায়ারধর্মী লেখা. মুক্তিযুদ্ধের সাথে সরাসরি সংশ্লিষ্টতা নেই. লেখকের ডিটেইলের প্রতি গভীর মনোযোগ দারুন প্রশংসার দাবী রাখে.
তানি হক দারুন লিখেছ ইফতি ভাই ..হোসনে আরা বেগমের প্রতিটি চিন্তাই হৃদয়ে বাড়ি খেলো ..আর সাথে সাথে নিজের বিবেকের কাছে অনেক রকম প্রশ্নের সামনা সামনি হলাম .... অনেক অনেক শুভকামনা আর শুভেচ্ছা ভাইয়ের জন্য ...খুব খুব ভালো থেক
বশির আহমেদ গল্পটি বিষয়ের বাইরে হলেও আপনার সামাজিক দৃষ্টি ভঙ্গির তুলনা নেই । নিবির পর্যবেক্ষন গল্পের পরতে পরতে ফুটে উঠেছে । অসংখ্য ধন্যবাদ ।
Lutful Bari Panna তোর এই লেখাটা অাগের লেখাগুলোর চাইতে আলাদা মাহাত্মে উদ্ভাসিত। যেন একটা নতুন পথে পা রাখা। ছোট ছোট পর্যবেক্ষণগুলো দারুণ লাগল। শুরু থেকেই তো নানান রকম পর্যবেক্ষণে ভরা। তবু আলাদা করে উল্লেখ করি এই জায়গাটা- "আমাদের সমাজ ব্যবস্থাই খুব ছোট বয়সে আমাদের মনের গভীরে নেতিবাচক চিন্তার বীজ বুনে দেয়, বয়স বাড়ার সাথে সাথে সে চিন্তা কেবল ডালপালা মেলতে থাকে এবং পরিপূর্ণ বয়সে গিয়ে তা দুশ্চিন্তার জঙ্গলে পরিণত হয়। হোসনে আরা বেগমের ক্ষেত্রেও তা-ই হয়েছে। চিন্তার জঙ্গল থেকে তিনি এখন বের হতে চাইছেন কিন্তু পথ খুঁজে পাচ্ছেন না।" বাইরে থেকে দেখা নয় ভেতরে সার্চলাইট ফেলে তল্লাসী। আর গোটা গল্পটা মনে হল যেন চলমান জীবনের এক টুকরা ভিডিও ক্লিপ।
ডিয়ার মামা, বলতে পারো প্রতিবার আমার গল্পে তোমার কমেন্টটা পাবার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করি, কিন্তু মুখ ফুটে বলতে পারি না- মামা, গল্পটা পড়ো! খেয়াল করে দেখেছি মাসের ৪/৫ তারিখের দিকেই তোমার কমেন্টটা পাই, এরপর থেকে তাই ৪/৫ তারিখেই অপেক্ষা করব, বলে রাখলুম (হালুম, হালুম)। :p (সরি মামা, তোমার মুগ্ধতা দেখে আপ্রাণ চেষ্টা করছিলাম মজার একটা রিপ্লাই দিব, কিন্তু স্যাটায়ারের স্টক আপাতত বন্ধ রেখেছি। সামনের সংখ্যার জন্য নিজেকে খুব হিংসুটে হিংসুটে হিসেবে তৈরি করছি, কিন্তু সক্ষম হচ্ছি না। ভাবছি টিপিক্যাল 'তুলা' রাশির কারও শিষ্যত্ব গ্রহণ করব কি না! :p )

০৩ ফেব্রুয়ারী - ২০১১ গল্প/কবিতা: ১০ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "স্থিতিশীলতা”
কবিতার বিষয় "স্থিতিশীলতা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৪