দৃষ্টিসীমা কম বলে কেউ দেখছে দিকের অন্ত, জ্ঞানীরা আজ বলছে সবাই দিকতো অফুরন্ত। কবিরা সব ভাবের বশে কত কথা লিখে, উপবৃত্ত এই পৃথিবীর কী আসে যায় দিকে? বলের যেমন দিক থাকে না যখন সেটা ঘুরে, পৃথিবীও ঘুরছে তেমন দিন-রাত্রি ধরে। এসব কথা জানতো না কেউ হাজার বছর আগে, বলতো আকাশ মাথার উপর বাটির মতো লাগে। আকাশ নাকি মাটির সাথে দিগন্তে যায় মিশে! এসব পড়ে এখন মানুষ মুখ লুকিয়ে হাসে। চন্দ্রপৃষ্ঠে নভোচারীর অবতরণ দেখে- চাঁদের বুড়ির গল্পগ্রন্থ বস্তা বেঁধে রাখে। মেঘ বৃষ্টি পানিচক্র সবই ওদের জানা, বৃথা এখন ওদের কাছে দিগন্ত কল্পনা। ভূ-কেন্দ্রিক মতবাদের মিথ্যে কথকথা, আর কতকাল লিখবো ওদের ভুলাতে অযথা? গ্যালেলিওর দূরবীনটায় দেখি দৃষ্টি রেখে! আকাশও নাই দিকও তো নাই যায়নি কোথাও বেঁকে!!
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
বিজ্ঞপ্তি
“ডিসেম্বর ২০২৪” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ ডিসেম্বর, ২০২৪ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।