শিশুটির তীক্ষ্ণ কান্নার আওআজ না থামিয়েই ছুটতে হল। পেটের দায়ে আরো কত ভুলের শিশু জন্মাবে তার ইওত্তা নেই, বাঁচার জন্যে খাবার, খাবার জন্যে শরীর, এ যেন না বলা চক্র, তার চেয়েও বড় সত্য- এই চক্রের নামই আজ জীবন।
ঠিক কোন বয়সে এই নরকে পা দিয়েছিল মনে নেই আজ। তবে মনে হয় এক যুগ পেরিয়ে গেছে যেন, মনের কস্ট গুলো গুমোট অন্ধকারে অন্য এক রুপ নিচ্ছিল, মা দুর্গা কালির রুপ নেয়ার মত, কস্ট গুলোর পরিনতি রাগে।
সাত সকালে আসা খদ্দের, মাটিতে লুটানো জারজ সন্তান, এই সমাজ, এই অন্ধকুপ, তার নিজের পৃথিবীতে আসা সব কিছুই আজ এক ক্ষোভের বন্যায় ভাসিয়ে দিচ্ছিল তাকে। তবে সব থেকে বেশি রাগ, জীবনের প্রতি এই মায়ার জন্যে। কী-ই বাঁ দিয়েছে জীবন তাকে? তাও কেন মরতে পারেনা? আলো থেকে এত দূরে এসেও কেন জীবনের মায়া কাটাতে পারেনা?
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।