আমাদের এই বর্ণচোরা শহরটায় বেঁচে থাকা অথবা ঠিকে থাকা মানুষগুলো,ওরা সবাই নিজেদের মতো করেই কমবেশি সুখী।আবার পদ্মপাতার শিশির জলের সাথে জলফড়িংয়ের প্রেমের গল্প লিখতে লিখতে ওরা প্রায়শই অন্যদের হিংসে করে দুঃখী হয়ে পড়ে। শহরের মাথায় উপোসেী বারোয়ারী চাঁদটাকে কখনো-সখনো অনেক কাছের মনে হয়,অথচ সেই চাঁদটা শরীরে ঝং ধরা;যেন তার সতীত্ব হারিয়েছে কবেই। এই শহরের রমনীদের ঠোটের লিপস্টিকে যতটা লাল রং ধরে ওদের কলিজা ততোটা খয়েরী নয়।ওদেরকে জোৎস্নার মেটাফায়ারে নিয়ে কবিতা লিখতে সাহসে কুলোয় না শহুরে কবিদের,ওদের কলম ভেঙ্গে গিয়ে বিষাক্ত প্রলাপ বকে ওঠে মধ্যস্বত্ত্বভোগ প্রেম। আর পুরুষেরা হাতে অথবা মগজে সবসময় অদৃশ্য এক ছুরি নিয়ে হাঁটে, স্বার্থে অথবা সুযোগের আদরে দাঁতে দাঁত চেপে ফালি ফালি করে চাঁদ কেটে অমাবস্যা সেলিব্রেট করে। এখানে একঘরে হয়ে যাওয়া পূর্ণিমা মধূ চাঁদটা নিরেট ভালবাসার খোঁজে বাউন্ডুলে হয়ে ঘুরতে ঘুরতে সবশেষে রেস্ট্রিকটেড এরিয়ার সুশীল বেঞ্চিতে একলা বসে তার কবির জন্যে অপেক্ষা করে।।।।।
আমি শহরতলীর কোন এক নেমপ্লেটবিহীন অন্ধকার চিলেকোঠায় বসে জোয়ার-ভাটার হিসেব কষতে থাকা বেনামী এক চন্দ্রাহত বামন,আমি তার নাগাল পাই না।।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।