জোনাক জ্বলা রোড

বৃষ্টি (আগষ্ট ২০১২)

সকাল রয়
  • ১১
[এক]

কড়ি কাঠের মতো

বৃষ্টি হচ্ছে। খুব না হলেও কম্ না। মাঝারি।
শ্রাবণ মাস মাঝে মাঝে আঝোর ধারা থেমে গিয়ে পুনরায় দ্বিগুন বেগে নেমে আসে। তাকে ঠেকানো দ্বায়,অনেকটা ঠিক রিনির মতো। আমরা ভালো বন্ধু; খোলা মাঠের সবুজ ঘাসের মতো। কিন্তু আজ এই দুপুরে কথার রেসে হেরে গিয়ে; বারান্দা ছেড়ে দেবদারুর ঝোপটার পাশে দাড়িয়ে ভিজছে ও।
আমি দৌড়ে গিয়ে বলি রিনি তোর ঠান্ডা লেগে জ্বর আসবে তো !! মুখটা একপাশে সরিয়ে রিনি ঠোট উল্টে বলে আসুক। আমি বলি এভাবে ভিজিস না।
-ভিজলে তোমার কি ?
-আমি হেসে বলি আমার অনেক কিছু। তুই ভিজলে আমিও ভিজবো। আমি ভিজতে দাড়াই সেই ঝোপের পাশে রিনির পাশ ধরে। সময়টা একটু পার হতেই রিনি কপট রাগ দেখিয়ে বলে, বৃষ্টিতে ভিজে ঠান্ডা লেগে গেলে জ্বরে পড়বে ? এবার আমি রাগের ভানে বলি পড়বো,তাতে তোর কি?

রিনি হাত ধরে নিয়ে আসে বারান্দায়। আর ভিজতে হয়না আমাকে।
রিনি জানে আজ যেমন বরষা গায়ে মাখছি তেমনি মাঝে মাঝে কড়ি কাঠের মতো পুড়তেও ভালো লাগে আমার। অর্থহীনদের ঘরে দৈন্যতার আনাগোনা আকাশের মতো, এই মেঘ এই রোদ।
কাবু করা শীতে দৈন্যতার গায়ে ছেঁড়া কাঁথা মানালেও সেখানে ফায়ারপ্লেস মানায় না।
আমাদের এই ছোট্ট মফস্বলে ছেলে-মেয়েতে বন্ধুত্ব;তাও আবার উঠতি বয়সের কেউ তা মানতেই চায়না। নিন্দুকের ঝোলায় গালগল্পের ছড়াছড়ি মেয়ে-ছেলেতে বন্ধুত্ব কিসের? ঢলাঢলির কলিকালে বিয়ে দিলো তো সন্তানের কোঠা পূরণ করে ফেলতো। বেশি লেখাপড়া করতে গিয়ে তাই চতুর হয়ে গেছে।
পারিবারিক এ্যালবামে মোড়ানো মেয়েটির ব্যাবহারে অবাক নিন্দুকের দল যে কিনা ছেলে বন্ধু নিয়ে ঘোরে এই মফস্বলে। তাই আজকাল নিন্দুকের আনাগোনা বেশ লক্ষ্যনীয়।
এই নিন্দুকের দলকে দূরে ঠেলতে রিনি বলে নির্ঝর, তুমি হ্যাবলাকান্ত হয়ে ওই ফ্যাল মার্কা দৃষ্টিতে চেয়ে থাকবে না,তো। কেউ তোমাকে আমাকে নিয়ে বাজে কিছু বললে প্রতিবাদ করবে। আমি মাথা দোলাই মুখে খোঁচা দাড়ি নিয়ে।নিন্দুকের কথা বুকে বিধঁলেও সেটাতে কিছু বলতে পারিনা।

[দুই]

জলরঙে আকাঁ

কদমফোঁটা ঝড় বাদলের দিনে; আমি তখন ছবি আঁকছি একটা ধূসরমলিন আর্ট পেপারে। জলরঙে।
বাইরে বৃষ্টির ফোঁটা আমাকে ডাকছে। আমি তন্ময় সৃষ্টির নেশায়। কিন্তু এ-রাতে সৃষ্টির নেশা ছত্রভঙ্গ হবে সেটা ভাবিনি,সেলফোনের রিঙের আওয়াজ নিরবতাকে ঘুমুতে দিলোনা। আমার সৃষ্টির আঙ্গিনা থেকে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করলো। উঠে দাড়িয়ে দেখি হতচ্ছাড়ী রিনি’র কল !!
-এ্যাই তুমি কোথায় ?
- আমার ছত্রভঙ্গ উত্তর, যেখানে থাকার কথা।
-আমাদের বাসার সামনে একটু আসবে !!
-কেন তোমার বাবার ধোলায় খেতে না,কি।
-আস্ তো আগে, জরুরী কথা আছে।
-পারবনা
-না এলে এই ফোন ঢিল মেরে দেব কিন্তু !!

কদম গাছটার নিটে হাফভাঙ্গা ছাতা নিয়ে দাড়িয়ে আমি। পেছনের দরজা দিয়ে রিনি বেড়িয়ে এসে চাপা হাসিতে বলে ওরে আমার কেষ্ট রে, তুমি আসছো !! আমি দূরের দিকে চেয়ে বলি তাই তো মনে হচ্ছে,তো কেন ডেকেছিস বল ? আমি বাইরে তাকিয়ে দেখি বৃষ্টি নেই।
বৃষ্টিটা বোধহয় বিশ্রাম নিতে গেছে নয়তো এতোক্ষন একটানা বর্ষণ করে খিদে পেয়ে গেছে তাই আকাশটা এখন ফাঁকা। আমার মনের ভেতর জলরঙা চিন্তাটা বলছে, ছবিটা আাঁকা বোধহয় আর হলোনা। আমি ভাবছি সেই জলরঙে।
রিনি হঠাৎ আমার বা-হাতে একটা সিরামিকের ছোট্ট টিফিন ক্যারিয়ার ধরিয়ে বললো,ভেতরে খাবার আছে খেয়ে নিও ?
আমি বললাম কি আছে ভেতরে; বিষ না,তো আবার !!
রিনি রেগে বলে হ্যা আছে; খেয়ে এই মুখপুড়িকে উদ্ধার করো !! আমার কাছ থেকে দূরে যেতে পারলেই তো তোমার শান্তি !!
আমার কথায় রিনি যে এক্ষুনি কেদেঁ ফেলতে পারে তা আচঁ করছি,আগেভাগেই বলে ফেললাম।
-এই,রে কাদঁবিনা এমনিতেই আকাশটা আজ কাঁদতে কাঁদতে ক্লান্ত হয়ে গেছে। তারউপর তোর কান্না সইবে না সোজা আমার কপালে ঠেকবে।
-ঠিক আছে, ভেতরে সুজি,রুটি আছে খেয়ে নিও। আমি নিজে করেছি।
-কি বলিস !! তোর মা জানলে তো কথার ঝালে তোর পিঠের ছাল নিয়ে নেবে। ক্যারিয়ার নিয়ে আমি চলে যাবার পথে নামতে যাবো; পেছন থেকে রিনি হঠাৎ আমার হাত ধরে বলে নির্ঝর একটা সত্যি কথা বলবে আজ ? আমি বলি বলবো।
- আমি তোর কেমন বন্ধু ?
-তুই আর আমি হলাম মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ। তাহলে বুঝে নে,আমরা কেমন বন্ধু !!
-সত্যিই তাই
-সত্যি !!
-নির্ঝর তুমি প্রেম বিশ্বাস কর ?
-নাহ্ আমার কাছে যন্ত্রণা বিহীন সম্পর্কই ভালো লাগে। প্রেমের চেয়ে বন্ধুত্ব ভালো। তবে আমার জীবনের উপলক্ষ্য দিয়ে বলতে গেলে প্রেমে পরে আমার মতো হা-ভাতের মাথায় আচানক বজ্রপাত হবার সম্ভবনা নেই।
রিনি মাঝখান থেকে বলে আমার মতে বন্ধুত্ব হবে শর্তহীন আর বিশ্বাসের কার্তুযে ভরা।
-আমি বলি বন্ধুত্ব হলো সব কথা বলার ভয়হীন একটা আস্তানা। আমি ভাবলাম ওর কথা শেষ তাই নামবো পথে কিন্তু দেখি রিনি রাস্তায় নামছে।
রিনি পথের ধারে থেমে যাওয়া বৃষ্টির পানি পায়ে মেখে; ডানদিকের বেলিফুলের গাছটার গা থেকে একটা জোনাক নিয়ে বলে,দেখেছো জোনাক কেমন শর্তবিহিন আলো দেয়। পথচারীর পথ সে দেখাতে পারুক, বা না পারুক প্রকৃতির সাথে মিশে গিয়ে একাত্ন হতে দ্বীধাবোধ করেনা।
তোমার আমার বন্ধুত্ব হলো শর্তবিহীন,চলতি পথে ভুলভ্রান্তিতে দুঃখিত কিংবা ধন্যবাদ বলা যায় সবাই কে;কিন্তু আমার মতো বন্ধু হলো সাদাপাতার মতো সেখানে ইচ্ছে মতো আকাঁআকিঁ করেও কখনো ভুল করে যদি দুঃখিত বলতে হয় তাহলে আর বন্ধু কেন? নিজের কাছে নিজে ভুল করলে কি আমরা তখন নিজেকে দুঃখিত বলি ?
আমি এতক্ষণ থেমে ছিলাম এবার বললাম, না তা বলিনা। রিনি আমার হাতটা ছেড়ে দিয়ে বলে তাহলে ভেবে নাও তুমি আর আমি একই মানুষ ভুল কিংবা দোষে এখানে দুঃখিত হবার কোন প্রয়োজন নেই।

আমি জানি রিনি প্রচন্ড রকমের জেদী মেয়ে। যদি কখনো আমার সাথে ঝগরা হতো তাহলে সেদিন নাওয়া-খাওয়া ছেড়ে দিতো। সে দিন ঘুমের ট্যাবলেট সঙ্গি করে চোখে ফুলে যেতো ওর। বন্ধুর জন্য যে চোখ স্নান করতো। কিন্তু আমার যদি এটা প্রেমের পর্যায়ে থাকতো তাহলে এতদিনে হাফসোল খেয়ে চোখের কোনে ফোয়ারা ছুটতো।



[তিন]

আমার পাওয়া আর চাওয়া


আমাদের বন্ধুত্বটা সেই স্কুল থেকেই।
কাটছে দিন দিনের মতো করে এভাবেই। আমি দেখছি সব পরিবর্তনের ধারা; সেই সাথে বদলে যাচ্ছি আমিও একটু একটু। আমার ভাবনায় কখনোবা আসে স্বপ্নরা। দিন যাচ্ছিল এভাবেই কিন্তু সেটাতেও পরির্বতন আসলো।
মফস্বলের গলিতে আমাদের পরিচিত নিন্দুকেরা চিড়ে ভেজে খায় কথার পালকে। তাই রিনির বাবা জোর করে ওর বিয়ে দেবার ছল করে।
লোকে বলে পড়াই তো শেষ হয়নি। নিন্দুক বলে তাতে কি ? অত বিদ্যেধরি হতে হবেনা। রিনি বলে না বিয়ে এখনই নয়। জোর করলে বাড়ি থেকে পালাবো।
আমি রিনির পালানো ঠেকাতে একদুপুরে দাড়াই রিনির বাবার সামনে বন্ধুদের নিয়ে। বলি কাকাবাবু রিনিকে এখনি বিয়ে দেয়া ঠিক হবেনা। ওর তো পড়াই শেষ হয়নি। তিনি শুনলেন না।
আমাদের কথা যদি শুনতো গুরুজনেরা তাহলে তাদের কর্তিত্ব আর থাকবে কোথায়।
আমি রিনির কষ্ট দেখতে পারবোনা তাই পালিয়ে বেড়ালাম কদ্দিন।
কিন্তু এক সকালে রিনি আমাকে ডেকে বলে নির্ঝর বাবা আমার বিয়ে দিয়ে দিচ্ছে তুমি একটা কিছু করো ? আমি বলি কি করবো বল; আমার কথা তো কেউ শুনবে না। রিনি রেগে বলে আমি এসব বুঝিনা তুমি একটা কিছু করো;তুমি তো আমার বন্ধু তাইনা।
আমি বলি দৈন্যতা আমার পিঠ দেয়ালে ঠেকিয়ে দিয়েছে আমি কিচ্ছু পারবোনা রিনি।
-তোমার খালি দৈন্যতা আর দৈন্যতা;কি করেছো এ জীবনে!!
আমার মাথায় চট করে রাগ উঠে যায়; আমি বলি তুই জানিস না আমি অর্থহীন। টাকা না থাকলে তোর বাবা আমার কথা শুনবে কেন? সম্ভব হলে আমিই তোকে তুলে আনতাম কিন্তু তা তো সম্ভব নয়। তোর বিয়ে হয়ে গেলে আমরা কেউ তোর বন্ধু থাকবো না। বিয়ের পর ছেলে বন্ধু থাকতে নেই। দেখবি সেদিন তোর এই নির্ঝরের মতো বন্ধু না হলেও চলবে।
রিনি আমার চোখের দিকে তাকিয়ে বলে ঠিক করে বলো তুমি আর আমার বন্ধু হয়ে থাকবে না ? আমি রাগে বলে দেই না একদিন সেটার অধিকার হারাবো।
রিনি কিছুক্ষণ থমকে থেকে হঠাৎ করে কেদেঁ উঠলো। তারপর এক দৌড়। কান্নাকন্ঠে রিনির প্রস্থান।

আমি হঠাৎ শূন্য হয়ে গেলাম। মনে হলো অনুভূতিটায় মরচে পড়ে গেছে।


[ চার ]


জোনাক জ্বলা রোডে

জোনাক জ্বলা রোডে রিনি দাড়িয়ে।
বিয়ের মঞ্চ আলোকিত।
সাজপোশাকে রানীর মতোন লাগছে। আমি ভাবছি বিয়ের পর সত্যিই কি বন্ধুত্ব টিকে থাকে। চিন্তাটা মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে।
মাথায় ঘুরছে আরো কিছু কথা এই তো সেদিন আমি সেদিন রিনি কে বলেছিলাম;
আমরা হবো এক বরষার দুরন্ত বৃষ্টি;
আমরা তীব্র কূয়াশা হবো শীতের সকালে;
আমরা কাঠফাঁটা রোদ্দেুর হবো চাষীদের ধূসর দেয়ালে।
আর রিনি সেদিন বলেছিলো;নির্ঝর হ্যাবলাকান্ত আমি তোমার বন্ধু হবো যুগযুগ ধরে। আমি তোমার পায়ে ফুল ছুড়বো তুমি আমার কেষ্ট ঠাকুর হবে। হাত ধরে নিয়ে যাবো মনের ভেতরে সেখানে আমার চোখ দিয়ে তোমাকে দেখাবো আমি তোমাকে কতো ভালোবাসি বন্ধুত্বের এই সকাল-দুপুরে।
রিনি আরো বলেছিলো; আমি আর কি হবো জানিনা;তবে সুযোগ পেলে শালিক হবো তোমার সোনালী ধানক্ষেতে।

এসব মনে হতে গিয়ে এখন আর কিছু ভাবতে পারছিনা আমি। আমার ভাবনার দেয়ালে ঠেস। মনে পড়লো;এ্যাই রে রিনির বিয়ে হয়ে যাচ্ছে !!
এমন সময় আমার বন্ধু নিশিথ এসে বললো তুই কি,রে নির্ঝর; তোর উপর রাগ করে রিনি তো বিয়ের পিড়িতে বসে পড়ছে ,তুই নিষেধ কর ? ও তোর কথা ছাড়া আর কারো কথা শুনবে না।
-আমি বললাম নিষেধ করবো !! মন বলে উঠলো হ্যাঁ করবো;
উঠে দাড়ালাম।

আলো ভরা সেই মঞ্চে গিয়ে দাড়ালাম। যেখানে রিনি রাগ করে ভালোমন্দ না বুঝেই বয়স্ক এক লোকের হাত ধরতে যাচ্ছে।
আচমকা রিনি আমাকে দেখে চমকে গেলো; রাগে বললো নির্ঝর তুমি এখানে কি চাও ?
আমার ঠোট কেঁপে বেড়িয়ে এলো,রিনি যদি তুই এখনো আমাকে বন্ধু ভাবিস তো এই বিয়ে করিস না। রিনি বলে না এটা আমার নিজস্ব ব্যাপার তুমি চলে যাও নির্ঝর।
আমি মরিয়া হয়ে বললাম রিনি তুই না বলেছিলি একদিন এই দৈন্যভরা মহারাজের ঘরের সব দৈন্যতা তোর আচঁলে কুড়িয়ে নিবি? তাহলে কি সেই সব শুধু মিথ্যে আশ্বাস ছিলো। রিনি তুই আমার বন্ধু হয়েই থাকবি সারাজীবন।
রিনি থমকে গেলো। মুখবন্ধ হলো ওর।
তারপর চোখে আনন্দঅশ্র“ মেখে বলে সত্যি নির্ঝর;তুমি সত্যি বলছো ? আমি গলার কাছে দলা পাকানো কান্নাটাকে ভেতরে ঠেলে দিয়ে বলি হ্যাঁ।



আমরা হলাম বন্ধু !! দুর্বোধ্য গিড়িশৃঙ্গ পায়ের নিচে ফেলে আমাদের বিশ্বাস আকাশ ছোবে। আমরা হারবো জিতে যাওয়া খেলায় তবুও ভালোবাসবো বন্ধুত্ব কে।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
আহমেদ সাবের চমৎকার রোমান্টিক গল্প। নান্দনিক শব্দ-শৃঙ্খল - কাব্যময়। এক কথায় অসাধারণ গল্প।
গৌতমাশিস গুহ সরকার ভালো লাগলো , শুভেচ্ছা
তানি হক মুগ্ধ হয়ে গেলাম গল্পটি পড়ে .. দারুন লিখেছেন !
রোদের ছায়া এই মেঘলা দিনে চমত্কার একটা গল্প পড়লাম , অনেক ভালো লাগলো , শুভকামনা জানাচ্ছি ,,,,,
নৈশতরী রিনি আমার ও বন্ধু হোক হা হা হা ,মজার একটা গল্প পড়লাম খুব ভালো লাগলো ! সুভকামনা কবিকে !!!
মোহাম্মদ ওয়াহিদ হুসাইন ............................চমতকার একটা গল্প পড়লাম,ভাল লাগল। শুভেচ্ছা রইল।
মামুন ম. আজিজ সকাল দা. কেমন আছেন। অনেক দিন পরে আপনার লেখা পড়লাম। খুব ভাল ...ছোট ছোট বাক্যের মধ্যে যে কাজ তা নিপুণ
শাহ আকরাম রিয়াদ বেশ সুন্দর হয়েছে গল্পটি। শুভকামনা রইল।
আরমান হায়দার বাহ! গল্প বর্লনা তো দারুন।
sakil sokal da onek chomotkar ekta golpo. Bondhutto asole emoni houa uchit. Porimito bakker oti sundor bebohar. Besh sundor kore egiyeche kahini. Hotash holam pathok na dekhe. Asha kori golpe onek pathok asbe.shuvo kamona thaklo

০২ ফেব্রুয়ারী - ২০১১ গল্প/কবিতা: ২১ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "স্থিতিশীলতা”
কবিতার বিষয় "স্থিতিশীলতা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৪