যখন স্মৃতির জানালা খুলি দূরন্ত শৈশব এসে কড়া নাড়ে মনের দরজায় আমি আমার শৈশব রেখে এসেছি নিমাইশ্বরী গ্রামের আল পথে সন্ধ্যা নদীর তীরের রূপনগরের হাটে নরসুন্দর পুরের স্কুল মাঠে আমার শৈশব ছড়ানো আছে ফুলতলীর মেলায় কাজলডাঙ্গার বিলে বিশ্বনাথের দীঘির সেই শান বাঁধানো ঘাটে শঙ্খহাটির মেঠো প্রান্তরে আর বিলাসপুরের ইস্টিশনে
আমার একটি শৈশব ছিল বাঁধনহারা সেই শৈশবে স্বপ্ন রঙিন আকাশ ছিল প্রাণচঞ্চল এক কোলাহল ছিল নদীর জলে সাঁতার দেয়ার অন্যরকম আনন্দ ছিল ছিপ দিয়ে মাছ ধরার শিহরণ আর উচ্ছ্বাস ছিল চাঁদনী রাতে ঘুরে বেড়ানোর মধুর উদ্দীপনা ছিল মেলায় গিয়ে হারিয়ে যাওয়ার ভয় মেশানো রোমাঞ্চ ছিল
হায় এই যুগের শিশুদের সেই স্বাধীনতার আনন্দ নেই নেই বাঁধন হীন উচ্ছ্বল প্রাণবন্ত কোন দূরন্ত শৈশব আমরা যখন ঘুরে বেড়াতাম মাঠে-ঘাটে প্রান্তরে ওরা তখন বইয়ের পাতায় মুখ গুঁজে পড়ে থাকে গ্রিলের ফাঁক দিয়ে এক চিলতে আকাশ দেখে দেখে ওদের শৈশব কখন হারিয়ে যায় ওরা টেরও পায় না
তোমরা শিশুদের কাছ থেকে তার শৈশব ছিনতাই করো না তাকে তার ইচ্ছে মতো চলতে দাও শুধু বন্ধু হয়ে পাশে থেকে শক্ত করে হাতটা ধরে রাখ সে যেন পথ ভুল না করে কিংবা পা পিছলে পড়ে না যায় //
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মিলন বনিক
সুন্দর কবিতার শেষে শিশুদের জন্য সুন্দর মেসেজটা আরও ভালো লাগলো...অনেক অনেক শুভকামনা....
মোঃ সাইফুল্লাহ
খুবই সুন্দর। আমার মা গলব্লাডারে ক্যান্সারে আক্রান্ত। আল্লাহর কাছে আমার মায়ের জন্য দোয়া করবেন ও আমার মায়ের শাররিক অসুস্থতার বিষটি মানবিক দিক দিয়ে বিচার করে যে যতটুকু পারেন আর্থিক সাহায্য করবেন । সাহায্য পাঠানোর ঠিকানা : মোঃ সায়ফুল্লাহ ,সঞ্চয়ী হিসাব নং -১০১৭৪০৪, সোনালী ব্যাংক,মাগুরা শাখা মাগুরা। যোগাযোগের ঠিকানা :০১৯১১-৬৬০৫২২।
রোদের ছায়া
এত সুন্দর কবিতা পাঠক পাচ্ছেনা কেন কে জানে ? অনেক ভালো লাগলো ...তবে সময়ের সাথে সাথে সব কিছুর পরিবর্তন হবে আর সময়ের সাথে মানিয়েই তো আমাদের চলতে হবে ।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।