মাগো, বাড়িতে কেউ আছেন গো মা? আমারে একটু ভিক্ষা দ্যান গো মা? একজন বৃদ্ধ মানুষের ডাক শুনে দরজা খোলে রতন। রতন এ বাড়িরই ছোট ছেলে। বয়স দশ কী বারো বছর হবে। পড়ে ক্লাস সেভেনে। ধানমন্ডি বয়েজ স্কুলে। কী চাই? রতন বলল।
- একটু ভিক্ষা দাও বাজান।
- আপনি ফকির?
- হ বাজান, আমি ফকির।
- আপনি ভিক্ষা করেন কেন? আপনি জানেন না, ভিক্ষা করা মহাপাপ!
- হ বাজান, জানি।
- তবে?
- কী করুম কও? আমার যে একটা পা নাই।
- কেন, পা নাই কেন?
- কেটে ফেলা হইছে বাজান।
- কেন কেটে ফেলা হইচে আপনার পা? এ্যাক্সিডেন্ট হইচিল?
- হ বাজানএ্যাক্সিডেন্ট!
বলতে বলতে দু’চোখ তাঁর অশ্রুসজল হয়ে ওঠে। আবদুর রহমানের চোখের সামনে ভেসে ওঠে বিভীষিকাময় সেদিনের দুঃসহ সেই স্মৃতি।
আবদুর রহমান একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালে নিজের জীবন বাজী রেখে যুদ্ধ করেছিলেন দেশের জন্যে। যুদ্ধ তাঁর সবকিছু কেড়ে নিয়েছে। ঘরবাড়ি, স্ত্রী-সন্তান সব। যুদ্ধ ধ্বংস ডেকে আনে মনুষ্য সমাজে। আবদুর রহমান তা হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছে। আজও পাচ্ছে। সাজানো সুখের সংসার ছিল তাঁর। হঠাৎ কালবোশেখীর কালোমেঘের ছোবলে সব লন্ডভন্ড হয়ে যায় একনিমিষে।
সেদিন ছিল শুক্রবার। জুমআ বার। আবদুর রহমান জুমআর নামাজ পড়তে মসজিদে গেছেন। এদিকে গ্রামে পাকসেনারা আক্রমণ করে। আগুনের লেলিহান শিখা জ্বলে ওঠে দাউদাউ। সবকিছু জ্বলে-পুড়ে ছারখার করে দেয় তারা। আবদুর রহমানের গ্রাম শান্তিপুর অশান্তির কালোমেঘে ঢেকে যায় হঠাৎ। সবাই নিজের জীবন বাঁচাতে দিগ্বিদিক ছুটে পালাতে থাকে। কিন্তু অসম সাহসী আবদুর রহমান পালান নি। ছুটলেন তাঁর বাড়ির দিকে। ঘরে কিছুমাত্র আগে তিনি প্রিয়তমা স্ত্রী রহিমা আর একমাত্র শিশু সন্তানকে রেখে এসেছিলেন নামাজ পড়তে। তাঁরা এখন কী করছে! এই বিপদের সময়ে ওদের ফেলে রেখে পালাতে পারেন না তিনি। বাড়িতে ছুটে গিয়ে তিনি আর কাউকেই বাড়িতে খুঁজে পেলেন না। শুধু তার ঘর দুটো জ্বলতে দেখলেন দূর থেকে। একটু আগেও যা ছিল তাঁর প্রিয় আবাস- শান্তির নীড়। মুহূর্তে সবকিছু কেমন এলোমেলো হয়ে গেল! চোখে মুখে সর্ষে ফুল দেখতে থাকলেন আবদুর রহমান। চোখের সামনে স্ত্রী-সন্তান বাড়িঘর সব পুড়তে দেখলেন তিনি।
এপ্রিল মাসের প্রথম সপ্তাহ। যুদ্ধ তখনো চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে নি। কেবল ঢাকা ও এর আশেপাশে যুদ্ধ চলছে। ঠিক যুদ্ধ বললে ভুল হবে। চলছে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর নির্মমতা। গ্রামের পরে গ্রাম জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ছারখার করে দিচ্ছে ওরা। নিরীহ মানুষ হত্যা করছে।
প্রতিরোধ যুদ্ধ শুরু হয়েছে কোথাও কোথাও। বিশেষ করে ২৭ মার্চ চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতারকেন্দ্র হতে মেজর জিয়াউর রহমানের বঙ্গবন্ধুর পক্ষে স্বাধীনতার ঘোষণা দেশকাসীকে যুদ্ধের সাহস যোগাচ্ছে। যুদ্ধে যেতে উৎসাহ দিচ্ছে।
শান্তিপুরে কোনো অশান্তি ছিল না। যুদ্ধের আঁচ তখনো লাগে নি সেখানে। কোনো মুক্তিযোদ্ধা ছিল না এ গাঁয়ে। কিন্তু পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী তাদের রক্তপিপাসা মেটাতে গ্রামের পরে গ্রাম উজার করছে। শান্তিপুর তাদের সেই লোলুপ দৃষ্টি থেকে বাঁচতে পারল না।
মনের দুঃখে আবদুর রহমানের কাছে মনে একসময় হয়েছিল যে, তাঁ বেঁচে থাকাটাই বৃথা। উদভ্রান্তের ন্যায় তখন তিনি। তখন ওই গাঁয়েরই জব্বার মন্ডলের সাথে তাঁর দেখা হয়। জব্বার মন্ডল শিক্ষিত লোক। ঢাকায় থাকেন। তিনি একটু-আধটু রাজনীতির সাথেও জড়িত। তিনি তাঁকে বললেন, সবই তো গেছে রহমান ভাই। এখন বাঁচতে হলে লড়াই করেই বাঁচতে হবে। আমরা এর প্রতিশোধ নেব। জব্বার মন্ডল নিজেও সবকিছু হারিয়ে নিঃস্ব হয়েছেন। তারও বাড়িঘর সব জ্বালিয়ে দিয়েছে পাকহানাদার বাহিনী ও তাদের এদেশীয় দোসররা।
সেদিনই তাঁরা যুদ্ধে যোগ দিতে বর্ডার পার হয়ে ভারতে চলে যান।
আবদুর রহমান আর জব্বার মন্ডল একসাথে যুদ্ধের ট্রেনিং নেন আগরতলা ক্যাম্পে। সেখান থেকে তারা চলে আসেন জয়পুরহাটে। বেশ কটি সফল গেরিলা যুদ্ধ করেন তাঁরা। যুদ্ধের একেবারে শেষের দিকে পাকবাহিনীর সাথে সম্মুখ যুদ্ধে শহিদ হন জব্বার মন্ডল। প্রাণে বেঁচে গেলেও আবদুর রহমান একটি পা হারান।
ডিসেম্বরে দেশ স্বাধীন হল। আবদুর রহমান আর গাঁয়ে ফিরে আসেন নি। কী করে তিনি ফিরবেন গাঁয়ে। তার তো সব গেছে। একটি পা হারিয়ে আজ তিনি পঙ্গু। ক্র্যাচে ভর করে চলতে হয়। দেশ স্বাধীনের পর সবাই ব্যস্ত দেশ পুর্নগঠনে। আবার কেউবা ব্যস্ত নিজের আখের গোছাতে! আর একজন আবদুর রহমান ব্যস্ত নিজের অসহায়ত্ব ঘুচাতে! কিন্তু কী করে? তিনি কোন পথ খুঁজে পান না।
হঠাৎ রতনের ডাকে সম্বিত ফিরে পান তিনি। কিছু সময়ের জন্যে তিনি আনমনা হয়ে হারিয়ে গিয়েছিলেন ফেলে আসা অতীতে। যে অতীত শুধু কষ্ট হয়ে কথা কয়!
- কী ব্যাপার? আপনি কাঁদছেন?
- ও কিছু না বাবা, চোখে কী যেন একটা পড়েছে।
- আপনার ছেলেমেয়ে নাই?
- আমার কেউ নাই। আমি একা।
- কেন, নেই কেন?
আবদুর রহমান কী করে ছোট্ট এই ছেলেটিকে বুঝাবেন তাঁর মনের ব্যথা। ছোট্ট রতনের প্রশ্নের কোনো জবাব নেই আজ তাঁর কাছে। রতন তবু আবার প্রশ্ন করে। কী হলো বললেন না যে?
- কী বলব বাবা?
- আপনার কেউ নেই কেন?
- সে অনেক কথা বাজান।
- তবু বলেন, আমি শুনব।
রতন নাছোড়বান্দা। কিছুতেই ছাড়তে চায় না ও। বারবার শুনতে চায় তাঁর কথা। যে প্রশ্ন আবদুর রহমান সবসময় এড়িয়ে চলেন, ছোট্ট রতনের কাছে আজ আবার নতুন করে বলতে হয় তাঁকে। কী করে তিনি একা হলেন, আর কী করে তিনি পা হারিয়েছেন সেই কাহিনি। সেই কাহিনি শুনতে শুনতে রতনের মনে হয়, রূপকথার কোনো গল্প শুনছে সে। রূপকথার গল্পকেও যেন হার মানায় মুক্তিযোদ্ধা আবদুর রহমানের গল্প।
দুই
---
সে ছিল এক অন্যসময়। থমথমে চারদিক। পরবর্তী মুহূর্তেই কী ঘটবে, কেউ তা বলতে পারে না। ইচ্ছা-অনিচ্ছার কোনো বালাই নেই। ভবিষ্যতের কোনো স্বপ্ন নেই। বেঁচে থাকাটাই যেন এক স্বপ্ন তখন। চারদিকে শুধু লাশ আর লাশ। বাতাসে লাশের গন্ধ। পাকিস্তানি হানাদারদের নির্মমতার বিষবাষ্পে বাঙালি জাতি তখন নিষ্পেষিত। বিশ্ববিবেক স্তম্ভিত! অসহায় নারী-পুরুষ-শিশুরা বেঁচে থাকার তাগিদে ছুটছে তো ছুটছে! শহর থেকে গ্রামে- গ্রাম থেকে গ্রামান্তরে। বাংলার আবাল-বৃদ্ধ-বণিতারা যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে, না চাইলেও। সেদিন এক কাতারে এসে দাঁড়িয়েছিল কৃষক, মজুর, শিক্ষক, নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সবাই। সবারই এক স্বপ্ন মুক্ত স্বদেশ।
সেদিন পাক বাহিনির এই ধ্বংসাত্মক কাজে যারা সাহায্য করেছিল, তারা এদেশেরই সন্তান! আল-বদর, আল-শামস, রাজাকার বাহিনীর সদস্যরা পাকিস্তানি ছিল না। সেদিন যদি রাজাকাররা দেশের মানুষের বিরুদ্ধে না যেত, তবে হয়তো-বা দুই লক্ষ মা-বোনের ইজ্জত হারাতে হতো না। এতো এতো মুক্তিযোদ্ধাকে হারাতে হতো না। স্বার্থলোভী ওই দেশের শত্রুরা নিরীহ জনগণকে হত্যা করে তাদের ধন-সম্পদ লুট করতো। আর ঘর থেকে মা-বোনদের ধরে নিয়ে গিয়ে পাকিস্তানিদের হাতে তুলে দিতো! আর ক্যাম্পে আটকে রেখে নির্যাতন করা হতো তাদের। একসময় বাংলার আপামর জনতা প্রতিরোধ গড়ে তোলে। শুরু হয় যুদ্ধ। সে কী তুমুল যুদ্ধ। চারদিকে যুদ্ধ। তখন অস্থির এক সময়।
দীর্ঘ নয় মাস যুদ্ধ শেষে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী পরাজয় বরণ করতে বাধ্য হয়েছিল। ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ এদেশ শত্রুমুক্ত হলো, কিন্তু মুক্তি মেলে নি আজও। আজ আবার নতুন করে ষড়যন্ত্রের আভাস মিলছে। স্বাধীনতা বিরোধীরা আবার একজোট হচ্ছে। দেশকে নিয়ে তারা শুরু করেছে নতুন খেলা।
এতোক্ষণ মুক্তিযোদ্ধা আবদুর রহমানের গল্প শুনতে শুনতে রতনের গায়ের রোম খাড়া হয়ে ওঠে। সব শুনে ও বলে ওঠে, আপনি মুক্তিযোদ্ধা? আপনি যুদ্ধ করেছেন? এতোদিন বইয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের কথা কতো পড়েছি। আজ আপনাকে সামনাসামনি দেখতে পেয়ে কী যে ভাল লাগছে আমার। কিন্তু সেইসাথে ভীষণ দুঃখও লাগছে। আপনারা দেশের একজন শ্রেষ্ঠ সন্তান। অথচ আপনাকে আজ ভিক্ষা করতে হচ্ছে! আমরা শিশুরা কেউ আপনাদের এই অবস্থায় দেখতে চাই না। আপনারা হলেন আমাদের স্বপ্নের মানুষ। আমরা চাই আপনাদের যোগ্য সম্মান। ছোট্ট এক কিশোরের মুখে এমন কথা শুনে আবদুর রহমানের বুকটা গর্বে ভরে ওঠে। দু’চোখ আবার সজল হয়ে ওঠে তাঁর। এটা তার দুঃখের অশ্রু নয়, আনন্দের অশ্রু। অনেক হতাশার মাঝে একবিন্দু আশার বারি। মনে নতুন করে বল পান তিনি। বর্তমানের কাছে না হোক, ভবিষ্যৎ প্রজন্মের এক প্রতিনিধির কাছে এখনো তাঁরা অপাংক্তেয় নন, তাঁদের মূল্য আছে, তা ভেবে মনে প্রশান্তি জাগে। কতদিন পরে এমন ভাল লাগছে তাঁর ঠিক মনে নেই। তবে এখনো তিনি স্বপ্ন দেখেন, একদিন মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস সবাই জানবে। মানুষ জানতে পারবে মুক্তিযোদ্ধাদের সেই সব কষ্টের দিনলিপির কথা। রাজাকার, আল-বদর, আল-শামসসহ সকল যুদ্ধাপরাধীর বিচার একদিন এই বাংলার মাটিতে হবে, সেই আশাতেই এখনো বেঁচে আছেন তিনি। এখনো তিনি স্বপ্ন দেখেন, শোষণমুক্ত বাংলাদেশের। যে আদর্শ বুকে নিয়ে জীবনবাজি রেখে যুদ্ধ করেছিলেন তাঁরা।
তিন
----
আজ ১৬ ডিসেম্বর। শহরজুড়ে বিজয়ের গান বাজছে। বিজয়মেলা চলছে গ্রামে-গঞ্জে সবখানে। জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে চলছে নানা অনুষ্ঠানমালা। অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত আছেন বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা হুরমত উল্লাহ। তিনি ক্ষমতাসীন দলের একজন বড় নেতা। একাত্তরে তিনি আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হয়েছেন। তবে তার মুক্তিযোদ্ধার একটি সার্টিফিকেট আছে। তিনি নিজেকে মুক্তিযোদ্ধা বলে পরিচয় দিয়ে বেড়ান। তিনি কোন সেক্টরে যুদ্ধ করেছেন সেকথা কেউ জানে না। আজ বাড়ি-গাড়ি কী নেই তার! এই সার্টিফিকেট এর জোরে তার দুই ছেলে সরকারি চাকরি করছে!
প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা আজ পথে পথে ঘুরে মরছে। তিনবেলা ঠিকমত খেতে পারেন না তাঁরা। অথচ সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের জন্যে কত সুযোগ-সুবিধা দিচ্ছেন! তবে সেসব সুযোগ-সুবিধা প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের কজনেই বা ভোগ করতে পারছেন, সে হিসাব কারও কাছে নেই।
হুরমত উল্লাহর ভাষণ শুনে সবাই হাততালি দিচ্ছে। সেই দৃশ্য দেখে দূর থেকে আবদুর রহমানের বুক পুড়তে থাকে। যেমন করে একদিন পুড়েছিল তাঁর ঘরবাড়ি, স্ত্রী-সন্তান। সে আগুনে কি পুড়বে না ক্ষমতাসীনদের গদি? কথাটা বলতে বলতে আবদুর রহমান দীর্ঘশ্বাস ছাড়েন। সেই দীর্ঘশ্বাসের শব্দ বাংলার সবুজ দিগন্তে ছড়িয়ে যায়। যে দেশে রাজাকারের গাড়িতে জাতীয় পতাকা উড়ে, সেইদেশে অসহায়, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের কপাল পুড়বে, তা আর বলার অপেক্ষা কী? তবু তিনি আশা ছাড়েন না। হতাশ হন না। স্বপ্ন দেখেন। সেদিন এরচেয়ে কঠিন সময় ছিল। সেদিন পারলে আজ কেন নয়। প্রয়োজন শুধু সৎ নেতৃত্ব। একজন দেশদরদী নেতা আবার প্রয়োজন। যে সাধারণ মানুষের কথা বলবে।
প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা অসহায় জীবন-যাপন করছেন। মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে সবাই আজ রাজনীতি করতে ব্যস্ত। অথচ একজন আবদুর রহমানকে পদে পদে লাঞ্ছনা আর গঞ্জনা বয়ে বেড়াতে হচ্ছে। ক্ষুধার তাড়নায় করতে হচ্ছে ভিক্ষে! সে খবর কে রাখে? খবরে দেখা যায় পেটের দায়ে মুক্তিযোদ্ধাকে আজ রিকশা চালাতে হয়। আবার সেই মুক্তিযোদ্ধা যখন মারা যায়, তাঁদের কফিনে গার্ড অব অনার দেয়া হচ্ছে! কতটা হাস্যকর। আর টাকা দিয়ে জাল সার্টিফিকেট কিনে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা বেশ দাপটে দিন কাটাচ্ছে! সেলুকাস! সত্যি বড় বিচিত্র এই দেশ!
কবি রুদ্র মো.শহিদুল্লাহ ঠিক বলে গেছেন, ‘জাতির পতাকা খামচে ধরেছে সেই পুরনো শকুন!’ আজ সে কথা একবিন্দু মিথ্যে নয়।
২৩ জুন - ২০১২
গল্প/কবিতা:
৬ টি
বিজ্ঞপ্তি
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
-
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
আগামী সংখ্যার বিষয়
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৪