গ্রাম্য কি শহরী নারী আর শাড়ী ভাবছিলাম ভারি, নানা পদের নানা রঙের নানা বহরী। কলিকালের জমানা শেষ, ফ্যাশনের বাজার জমছে বেশ।
মা কি কুমারী বুঝাই ঢের, অফার করব; কনফিউশনে মস্তিষ্কের নেট, এক পেঁচ দুই পেঁচ কোমরেই শাড়ী শেষ, আঁচলটাকে টেনে টেনে কাঁদের উপর দেয় উড়িয়ে পরক্ষণে ফ্যাশন সুলভ বুকের পিঠের একাংশ দেয় আমাদের এই যুব সমাজে বিলিয়ে।
আমাদের নারী; শাড়ী কিনে দামী দামী, বহর যত ছোট দাম হয় মনের মত। কি জানি কি খেলে বহর কমে; শাড়ীর ভেতর দেহ ঢুকে, ব্লাউস চাই হাতা কাটা বাহুটা দেখে বলবে জিনিসটা, শুনতে লাগে খুবই মিষ্টি, সুইট।
একি কাল, শাড়ীর ব্যবহার হত আধিকাল। নারী তুমি এমনিতে রূপবতী, ঢেকে চল ইজ্জত; দেখাও তোমার গুণবতী। তোমার কালচার জীবিত থাকবে ভবিষ্যত সন্তানেরই ভিতর, পার না তুমি এমনই কিছু হয়নি তো জগতে, তোমার হাতেই ভুবনের ইজ্জত রয়েছে সত্যি আগামী ভবিষ্যতে।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
জাকিয়া জেসমিন যূথী
সব পোশাকেরই ইতিবাচক নেতিবাচক দিক থাকে; ব্যক্তিবিশেষে সেটা ভিন্নতর হয়। কারণ সবার দৃষ্টিভংগী যে একরকম নয়। কবিতা আরো কাব্যিক হোক সেই শুভকামনা।
কাউকে উদ্দেশ্য করে নয় মনে যা চেয়েছে তাই কবিতা বলেই মনে হয়েছে। আমার লেখায় কেহ যদি কষ্ট পেয়ে থাকেন তবে ক্ষমা দৃষ্টিতে দেখবেন আমি কাউকে কষ্ট দেওয়ার ইচ্ছায় কোন শব্দই লেখিনি। আপনাকে ধন্যবাদ।
সাবের ভাই আপনার লেখা খুব ভাল লাগে আর আমি অনেক সময় সহজ শুদ্ধ বানানও মাঝে মাঝে ভুল করি। আপনার এই উপদেশ মূলক মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক অনেক বেশী ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।