দুপুরে ভাতের থালায় ক্ষুধার্ত অবস্থায় মরে যাওয়া নীল মাছিটিকে আমিই খুন করেছি! কেননা, দুপুরের নিস্তব্ধতা ভেদ করে তুমুল আওয়াজে ছুটে এসে আমার থালায় এসে বসেছিল। তখন, আমিও ছিলাম- ক্ষুধার্ত, তার গহীন নীল রূপ দেখার সময় আমার ছিলনা; যে কারণে তার ছিলনা ভেবে দেখার মতো সময়- ওটা কার পাতের ভাত! তখন, আমি আর মাছি ছিলাম মুখোমুখি। ওই ভাত ছিল, উভয়েরই গ্রাস! এসেই সে চেটে নিয়েছিল ভাত, আমি তাকে হত্যা করে সে ভাতের অধিকার গ্রহণ করে নিয়েছিলাম! কেননা, আমার পেশী শক্তি ছিল, তার চেয়ে খানিকটা বেশি! সে শক্তির অহমিকায়, আমার তখন অব্দি তাকে আতিথেয়তা গ্রহণ করতে জানানোর মতো বোধ জন্মায়নি! আর বোধ যখন হল , তখন তার নিথর সুন্দর দেহ মটিতে গড়াগড়ি দিচ্ছিল! বোধকরি , তার গড়াগড়ি দেখে, আমার বোধ হয়েছিলো! তার ব্যাথায় নীল হয়ে যাওয়া শরীরের কাতরানি দেখে দেখে আমার বোধ আস্তে আস্তে জাগ্রত হচ্ছিল।
প্রভু, আমিই সে হত্যাকারী, আমাকে দৃষ্টি দাও ...............
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
বিজ্ঞপ্তি
“আগষ্ট ২০২৫” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ আগষ্ট, ২০২৫ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।