মহাবিশ্ব যে আকর্ষণে টিকে আছে অদৃশ্য ভালোবাসা সে পদার্থে তৈরি। চাঁদের টানে সাগর জল যে ভাবে বুক ফুলিয়ে দেয় রং ধনুর সিঁড়ি বেয়ে কাছে পেতে চায় অন্তরাত্মায় পৃথিবী যে ভাবে সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে আমিও তোমাকে ঘিরে স্বপ্ন বাসর সাজাই। একের পর এক ভালোবাসার জাল বুনি মাধ্যাকর্ষণে সুবহে সাদেক হতে গোধূলি পর্যন্ত বিরামহীন গতিতে বয়ে চলে তোমার মধুর প্রেমের নোহর এ বুকে আমি সেই স্রোতে ভাসি অনুক্ষণ। মুহুমুহ ঘণ্টা বাজে নিষ্পাপ প্রেম মন্দিরে আমার প্রেম শত আকাঙ্ক্ষা শ্রদ্ধা ভরে প্রণাম করে অনন্তকাল তোমার নিষ্কলঙ্ক প্রেমকে হৃদয় বাগানে সদ্য ফোটা একমাত্র কলি দ্বারা পূজা দিব আমরণ। হাসিমুখে গ্রহণ করো এই অনাথের কলিজার প্রসাদ অবজ্ঞা ভরে ফিরিয়ে দিওনা এই নির্বোধ মর্ত্যবাসীকে।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
সূর্য
পড়ে পুরো কবিতার একরকম অর্থ মনে জাগছিল, সবকিছু এলোমেলো হয়ে গেল শেষ শব্দটায় "মর্ত্যবাসী"। এতে তো পুরো কবিতা অর্থে পাল্টে গেল মনে হচ্ছে। সৃষ্টি কর্তার তরেই কি এ আবেগঘন অর্ঘ্য ? কবিতা ভাল তবে সাই ফাই হয়নি।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
বিজ্ঞপ্তি
“মে ২০২৪” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ মে, ২০২৪ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।
