ধরনীর বুকে পৃথিবীর আলো-ছায়ায় যেদিন এসেছিলে তুমি রিক্ত হস্তে, জননীর কোলজুড়ে ছিল রাশি রাশি নীল চাঁদোয়ার কষ্টার্জিত নির্মল হাসি। যে হাসির আড়ালে লুকানো ছিল দশ মাস দশ দিন মাতৃ গর্ভে ধারণ- করার নিদারুন কষ্টের আহাজারি, কত কষ্ট-কত যন্ত্রনা সয়ে সয়ে সৃষ্ট্রার ইশারায় ভবে সৃজিলেন যিনি; সৃষ্টির শ্রেষ্ঠত্বের মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত সেইতো জননী তিনি। তিনি বিশ্ব জগতের তথা সৃষ্টির শ্রেষ্ঠতম মহিয়সী এক মানবী- যেন সরলতার এক মূর্ত প্রতিমা; স্রষ্টার পরে ভক্তি ও শ্রদ্ধাসহ যাকে হৃদয়ে স্থান দেয়া যায় সেইতো মা। পৃথিবীর সমস্ত সরলতা যেন তার দেহের ভান্ডারে সঞ্চিত রাশি রাশি, সন্তানের তরে ধরনীর বুকে তিনি কত কষ্ট-কত লাঞ্ছনা, যন্ত্রনা সয়ে জীবন যুদ্ধে করেন সংগ্রাম আমরণ; তব মুখে ফুঁটাতে একটু চাঁদের হাসি দু:খকে করেন তিনি সাদরে বরণ। শত কষ্টকে বুকে মাটি চাপা দিয়ে বেঁচে থেকেও যেন জীবন্মৃত শ্মশাণ; তবু সন্তানের কাছে বিম্বিসার এই ধরার বুকে পায় না ততটুকু সন্মান। এসো মোরা তবে, হাতে হাত রেখে- কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে, করি সতত পণ; জননীর প্রতি সন্তানের অধিকার- নির্দ্ধিধায় করবো প্রতিষ্ঠা, অনুক্ষণ।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।