কিছুতেই খুশি নয় গিন্নি- তেতে আছে মন কিছুতেই হয় না কিছু- গুমরে গুমরে গরজন। খেয়াল করি না ছেলেদের এটা-ওটা বায়নায়, নিজেরই অজান্তে ধমক লাগাতেই বড়টা তার, ছোটটা আমার মায়ের অঞ্চলের তলায়। বাঁকা চোখে গিন্নি আর মা প্রতিধমক দিয়ে স্বীয় স্বীয় আশ্রিতের মস্তকে মমতায় হাত বুলায়- হঠাৎ মনে পড়ে আমিও ছিলাম আমারই ছেলের সমান, আমারও একদিন এমনি ঠাঁই হতো মা, দাদি বা অন্য কারো অঞ্চলের তলায়।
ঘটি হাতে পুকুর ঘাটে বসতেই কানে ঢোকে মেয়েলি কথোপকথন- ঈদের শাড়ি কারটা কেমন, রইল না বুঝতে বাকি গিন্নির রাগের কারণ। পরদিন প্রাতে গিন্নি লয়ে সাথে সুদূর শাড়ি হাটে কিনিলাম গোটা দুই-তিন; দিলাম ঢের কিছু বেশি; সেটা ধয্যি পরীক্ষা দোকানির সাথে- টিপে দেখি চামড়াটা নিজের না গণ্ডারের বটে; আমারটা ওটা হলে দোকানিরটা কীসের! গিন্নি বড্ড খুশি, ঠোঁটে ফোটে অম্লান হাসি- জয়তুঃ শাড়ি, বঙ্গের রমণীর চিরন্তন ভূষণ।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
বিজ্ঞপ্তি
“মে ২০২৪” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ মে, ২০২৪ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।
