রক্ত ঝরা সেই দিন

দেশপ্রেম (ডিসেম্বর ২০১১)

খন্দকার আনিসুর রহমান জ্যোতি
  • ২৩
  • ২৬
ফাগুনের দুপুর চার পাশ থম থম করছে । সারি সারি গাছ গুলো সবুজ পাতা মাথায় নিস্তব্ধ দাড়িয়ে। মাঝে মাঝে দু'একটা ভ্রমর ভঁ ভঁ শব্দ করে ঘুরে বেড়াচ্ছে এদিক ওদিক ঘরের গুমোট পরিবেশে। অসহ্য ! ... বুক ফাটা একটা দীর্ঘশ্বাস ছাড়তে ছাড়তে উঠে পড়ে শান্তা বিছানা ছেড়ে। বাইরে খেয়ালী বাতাস, শত চেষ্টা করেও ঘুম হলোনা। মনটা চঞ্চল হয়ে ওঠে, কি করবে ভেবে পায়না। নিরুপায় হয়ে পুরাতন সাপ্তাহিক ম্যাগাজিনটা নিয়ে পড়বার চেষ্টা করে। সুন্দর প্রচ্ছদ, বাংলা বর্ণমালার বিক্ষিপ্ত ডেকোরেশনের মাঝে ফুলে ফুলে ভরে গেছে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার, চমৎকার ফটোগ্রাফ। তন্ময় হয়ে দেখতে থাকে শান্তা পত্রিকার প্রচ্ছদ পৃষ্ঠাটি। বাইরে ফাগুনের ধুলোউড়ি বাতাস বেপরোয়া বেসামাল। ঘর থেকে মোটেও বেরুতে ইচ্ছে করছে না। অসস্থি ...ভীষণ অসস্থি , ভেবেছিল পুরাতন হলেও তন্ন তন্ন করে পড়বে পত্রিকাটি। কিন্তু না প্রথম পৃষ্ঠা উল্টাতেই পারেনি শান্তা। এতক্ষণ কেবল প্রচ্ছদ পৃষ্ঠার পুষ্পার্ঘে সাজানো শহীদ মিনার দেখেই কেটে গেছে। নিজেকে প্রকৃতিস্থ করবার প্রয়াস পায় না কিছুতেই। হঠাৎ করেই মনটা ভীষণ খারাপ হয়ে যায় ওর। পুরানো স্মৃতির বেলা ভূমিতে দাড়িয়ে এক এক করে স্মৃতিচারণ করতে থকে। খেয়ালী মনটা করুন বিবাগে কোকীয়ে ওঠে। ভাবনার মহা সাগরে উপচে পড়া ভাবোচ্ছ্বাস গুলো ওর আয়ত চোখে জলোচ্ছ্বাস হয়ে দুকুল প্লাবিত করে। রস টসটস পাকা আঙুরের মতো দুচোখের চত্বর ঘুড়িয়ে আর একবার সস্মুখে মেলে ধরা পত্রিকার প্রচ্ছদ পৃষ্ঠাটির দিকে তাকায় শান্তা ঝাপসা দৃষ্টি মেলে। জলে ভেজা ঝাপসা দৃষ্টির মধ্য থেকে ভেসে ওঠে ওর যৌবনের প্রথম ভালোলাগা ভালোবাসার উন্মোচিত পুষ্প কুড়িটি। ফুলে ফুলে সাজানো শহীদ মিনারের অজস্র ফুলের মাঝে শান্তা ঠিকই চিনে নেয়। মাতাল পরশে ফুটে ওঠা সেই পুষ্প কুঁড়িটি যেন অনেকটা ম্লান, অনেকটা ফ্যাকাসে, বেমানান হয়ে গেছে আজকের ফাগুনে। মূহুর্তে ওর ভাঙ্গা বুকটা থেকে চাপা ধরনের একটা হাপিত্তেস বেড়িয়ে পরিবেশটাকে যেন আরো খানিকটা ভারী করে তোলে। স্মৃতির বেলা ভূমিতে দাড়িয়ে শুধু এটুকু বুঝতে পারে....সেদিনের শান্তা আজ শান্তা চৌধুরী। স্বামী সংসার আর পুত্র কন্যার ভালোবাসায় সিক্ত সমভ্রান্ত সুদর্শনা এক মধ্য বয়সী রমণী। কিন্তু এটাই কি ওর প্রকৃত পরিচয় ? আপাত দৃষ্টিতে এর উত্তর খুঁজে পায়না শান্তা। অবশেষে তাই তৃতীয় নয়নে সংরক্ষিত আর্কাইভ থেকে, অপ্রকাশিত সব জটিল ছায়া চিত্র গুলি ওর মনের আকাশে ভেসে ওঠে একের পর এক প্রামাণ্য চিত্রের মতো। বা হাতের সব কটি আঙুল গালে ঠেস দিয়ে উদাস হয়ে ভাবতে থাকে ..। মনে পড়ে, যায় বাহান্নর আগুন ঝরা ফাগুনের সেই দিন গুলোর কথা।
১লা ফাগুন, প্রকৃতি কচি কচি পাতায় ফুলে ফেঁপে উঠেছে। গন্ধে বর্ণে রঙিন হয়ে ফুটে উঠবার প্রথম ইঙ্গিত। কুসুমিত আনন্দ চারিদিক। যে দিকে চোখ যায় কেবলই প্রকৃতির মুচকি হাসি। সলজ্জ বসন্তের প্রকৃতি, প্রথম ফাগুনে পা রেখে কম্পিত পুষ্পিত সুরভিত মঞ্জুরিতে ফুটে উঠবার আকুল বাসনা। এমনি আনন্দঘন মূহুর্তে শান্তার জীবনে এক সংঘাতময় মূহুর্ত, বিমূর্ত অশরীরীর মতো আজো কুৎসিত দাঁত বেরকরে ভেংচি কাটে। প্রথম ফোটা ফুলের সৌরভে লালিত ভালোবাসায় শান্তার জীবনে এসেছিল সজল। এক রকম অযাচিত ভাবেই এসেছিল সজল শান্তার কুসুমিত হৃদয়ে। সেদিন ছিল ১লা ফাগুন। বাংলা ভাষার দাবীতে হাজারো কণ্ঠ ফেটে পড়েছিল রাজধানী ঢাকার অলিতে গলিতে। এখানে ওখানে বিক্ষিপ্ত মিছিল মিটিং আর শ্লোগানে মুখরিত হয়ে উঠেছিল আকাশ বাতাস। বিকেলের দিকে সাজোয়া সরকারী বাহিনী ছাত্র মিছিলের একটি খণ্ড দলকে ফাকা গুলি, লাঠিচার্জ এবং কাঁদুনে গ্যাস ছেড়ে বিভ্রান্ত করবার চেষ্টা করে। মিছিলের ক্ষুদ্র দলটিও পাল্টা আক্রমণ চালায়, ইট পাথর ছুড়ে। সংগত কারণেই সাজোয়া বাহিনীর কাছে অবশেষে ছাত্ররা ছত্রভঙ্গ এবং
পিছু হটতে বাধ্য হয়। থেকে থেকে বিভিন্ন দিক থেকে গোলা গুলির শব্দ শোনা যাচ্ছিল। দিনভর বিক্ষিপ্ত গোলা গুলি আর ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার পর, বিকেল পাঁচটার দিকে তীব্র গোলা গুলি আর হৈ হুল্লোরের মাধ্যমে একটি ছাত্র মিছিল বেপরোয়া হয়ে ওঠে। পুলিশ একাধারে গ্রেফতারী পরওয়ানা নিয়ে ছাত্রদের মারধোর ধরপাকড় শুরু করে। এমনি চাঞ্চল্যকর মুহূর্তে প্রাচীর টপকে শান্তাদের বাসার ভেতর ঢুকে পড়েছিল সজল। বাইরে এলো পাথারী গোলা গুলি হচ্ছিল বলে দরজা জানালা সব বন্ধ করা ছিল। কড়া নাড়ার শব্দ শুনে প্রথমে শান্তা ভেবেছিল হয়তো বাবা ফিরেছে। বাবা ডাক্তার তাই কর্তব্যের তাগিদে তাকে এ মুহূর্তে আশা করাটাও অন্যায়। কেননা যে ভাবে ছাত্রদের আহত করা হয়েছে তাতে করে বাবার মতো একজন দায়িত্বশীল ডাক্তারের পক্ষে হাসপাতাল ছেড়ে আসাটা কোন ভাবেই সম্ভব ছিল না। এসব শান্তা অনেক আগেই ভেবে রেখেছে। কিন্তু কিছুতেই আশঙ্কা মুক্ত হতে পারছিলনা, ভীষণ দুশ্চিন্তায় ছিল এতক্ষণ। তবুও এই সংঘাতময় মুহূর্তে ও বাবাকেই ভীষণ ভাবে কামনা করছিল। কিংকর্তব্যবিমূঢ় শান্তা, দরজায় কড়া নাড়ার শব্দে দিধাগ্রস্থ হয়ে দরজা খুলে দিতেই চোখ ছানাবড়া .. রক্ত !.. ভীষণ রক্ত ঝরছে .. .. , রক্তে বুক ভেসে গেছে সজলের। মহূর্তে ভয় পেয়ে যায় শান্তা। ওমাগো .. বলে যেমনি দরজা খুলেছিল তেমনি দরজা বন্ধের প্রস্তুতি নিতেই কাকুতি ভরা কণ্ঠে বলে ওঠে সজল ঃ আমাকে একটু ভেতরে ঢুকবার অনুমতি দিন প্লিজ .. পুলিশ আমার পিছু নিয়েছে। ভয়ে কম্পিত কণ্ঠে শান্তা সম্পূর্ণ অপরিচিত সজলকে বলে ওঠে ঃ কে আপনি, এখানে কেন, কি চান ? সজল তেমনি অসহায়ের মতো উত্তর দেয় ঃ একটু সহানুভূতি ..। রাগে..দুঃখে .. ভয়ে শান্তা কাপতে থাকে, এ কেমন প্রহসন ? ভেবেছিল বাবা এলো, কিন্তু এ যে খুন ! সাতপাঁচ ভাবতে ভাবতে মুহূর্তে সিদ্ধান্ত নিতে কিছুটা বিলম্ব হয়ে যায় শান্তার। অদূরে পুলিশের বাঁশি আর ভারি বুটের শব্দ কানে আসতেই সজল মরিয়া হয়ে আবার করুন আকুতিতে শান্তার সহানুভূতি কামনা করে। শান্তা সজলের চোখে মুখে অসহায়ত্বের ছাপ দেখে আর ওর পরিণতির কথা আঁচ করতে পারে। মুহূর্তকাল দেরি না করে সশব্দে দরজা মেলে ধরেছিল সেদিন সজলকে ভেতরে আসবার জন্যে।
এমনি এক সংঘাতময় পরিস্থিতিতে সজলের সাথে পরিচয় হয় শান্তার। সেদিন সজলের দেশ প্রেমের আবেগ আপ্লুত রক্তক্ষয়ী বাসনার কাছে, শান্তার কোমল নারী মন খুব সহজেই নতি স্বীকার করেছিল ক্ষণিকের পরিচয়ে। বাবা ডাক্তার তাই শিক্ষাটা তার কাছ থেকেই, নিজ হাতে অতি যত্নে সজলের ফাস্ট এইড করেছিল শান্তা। সজলের তাজা রক্তের সোঁদা গন্ধ শান্তাকে নেশা গ্রস্থের মতো পাগল করে তুলেছিল। প্রথম প্রেমের খেয়ালী উন্মাদনার সাথে সাথে সজলের ভালোবাসা দেশের জন্য যে কত গভীর ছিল তাতো কেবল শান্তাই জানে। তাই ভালোবাসার মাত্রাটা শান্তার জীবনের সাথে, দেশ প্রেমের বিষয়টি একাকার হয়ে, ফাগুনের মিঠে কড়া আগুনের আঁচে ওর কোমল মনের অনেকটা স্থান জুড়ে দাগ কেটে আছে। বা'হাতের বাহুতে আঘাত পেয়েছিল সজল। ফাস্ট এইড করার পর ব্যান্ডেজ বেধে, টিটেনাস ইনজেকশন পুশ করে এক গ্লাস গরম দুধ খেতে দিয়ে ছিল শান্তা .. ওমা দুধ খাওয়ারও নাকি ছেলের সময় নেই, বিছানা ছেড়ে লাফিয়ে উঠে বসে বলেকি ঃ আমাকে এখুনি যেতে হবে...এখানে বসে থাকলে চলবেনা। আরো অনেক কাজ বাকি আছে ..ওমনি শান্তাও খবরদারী শুরু করেছিল, যেমনি ভাবে খবরদারী করেছিল সজলকে ইনজেকশন পুশ করার সময়, সিরিঞ্জের নিডিল দেখে ছেলে ন্যাকামি শুরু করে দিল ঃ ও মাগো....ওটা ..ওটা আবার কি ..ওটা দিয়ে কি হবে ? কাঁদো কাঁদো অবস্থা, কিছুতেই সে ইনজেকশন নেবে না ভাব খানা ঠিক এমনি। কিন্তু শান্তাও নাছোড় বান্দা, অতো সহজে ছাড়বার পাত্রতো সে নয়। ও ঠিকি সজলের ন্যাকামিটা বুঝতে পারে। কারণ যে ছেলে দেশকে ভালোবাসার কারণে বুলেট খেতে ভয় পায়না, সে নাকি সুচ দেখে ভয় পায় ? কোষে একটা ধমক দিতেই ব্যাস সব ঠিক ঠাক। পরবর্তী সময়ে এ সব নিয়ে ইউনিভার্সিটিতে বা অন্য কোথাও বন্ধু মহলে অনেক হাসা হাসি হয়েছে। সেদিন শান্তার ভালোবাসার প্রথম পর্বে আরো অনেক হাস্যস্কর পরিস্থিতির উদ্ভব হয়েছিল, সে সব কথা মনে করে ভীষণ হাসি পায় ওর, হাসিতে ভেঙ্গে পরে শান্তা, অনেক দিন পর দুঃখ হাসির স্মৃতি মন্থন করতে পেরে মনটা ভীষণ হালকা হয়ে যায়। বাইরে এলোমেলো বাতাসের তীব্রতা কমে গেছে, জানালা খুলে দিতেই শিমূল গাছটার মাথায় রক্ত রাঙ্গা ফুল গুলো ওকে আকৃষ্ট করে। উদাস নয়নে চেয়ে থাকতে থাকতে ভাবনার সাগরে গা ভাসিয়ে চলে যায় বাহান্নর সেই দিন গুলোতে আবার .. .. ..।
সে দিন সজলের দেশ প্রেম এবং মাতৃ ভাষার প্রতি ভালোবাসার চাঁদরে মোড়ানো প্রস্থ হৃদয়ে সামান্য একটু জায়গা খুঁজে পেয়ে নিজেকে ধন্য মনে হয়েছিল। ওর ভালোবাসার গভীরতায় শান্তা যে সুখ হৃদয়ে পুষে রেখেছে তা থেকে শান্তাকে কখনোই বিচ্ছিন্ন করা যাবে না। প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম বিলীন হবে তবু শান্তার কাছে সজলের ভালোবাসা পৃথিবীর মৃত্যু অব্দই আদর্শ হয়ে বেঁচে থাকবে। কেননা সজল যে শান্তার কাছে একটি প্রেম, একটি সমাজ, একটি দেশ, একটি ভাষা, একটি আশা, একটি পৃথিবী। সে দিন সজলের রক্ত ভেজা উর্বর বুকে নিজের হাতটা সযত্নে বুলিয়ে যে ভালোবাসার বীজ ও বুনে ছিল, সেই বীজের সৃষ্ট বিটপী থেকে শান্তার যৌবনের প্রথম ফাগুনের ফুল ফুটেছিল প্রকৃতির স্নিগ্ধ পরশে। ওর সেই প্রথম ফোটা ফুলের কুঁড়ি আর তার সৌরভ শান্তা প্রকৃতির মাঝে আজও খুঁজে পায়। শান্তা তখন ঢাকা ইউনিভার্সিটির বাংলা ১ম বর্ষের ছাত্রী। হাটি হাটি পা পা করে ইতিউতি সীমিত গণ্ডিতে ওর বিচরণ। সজলের হাত ধরে ছাত্র রাজনীতিতে কেবল মাত্র প্রথম সিঁড়িতে পা রেখেছিলো ভালোবাসার টানে..।
এর পর আর ক'দিনই বা সজল_শান্তার সযত্নে লালিত সেই ভালোবাসার বাগানে, আপন মাধুরী মিশিয়ে একে অপরের মাঝে বিলীন হতে পেরেছিল ? শান্তা মনে করতে পারেনা। শুধু ভাসা ভাসা স্মৃতি গুলো ধুয়াসা হয়ে_বোবা মনের বেড়া জালে ঘুরপাক খেতে খেতে চোখের তারায় ভেসে ওঠে_'টিএসসি..মধুর ক্যান্টিন..রমনা.. কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার, আর চারিদিকে কেবল ভালোবাসার জয়গান, দেশ প্রেম, মাতৃ ভাষার শ্লোগান, পুলিশের বাঁশি, বারুদের গন্ধ, তাজা রক্ত...ওর ওর ..ভালোবাসার মেমোরিতে এইতো সম্বল। চোখ বন্ধ করলে এগুলোইতো খুঁজে পায়। কেবল খুঁজে পায়না সেই একটি প্রশ্নের উত্তর.. যে প্রশ্নটি ওর মনের আকাশে সপ্তর্ষিমণ্ডল তারার মতো আজও জিজ্ঞাসা চিহ্ন হয়ে জ্বলজ্বল করে জ্বলে। দুরন্ত ঝড় হয়ে কেন সজল এসেছিলো ওর জীবনে ? এপ্রশ্নের উত্তর খুঁজতে শান্তা সজলকেও আর কখনো কাছে পায়নি। সজলও ভালোবাসার টানে আর কখনো শান্তার কাছে আসতে পারেনি, কেননা তার আগেই তো এসে পড়েছিল ৮ই ফাগুন রক্ত ঝরা সেই দিন ......।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
প্রজাপতি মন অন্যরকম ভালো লাগলো।
Md. Akhteruzzaman N/A খুব আবেগ মাখা একটা দারুন গল্প| যেহেতু web page-এ পড়তে হয় তাই আর একটু প্যরা করে দিলে বোধ হয় আরো ভালো লাগত| অনেক অনেক শুভ কামনা|
সূর্য N/A সুন্দর গল্প।
সালেহ মাহমুদ অসাধারণ গল্প।
আনিসুর রহমান মানিক অনেক ভালো লাগলো /
তাওহীদ হাছান খুবই ভাল লাগলো কবিতাটি পড়ে
ফাতেমা প্রমি N/A সুন্দর লেখা!
খন্দকার আনিসুর রহমান জ্যোতি vai `asa' sohidder uddesho sofol hoyechche kintu amader uddesho niye vabna. kosto kore pore montobbo korar jonno thank you.....................
আশা ভাষা আন্দোলনের পটভূমিতে লেখা সুন্দর একটি গল্প। খুব ভালো লাগল। গল্পটি পড়ে নিজেদের খুবই স্বার্থপর মনে হয়। কেননা- এমন হাজারো শান্তা আর সজলদের আমরা ভুলে আছি। তাদের আত্মত্যাগের উদ্দেশ্য এখনো হাসিল হয়নি মনে হচ্ছে।

১০ অক্টোবর - ২০১১ গল্প/কবিতা: ৫২ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "পদত্যাগ”
কবিতার বিষয় "পদত্যাগ”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ জুন,২০২৫