কবির মনে কাব্য ছিলো পাখির ছিলো গান চাঁদের গায়ে ঝলক শাড়ী জোছনা অফুরাণ যৌবন ছিলো মধুর বিধুর রঙিন ছিলো আশা অন্ধ মনের কোণে ছিলো একটু ভালোবাসা।
আমার একটা নদী ছিলো কাজল কালো ঢেউ সেই নদীতে নাউ বাইতে পায়না সাহস কেউ। উজান তলী গায়ের বাঁকে হাটের সওদা নিয়ে সাঁঝ বেলা আসতাম ফিরে ভাটির গান গেয়ে। কলসি কাঁখে নদীর বাঁকে রূপের বাদাম তুলে মুচকী হেসে কইতো কথা ভয় সঙ্কোচ ভুলে। গানের ভাষায় বলেছিলাম হৃদয় নদীর কাছে উঠবে আমার নায়ে এসো জায়গা খালি আছে। ভরা নদীর দু’ কুল জুড়ে ঢেউ উপচে পড়ে নায়ে তুলে আনলাম তারে জীবন সাথি কোরে।
উড়কি ধানে মুড়কি আর বিন্নি ধানের খৈ পান সুপারী দোক্তা হাতে ফিরতাম ঘরে ঐ। যেই ঘরেতে থাকতো বসে কন্যা কাজল কালো নদীর মতো মন ছিলো তার ছিলোনা চোখে আলো।
জীবন নদীর হাজার বাঁকে ছিলোনা আক্রশ আয়ত দুই চোখের ছিলো আজন্ম দোষ। প্রেমের আলো জ্বেলে কন্যা থাকতো পথ চেয়ে আমার চোখে দেখতো ভূবন জন্মান্ধ সেই মেয়ে।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মামুনুর রশীদ ভূঁইয়া
উড়কী ধানের মুড়কি, বিন্নি ধানের খৈ, দোক্তা, কাজল বরণ কন্যা.... মনের ভেতরে সেই পল্লী প্রকৃতির নদী ও নারীকে মনে করিয়ে দিলেন প্রিয় কবি। বেশী কিছু বলবনা শ্রদ্ধেয় কবি। শুধু বলব-ভালো লাগা, পছন্দ, সর্বোচ্চ সম্মাননা আর শুভকামনা রইল আপনার জন্য। সময় পেলে আসবেন আমার গল্প ও কবিতার পাতায়।
ওয়াহিদ মামুন লাভলু
কাজল কালো যে কন্যার মনটা নদীর মত উদার সেই কন্যার চোখে আলো না থাকাটা অত্যন্ত বেদনার। অনেক ভাল লাগল। আমার শ্রদ্ধা গ্রহণ করবেন। আপনার জন্য সীমাহীন শুভকামনা রইলো।
মোঃ নুরেআলম সিদ্দিকী
ও রে, চমৎকার সব ছন্দ কবিতার উপমা। খুব হাসালেন কিন্তু দাদা ভাই....কবিতা আমার কাছে অসাধারণ লেগেছে। আর এমন ছন্দ কবিতা সবার কাছেই ভালো লাগবে, আমি আবারও পড়ার আকাঙ্খা রেখে গেলাম। শুভকামনা....
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।