একটি অহঙ্কারের গল্প

গর্ব (অক্টোবর ২০১১)

Tahasin Chowdhury
  • ১৫
  • 0
  • ৬০
২০০৬ সালে আকস্মিকভাবে ‘বাংলাদেশ’ বিশ্ব মিডিয়ায় শিরোনাম হয়ে যায়। শুধু শিরোনামই নয়! পুরো পৃষ্ঠা জুড়ে, কেউ বা দুই পৃষ্ঠা জুড়ে বাংলাদেশকে বিভিন্নভাবে তুলে ধরে। টিভি চ্যানেলগুলো ধারাবাহিকভাবে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ, ভাষা আন্দোলনসহ নানান প্রসঙ্গ প্রচার করতে থাকে। এ যেন বাংলাদেশ বিষয়ক বিশ্ব প্রতিযোগিতা। সবকিছুরই একটা উপলক্ষ থাকে। আর ‘বাংলাদেশ’ শিরোনামের উপলক্ষ হচ্ছে- ড. মুহাম্মদ ইউনুস নোবেল পেয়েছেন। ট্যাক্সি ক্যাবে যাত্রী উঠে জিজ্ঞেস করছে ‘তুমি কি বাংলাদেশী? তোমরা নোবেল পেয়েছো, কংগ্রেচুলেশন!’ রেষ্টুরেন্টের নিয়মিত গ্রাহকরা এসে অভিনন্দন জানিয়ে স্পেশাল ট্রিট দেয়ার আবদার জানাচ্ছে, অফিস এবং কারখানার সহকর্মীরা করমর্দন করে পার্টি আয়োজনের আহবান জানাচ্ছে। বাংলাদেশি প্রজন্ম স্কুলে সহপাঠিদের গর্বের সাথে বলছে তাদের বিরল এ প্রাপ্তির কথা। আনন্দে-গর্বে বুক স্ফীত হয়ে উঠে প্রবাসী বাঙালির। এ এক অন্য রকম অহঙ্কারের অনভূতি। প্রবাস জীবনে কেউ এত সম্মানিত বোধ করেনি কখনও। কেউ বলতে পারবেন না এর আগে দেশের এতো সুনাম কখনও শুনেছেন! সেদিন প্রত্যেক প্রবাসী বাংলাদেশী নিজেকে মনে করেছেন একজন নোবেল বিজয়ী।

কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ বাংলা ভাষাকে বিশ্ব দরবারে পরিচিতি দিয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধু বাঙালি জাতিকে নেতৃত্ব দিয়ে বিশ্ব মানচিত্রে বাংলাদেশ নামক একটি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত করে গেছেন। আর একবিংশ শতাব্দিতে এসে ড. মুহাম্মদ ইউনুস বাংলাদেশীদের মাথা উঁচু করে তুলে ধরলেন। দৃশ্যমান না হলেও আমাদের উচ্চতা বৃদ্ধি পেয়েছে আমরা উপলব্ধি করলাম। এরপর থেকে ড. ইউনুস আমাদের জন্য অহঙ্কার হয়ে গেলেন।

প্রথম ধাক্কাটা খেলাম ড. ইউনুস যখন নোবেল পুরষ্কার নিয়ে দেশে গেলেন। ভেবেছিলাম রাষ্ট্রপতি বিমানবন্দরে এসে দেশের এ বরেণ্য সন্তানকে ফুলের মালা দিয়ে বরণ করবেন। দুই বড় দলের নেত্রীরা আসবেন। কিন্তু না, সেরকম কিছু হলো না। আমাদের আবেগ উচ্ছাসের রকমই আলাদা! দেশের রাষ্ট্রপতির হাসিমুখ দেখা যেখানে বিরল ঘটনা সেখানে তিনি বিমানবন্দরে আসতে গেলে সেটা বাড়াবাড়ি হয়ে যাওয়ারই কথা! আর দুই নেত্রীর আসার তো প্রশ্নই ওঠে না। তৃতিয় ব্যক্তিত্বের আবির্ভাব তাদের কারোরই কাম্য নয়। অন্যদিকে যে লোকটির কারনে লক্ষ লক্ষ নারী বেপর্দা(!) হয়ে স্বাবলম্বী হয়ে গেলো তাকে সম্মান জানানোর অর্থ ইসলামের বরখেলাপ বলেই মনে করলেন তথাকথিত ইসলামী চিন্তাবিদরা। তারা নোবেল বিজয়ীকে ‘সুদখোর’ হিসেবে আখ্যায়িত করলেন। রাজনীতির সাথে সংশ্লিষ্টদের আচরণ দেখে মনে হলো নোবেল প্রাপ্তি কোন ব্যাপারই না। এ এমন আর কি? দেশের এক শ্রেণীর বুদ্ধিজীবী আবার ড. ইউনুসের নোবেল প্রাপ্তিতে যন্ত্রণা অনুভব করতে লাগলেন। তারা রাজনীতিবিদ এবং প্রতিক্রিয়াশীলদের সাথে সুর মিলিয়ে আরও এক ধাপ এগিয়ে গিয়ে ড. ইউনুসকে ‘পশ্চিমা বিশ্বের দালাল’ বলে চিহ্নিত করলেন। এখানেই শেষ নয়; তাদের কেউ কেউ মাইক্রোক্রেডিট বা ক্ষুদ্র ঋণের জনক হিসেবে রবীন্দ্রনাথের নাম ঘোষণা করে বসলেন। তবে সুখের কথা এই যে, দেশের কোটি কোটি তরুণ প্রজন্মের মধ্যে নোবেল প্রাপ্তির অংশিদারিত্ব লক্ষ্য করা গেছে। প্রবাসী বাংলাদেশীদের মতো তারাও ড. ইউনুসকে নিয়ে গর্বিত।

আমার খুবই ইচ্ছে ছিলো নরওয়েতে যাবো। ড. ইউনুসের হাতে যখন নোবেল পুরষ্কারটা তুলে দেয়া হবে সে ঐতিহাসিক মুহুর্তের সাক্ষী হয়ে থাকবো। কিন্তু যেতে পারিনি। তবে না যাওয়ার আক্ষেপটা আমার কেটে গেছে নোবেল প্রাপ্তির পরপরই তাঁকে কাছে পেয়ে। খবর পেলাম কানাডার হ্যালিফ্যাস্কে অনুষ্ঠিত হচ্ছে বিশ্ব ক্ষুদ্র ঋণ সম্মেলন। ড. ইউনুস আসছেন এ সম্মেলনে। বিশ্বের বাঘা বাঘা অর্থ বিষয়ক বিশেষজ্ঞরা আসছেন বিভিন্ন দেশ থেকে। আমি ছুটে গেলাম আমার নোবেল বিজয়ীর সাথে দেখা করতে। আজ থেকে ১৮/১৯ বছর আগে ড. ইউনূসের সাথে আমার দেখা হয়েছিল টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ে। সে সময় তিনি এসেছিলেন তাঁর ক্ষুদ্র ঋণের সফলতার কথা শুনাতে। ঐ সময় দেখেছি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক এবং বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদরা তাঁর কথা শুনার জন্য কিভাবে উদগ্রীব ছিলেন। তারপর থেকে ক্ষুদ্র ঋণ, গ্রামীন ব্যাংক আর ড. ইউনূস মিলেমিশে একাকার। ক্ষুদ্র ঋণের কথা বললে ড. ইউনূসের নাম আসে; গ্রামীণ ব্যাংকের কথা বললে ড. ইউনূসের নাম আসে; আবার ড. ইউনূসের নাম নিলে গ্রামীণ ব্যাংক এবং ক্ষুদ্র ঋণের কথা আসে। যে নামই আসুক, ঘুরে ফিরে বারবার উচ্চারিত হতে থাকে বাংলাদেশের নাম। এ সম্মেলনের দিন-ক্ষণ ঠিক করা হয়েছিল অনেক আগে। এরিমধ্যে ঘটে গেলো নোবেল প্রাপ্তির মতো ঐতিহাসিক ঘটনা। আর এতে সম্মেলনের মাহাত্ম্য বাড়িয়ে দিল কয়েক হাজার গুণ। নিজ চোখে না দেখলে বিশ্বাস করা কঠিন ছিল ঘটনাবহুল সে দিনটির কথা।

কানাডার অন্যতম প্রদেশ নোভাস্কোশিয়ার রাজধানী বন্দরনগরী হ্যালিফ্যাক্স। বিমানবন্দর থেকেই সাজ সাজ রব! হোটেলে-মোটেলে স্থান সংকুলান হচ্ছে না। বুঝা যাচ্ছে এ শহরে বিরাট কিছু একটা হতে যাচ্ছে। রোববার সকাল। স্থান হ্যালিফ্যাক্স ট্রেড সেন্টার। গেটের সামনেই শোভা পাচ্ছে বিশাল এক ডিজিটাল ব্যানার। তাতে লেখা- ‘প্রোভার্টি ইজ এ থ্রেট ফর পিস -ড. মুহাম্মদ ইউনুস’। এতদিন একটা দ্বিধা-দ্বন্দ্ব কাজ করছিলো মনের মধ্যে। ড. ইউনুস হলেন অর্থনীতিবিদ, তিনি গ্রামীন ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করেছেন। তাঁর তো নোবেল পাওয়ার কথা অর্থনীতিতে কিন্তু তাঁকে কেন শান্তিতে নোবেল দেয়া হলো? ব্যানারে লেখা বাণী (কোটেশন) পড়ে চিন্তার মধ্যে পড়ে গেলাম। ঠিকই তো! উল্লেখিত বাণী অনুবাদ করলে দাঁড়ায় -‘দারিদ্র হচ্ছে শান্তির জন্য হুমকি’। বিজ্ঞানের অনেক প্রচলিত ধারণার মতো এ কথাটি সকলেরই জানা। তবে চিরসত্য এ কথাটি আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্ববাসীর কাছে তুলে ধরেছেন ড. মুহাম্মদ ইউনুস। তিনি শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য সর্বাগ্রে দারিদ্র বিমোচন করতে চান। তাই তো তাঁকে শান্তির জন্য নোবেল দেয়া হয়েছে। রেজিষ্ট্রেশন বুথে গিয়ে মিডিয়া পাসটি সংগ্রহ করে অডিটোরিয়ামে ঢুকলাম। শত শত ক্যামেরা তাক করা মূল ফটকের দিকে। ঐতিহ্যবাহী স্কটিশ একটি বাদক দল সানাই বাজাতে বাজাতে পাশ দিয়ে ভিতরে ঢুকে গেলো। তারপর অতিথিরা একে একে পা রাখতে শুরু করলেন। প্রথমে স্পেনের রাণী, তারপর হ-ুরাসের প্রেসিডেন্ট, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, উরুগুয়ের ভাইস প্রেসিডেন্ট, কানাডার পররাষ্ট্রমন্ত্রী, নোভাস্কশিয়ার মুখ্যমন্ত্রী, হ্যালিফ্যাক্সের মেয়র প্রমুখ। অতিথি সকলে দাঁড়িয়ে অধীর আগ্রহে যার জন্য অপেক্ষা করছিলেন এবার তিনি পা রাখলেন। করতালিতে মুখরিত অডিটোরিয়াম, শতাধিক ক্যামেরার ফ্লাশ এক সাথে জ্বলে উঠলো। বড় বড় পর্দাগুলোতে তাঁর চেহারা ভেসে উঠলো। পরনে সেই খদ্দরের কোর্তা। মুখে সেই হাসি। তিনি আমাদের ড. মুহাম্মদ ইউনূস। হুমড়ি খেয়ে পড়লো ফটো সাংবাদিকের দল। হাত উঁচিয়ে তিনি অভিবাদন জানালেন সকলকে। মুখোমুখি হতেই জড়িয়ে ধরে বুকে টেনে নিলেন আমাকে। এরিমধ্যে আফ্রিকান একটি নৃত্যদল ঢোলের গগণ বিদারী আওয়াজ তুলে অতিথিদের আনুষ্ঠানিক স্বাগত জানালো।

সম্মানিত অতিথিরা মঞ্চে উঠলেন। তারপর ঘোষণা অনুযায়ী একে একে তাঁরা বক্তব্য রাখতে শুরু করলেন। সকলের মুখে একটি নাম ড. ইউনূস। সেই সাথে বাংলাদেশ। যতবার ইউনূসের নাম, বাংলাদেশের নাম উচ্চারিত হলো ততবার করতালিতে মুখরিত হয়ে উঠলো অডিটোরিয়াম। দীর্ঘ প্রবাস জীবনে এত সম্মানিত বোধ হইনি কখনও। বক্তারা ড. ইউনূসের প্রশংসায় ছিলেন পঞ্চমুখ। তাঁর ব্যক্তিত্ব, তাঁর কর্মকা-ের ফিরিস্তি শুনে যে কারো মনে হতে পারে এটা ক্ষুদ্র ঋণ সম্মেলন নয়; ড. ইউনূসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী বললেন তার দেশে ড. ইউনূসের ক্ষুদ্র ঋণ চালু করেছেন, হ-ুরাসের প্রেসিডেন্ট, উরুগুয়ের ভাইস প্রেসিডেন্টও একই কথা বললেন। কানাডার পররাষ্ট্রমন্ত্রী এমন কোন প্রশংসা বাক্য নেই যা অবশিষ্ট রেখেছেন। তিনি প্রধানমন্ত্রী ও তার সরকারের পক্ষ থেকে ড. ইউনূসকে স্বাগত জানিয়ে ক্ষুদ্র ঋণ প্রকল্পে ৪০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা তহবিল দানের কথা ঘোষণা করলেন। অবশেষে ড. ইউনূস মাইক্রোফোনের সামনে এসে দাঁড়ালেন। সত্যি কথা বলতে কি সেদিন তাঁকে দশ ফুট লম্বা মনে হচ্ছিল। বঙ্গবন্ধু যেভাবে ৭ই মার্চের জনসভায় আঙ্গুল উঁচিয়ে হুঙ্কার দিয়েছিলেন ঠিক ঐভাবে ড. ইউনূস হুঙ্কার দিয়ে বললেন, ২০১৫ সালের মধ্যে বিশ্বে দারিদ্র বিমোচন হবেই হবে। তিনি বললেন, ‘আমি গরীব দেখানোর জন্য বাংলাদেশে মিউজিয়াম প্রতিষ্ঠিত করবো। আপনারা এসে দেখে যাবেন’। তিনি নিশ্চিত। দেখলাম তাঁর চোখে অন্য এক বাংলাদেশের দৃশ্য ফুটে উঠেছে। সকলেই মুগ্ধ হয়ে শুনছিলেন ড. ইউনূসের কথা। তিনি বলেন, ‘আমি নোবেল পুরস্কার অর্ধেক পেয়েছি। বাকি অর্ধেক পেয়েছে গ্রামীণ ব্যাংক তথা বাংলাদেশের ৬৭ লাখ মহিলা। মনে রাখবেন তারাও নোবেল বিজয়ী।’

তিনি স্পেনের রানী সোফিয়ার কাঁধে ঝুলানো কাপড়টির দিকে সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বললেন, এ কাপড়ের নাম ‘গামছা’। এর মূল্য মাত্র ২০ সেন্ট। বাংলাদেশের এক স্বাবলম্বী মেয়ে হাত দিয়ে তৈরি করেছে এ গামছা। স্পেনের রাণী গত কয়েক বছর ধরে সে গামছা তার সবচেয়ে দামী ভূষণ হিসেবে ব্যবহার করে আসছেন। ড. ইউনূস তাঁর মোহনীয় বক্তব্যে উপস্থিত দুই সহস্রাধিক লোকের মধ্যে যে উদ্দীপনা তৈরি করলেন, প্রেরণার যে আবহ তৈরি করে দিলেন তাতে সকলেই নিশ্চিত যে, তাঁর কথামতো বিশ্বের ৫০০ মিলিয়ন মানুষ দারিদ্রের অভিশাপ থেকে অবশ্যই মুক্ত হবে।

বিকেলে অনুষ্ঠান শেষে শহর দেখবো বলে একটি ট্যাক্সি ভাড়া করলাম। যাত্রা পথে ড্রাইভার জিজ্ঞেস করলো আমরা কোথাকার মানুুষ, কেন এসেছি। বললাম আমাদের প্রাপ্তির কথা, গর্বের কথা। গন্তব্যে পৌঁছে মিটার অনুযায়ী যখন ভাড়া দিতে গেলাম ক্যাব ড্রাইভার ভাড়া নিতে অস্বীকার করে বসলো। অবশ্য বিনয়ের সাথে। অবাক হয়ে জানতে চাইলাম- কেন? হাত উঁচিয়ে বললো-‘বাংলাদেশকে সেল্যুট। তোমাদের কাছ থেকে আজ আমি ভাড়া নেবো না। আমি কানাডার এক নগন্য ব্যক্তি তোমাদের আনন্দের অংশীদার হয়ে থাকলাম’।

আজ যখন ড. ইউনুসকে অপমানে অপমানে লাঞ্ছিত করা হচ্ছে আর সে সংবাদটি বিশ্বের তাবৎ মিডিয়ায় নিন্দার সাথে পরিবেশিত হচ্ছে তখন আমার সেই ক্যাব ড্রাইভারের কথা বারবার মনে পড়ছে।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
প্রজাপতি মন আমরা বাঙ্গালীরা কাউকে মাথায় তুলে নাচতেও জানি আবার তাকে মাথার থেকে আছাড় দিয়ে ফেলেও দিতে জানি। ড. মুহাম্মদ ইউনুসের নোবেল প্রাপ্তিটাও ঠিক তেমন। যেখানে বাইরের দেশ আমাদের সম্মান করছে, সেখানে আমরাই তাকে অপদস্ত করছি। হায়রে দেশ!
খন্দকার নাহিদ হোসেন গর্বের কথা বললেন। আর তা বড় সুন্দর করেই বললেন। আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে।
নিলাঞ্জনা নীল জুয়েল ভাই এর কথার সাথে সহমত পোষণ করছি......... গুনের কদর না করলে গুণীর অপমান হয়....
চৌধুরী ফাহাদ অনেক ভালো লাগা জানিয়ে গেলাম।
আশা গর্ব সংখ্যার সেরা গর্বগুলোর একটি। রক্ত গরম হয়ে যাবার মতো। আপনাকে স্যালুট ভাইজান। তবে- মামুন ভাইয়ার সাথে আমি একমত। এসব কিছু প্রতিযোগিতার উর্ব্ধে থাকা উচিত।
আসলাম হোসেন এমন কেন পাঠকের অবস্থা ..............। এত সুন্দর একটি লেখা তারপরও।
sakil সত্যি দারুন এবং গর্বময় . তবে ঠিক গল্প হয়ে উঠেনি , তথ্থ বহুল লেখা .
সেলিনা ইসলাম এমন একটা লেখা দেবার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ...শুভকামনা আপনার জন্য
মিজানুর রহমান রানা এই গল্পটা পূর্বে কি একবার প্রকাশ করেছিলেন? কেমন যেনো পড়েছি পড়েছি মনে হচ্ছে। যাই হোক ধন্যবাদ ও শুভ কামনা।
মোঃ আক্তারুজ্জামান পীড়াদায়ক গর্বের এক চমত্কার লেখা| পাঠক নেই দেখে সত্যি আমারও খুব খারাপ লাগলো|

০৮ আগষ্ট - ২০১১ গল্প/কবিতা: ৮ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "স্থিতিশীলতা”
কবিতার বিষয় "স্থিতিশীলতা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৪