এক খন্ড মেঘ

বৃষ্টি (আগষ্ট ২০১২)

Shahitaz Aktar Nupur
  • ২০
  • ৩১
বিপ - - বিপ - -বিপ ওপাশ থেকে মোবাইলের রিংটোন শোনা যায়। একবার, দুইবার, তিনবার। নাহ বিজি টোন। সকাল থেকে এই নিয়ে তিনবার নভঃ ফোন করেছে প্রিয়মকে। সারাক্ষণই বিজি টোন। ইদানিং বড্ড বেশি ব্যস্ত হয়ে পড়েছে প্রিয়ম। এই ব্যস্ততা কোথায় শেষ হবে কে জানে! কি এক নিদারুণ হতাশা আর একাকীত্ব ঘিরে ধরেছে নভঃ কে শীতের রাতের গাঢ় কুয়াশার চাদরের মতো। হতাশাগ্রস্তের মতো নভঃ আকাশের দিকে তাকায়। নিজেকে খুব হালকা মনে হয় নভঃর। যেন কুয়াশার ভেলায় চেপে ও চলে যাচ্ছে আকাশের রাজ্যে। চাঁদটা আজ ভীষণ রকম বিবর্ণ আর ফ্যাকাশে। কেমন মরা হয়ে যাওয়া হলদেটে ফ্যাকাশে। কেমন যেন ঝাপসা হয়ে যায় আকাশের চাঁদটা চোখের নোনা জলে। ও কী ঠিক দেখছে। কার যেন অবয়ব বড্ড পরিচিত কিন্তু কেমন যেন বেমানান একটা মানুষের অবয়ব ফুটে উঠেই মিলিয়ে গেল ক্ষয় হয়ে যাওয়া চাঁদের বুকে। মনে পড়ে যায় সেই দিনগুলির কথা। টি এস সি চত্বর, বৃষ্টি ভেজা ধানমন্ডি লেক, চারুকলা, ছবির হাট কোথায় নেই কোথায় নেই সেই দিনগুলির ছোঁয়া। প্রিয়ম বড্ড দুষ্টু ছিল। ক্লাস শেষে দেখা করতে একটু দেরী হলেই কৃত্রিম কপটতা ফুটিয়ে তুলত চেহারাতে। অবশ্য ও অনেক বেশি রোমান্টিকও ছিল। অনেক জোরে বৃষ্টি নামলে নিজে তো বৃষ্টি তে ভিজতোই নভঃ কেও ভিজিয়ে ছাড়তো। বাদল দিনের কদমফুল ছিল নভঃর সবচেয়ে প্রিয় ফুল। প্রথম বৃষ্টির দিন একগুচ্ছ কদম নিয়ে কোত্থেকে যেন হাজির হয়ে যেত প্রিয়ম। শর্ত একটাই নভঃ কেও ভিজতে হবে প্রিয়মের সাথে প্রথম বর্ষায়। নভঃ চোখে-মুখে কপট রাগ ফুটিয়ে তুলে আদুরে গলায় বলতো তোমার ঠান্ডা লাগবে তো। জবাবে প্রিয়ম যেন আরও বেশি বেপরোয়া হয়ে উঠত। নভঃ কে জাপটে ধরে আরও বেশি কাছে নিতে চাইত। কখনো কখনো নভঃর গালে এঁকে দিত ভালবেসে ওর উষ্ণ ঠোঁটের স্পর্শ। তীব্র যন্ত্রণা ফুটে ওঠে নভঃর চোখে-মুখে। কত দ্রুত মানুষ সবকিছু ভুলে যায়। কত দ্রুত হারিয়ে যায় সুখের সময়গুলো। মাত্র ছয় মাসের মধ্যে প্রিয়মের এই পরিবর্তন নভঃ কে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত করে তুলেছে। প্রিয়মের টুকরো টুকরো অবহেলাগুলো নভঃ কিছুতেই মেনে নিতে পারছে না। প্রিয়মের টুকরো টুকরো অবহেলাগুলো মাথার মধ্যে গরম বিষাক্ত সীসার মতো অনুভূত হয় নভঃর। হাত থেকে তীব্র আক্রোশে ছুঁড়ে ফেলে দেয় মোবাইলটাকে। রাতের নিস্তব্ধতা ভেঙে ঝন ঝন শব্দ করে মুঠোফোনটা তিন-চার টুকরো হয়ে ছিটকে পড়ে রাস্তায়। বুকের ভেতরের যন্ত্রণায় কেঁপে কেঁপে ওঠে নভঃর সারা শরীর। হঠাৎ ওর কাঁধে স্পর্শ করে কারো একখানা হাত। দ্রুত চোখের জল মুছে নিয়ে নভঃ লুকাতে চায় নিজের কষ্টগুলোকে। চোখ তুলে তাকায়। দেখতে পায় প্রভঃ কে। প্রভঃ ওকে বুকের মধ্যে টেনে নেয়। এবার আর চোখের জল বাঁধ মানে না। ঝর ঝর করে কেঁদে ফেলে নভঃ। মৃদু কণ্ঠে জিজ্ঞাসা করে প্রিয়মের সাথে কিছু হয়েছে? নভঃ আরো শক্ত করে জড়িয়ে ধরে প্রভঃ কে। আচ্ছা ঠিক আছে চল এখন কিছু বলতে হবে না। কাল সকালে শুনব। নভঃর হাত ধরে টেনে বিছানায় নিয়ে যায় প্রভঃ। তুইতো জানিস তোকে ছাড়া আমার বিছানায় ঘুম আসে না। আর এখন আমি তোকে পাশে নিয়ে জড়িয়ে ধরে ঘুমাব। প্রভঃর দুষ্টুমির কথায় হেসে ওঠে দু’ বোনই।
প্রতিদিনের মতো সকাল বেলা প্রভঃ এক কাপ গরম কফি হাতে নভঃর মাথার কাছে এসে দাঁড়ায়। তারপর মৃদু কণ্ঠে নভঃ কে ঘুম থেকে ডেকে তোলে। ওঠ নভঃ, ওঠ না। কত্ত বেলা হলো। ওঠ নভঃ। প্রভঃর ডাকে নভঃ আড়মোড়া ভেঙে এপাশ করতে করতে ঘুম থেকে ওঠে। তারপর কফির কাপ হাত থেকে নিয়ে বলে প্রভঃ তুই না থাকলে কি যে হতো। তাড়াতাড়ি কফি শেষ করে ক্যাম্পাসে যা নয়তো ক্লাস মিস করবি- প্রভঃর কণ্ঠে মৃদু শাসনের সুর। আজ আমি ক্লাসে যাব না রে। নভঃ উত্তর করে। কেন কি হয়েছে তোর? প্রভঃর কণ্ঠে প্রশ্নের সুর। আমার মন ভালো নেই। আজ আমি সারাদিন তোর সাথে থাকতে চাই, প্লীজ-নভঃর কণ্ঠে অনুনয়ের সুর। প্রভঃ নভঃ কে বুকে জড়িয়ে ধরে। দ্যাখ, নভঃ আমি আর তুই জমজ। জন্মের সময় মা মারা গেল আর বাবাও কেমন যেন উদাস হয়ে গেল। এ সবই তুই আর আমি দাদীর মুখ থেকে শুনেছি। আজ যখন আমার আর তোর বিয়ের কথা হচ্ছে তখন এমন কি ঘটল যে প্রিয়ম তোর সাথে সম্পর্ক রাখতে চাইছে না? কি হয়েছে তোদের মধ্যে? আমি যতদূর জানতাম প্রিয়মের ফ্যামিলিরও তোর সাথে খুব ভালো সম্পর্ক ছিল। তাহলে তোর হঠাৎ কী হলো? ছোটবেলা থেকেই আমি তোর সবচেয়ে ভালো বন্ধু। তুই তো আমার কাছে কিছু লুকাসনি কখনো। আমাকে বল কী হয়েছে প্রিয়মের সাথে? তুই তো জানিস বাবা-দাদী আজ এই ফ্যামিলির সবাই কত্ত খুশী শুধু আমাদের দুজনের বিয়ে একসাথে হবে এটা জেনে। আজ যদি বিয়ে না হয় তাহলে ওরা কত কষ্ট পাবে জানিস তুই? আমি হয়তো ফ্যামিলি ম্যানেজ করতে পারব কিন্তু আমি তো জানি তুই আর প্রিয়ম ছোটবেলা থেকেই দুজন দুজনের খুব ভালো বন্ধু। আজ তোদের দুজনের মধ্যে যে সম্পর্ক তাতে তোরা দুজন ঘর বাঁধার স্বপ্ন দেখছিস তা আমি আর তুই ভালোভাবেই জানি। তাহলে আজ হঠাৎ কি হলো? নভঃ ফুঁপিয়ে কেঁদে উঠল। প্রভঃ এবার জোরে ধমক দিল নভঃ কে। ফ্যাচ ফ্যাচ করে শুধু কাঁদিস না। কী হয়েছে বল? প্রভঃ প্রিয়ম আমাকে বিয়ে করতে চায় না। ‘আমি এখানে আর থাকবো না। আমি ত্রপার কাছে চলে যাব। আমি আর পড়াশোনা করবো না।’-নভঃ। ‘তুই যে এখানে আর থাকবি না। তুই যে চলে যাবি তা কি প্রিয়ম জানে?’-প্রভঃ। ‘হুঁ, জানে’-নভঃ। ‘ও কি বলেছে? প্রভঃ জিজ্ঞাসা করে?’ ‘ও বলেছে আমার যা ইচ্ছে তা আমি করতে পারি।’-নভঃ। ‘তোদের মধ্যে সমস্যা কী?-প্রভঃ। নভঃ উত্তর করে ও ইদানীং উল্টাপাল্টা কাজ করে। আমি ওকে অনেক বুঝিয়েছি ও কিছুতেই আমার কথা শুনতে চাইছে না। প্রভঃ এবার একটু নড়েচড়ে বসে। উল্টাপাল্টা বলতে তুই কী বোঝাতে চাচ্ছিস? ও কী ড্রাগস নিচ্ছে? না কি অন্য কারো সাথে ইনভলভ? তুই কী বলতে চাচ্ছিস আমি তো কিছুই বুঝতে পারছি না নভঃ। প্রভঃ আমি প্রিয়ম কে চাকরি করতে বলেছিলাম। বলেছিলাম যে ও যদি চাকরি না করে তাহলে আমাদের বিয়ে করা সম্ভব নয়। হুঁ, তো প্রিয়ম কী বলেছে প্রভঃ জিজ্ঞাসা করে? প্রিয়ম ইদানীং মিডিয়া লাইনে ফ্রিল্যান্স কাজ করছে। নাটক বানানো, অ্যাড বানানো, মডেল নিয়ে ঘুরে বেড়ানো এসব করে। আমাকে সময় দিতে চায় না। ও যদি মিডিয়া লাইনে কাজ করে তাহলে বাবা কখনোই আমাদের বিয়ে মেনে নেবে না। এজন্য আমি ওকে বলেছিলাম যে ও যদি মিডিয়া লাইনের কাজ না ছাড়ে তাহলে আমি ওর সাথে কোন যোগাযোগ রাখবো না। এখন ও আর আমার সাথে যোগাযোগ রাখতে চাইছে না।
প্রভঃ এবার নভঃকে বুক থেকে ঠেলে সরিয়ে দেয়। বলে, তুই তো প্রিয়ম কে সত্যি ভালোবাসিস, তাই না? প্রিয়মের প্রতি তোর অগাধ বিশ্বাস আর আস্থা না থাকলে তুই সামনে এগোবি কিভাবে? আমি জানি আমাদের মধ্যবিত্ত সমাজ এখনও মিডিয়া লাইনে যারা কাজ করে তাদেরকে ঠিক মতো গ্রহণ করতে পারেনি। আমাদের গার্জিয়ানরা এখন ও মেনে নিতে পারে না ছেলে-মেয়ে ডাক্তার-ইঞ্জিনিয়ার না হয়ে মডেল, অভিনেত্রী কিংবা পরিচালক হবে। কিন্তু প্রিয়ম ব্যতিক্রম। ও ছোটবেলা থেকেই আলাদা ঘরানার ছেলে। ও কে পেতে হলে তোকেও ব্যতিক্রম হতে হবে। ও কে ভালোবাসার পাশাপাশি ভালোবাসতে হবে ওর কাজকেও। ঝেড়ে ফেলতে হবে ইগো প্রবলেম। তবেই না তুই তোর ভালোবাসার মানুষটাকে পরিপূর্ণভাবে পাবি। এতক্ষণ নভঃ চুপচাপ শুনছিল। এবার মৃদু প্রতিবাদ করতে চাইল। কিন্তু প্রিয়ম মিডিয়ায় কাজ শুরু করার পর থেকে আর চাইছে না আমি ওর সাথে থাকি। ও সারাক্ষণই আমাকে এড়িয়ে চলছে। আমি এখানে থাকব না রে। আমি ত্রপার কাছে চলে যাব। কিন্তু ত্রপার কাছে চলে যাওয়াই সব সমস্যার সমাধান নয়। মানলাম ত্রপা তোর সবচেয়ে ভালো বন্ধু, ওর কাছে তুই অনেক ভালো থাকবি। কিন্তু এটা কি জীবন থেকে পালিয়ে যাওয়া নয়? তুই পালাতে চাচ্ছিস কেন?- প্রভঃ ওকে নিবৃত্ত করার চেষ্টা করে। নভঃ মাথা নাড়ে। না আমি প্রিয়মের কাছ থেকে অনেক দূরে চলে যাবো, অনেক দূরে। প্রভঃ অসহায়ের মতো খানিকক্ষণ নভঃর মুখের দিকে তাকিয়ে থাকে। তারপর আনমনেই বলে তারমানে তুই আমাকে ছেড়ে, দীদা-বাবা সবাইকে ছেড়ে শুধুমাত্র প্রিয়মের জন্য অনেক দূরে চলে যাবি। আচ্ছা ঠিক আছে, যা।
পরদিন বিকাল বেলা। ঢা.বি ক্যাম্পাস। প্রিয়ম আনমনে হাঁটছিল। দূর থেকে কার যেন ডাক শোনা গেল। কেউ খুব ব্যস্ততার সুরে প্রিয়ম, প্রিয়ম বলে চিৎকার করছে। প্রিয়ম পিছু ফিরে দেখল প্রভঃ। আরে কেমন আছ প্রভঃ?-প্রিয়ম স্বভাবসুলভ দুষ্টুমির ভঙ্গিতে জিজ্ঞাসা করল। হুঁ, ভালো অনেকটা আনমনা সুরে প্রভঃ উত্তর করল। তুমি কি অনেক ব্যস্ত? একটু বসবে আমার সাথে? প্রভঃর কণ্ঠে কিছু একটা ছিল। প্রিয়ম প্রভঃর দিকে তাকিয়ে থাকল।
এক সপ্তাহ পরের ঘটনা। নভঃর বেডরূম। নভঃ তার ব্যাগ গুচ্ছাচ্ছে। প্রভঃ পিছনে অসহায়ের মতো তাকিয়ে আছে। তুই সত্যিই চলে যাবি? নভঃ কিছু বললো না। ওর দু’ চোখে তখন জলের ধারা। আবছা চোখে জানালা দিয়ে তাকিয়ে দেখে আকাশের কোণে একখন্ড মেঘ করেছে। এই বর্ষার প্রথম বৃষ্টি বোধহয় আজই হবে। অশ্রুসজল চোখে নভঃ সবার কাছ থেকে বিদায় নেয়। প্রভঃর কাছ থেকে বিদায় নিতে গিয়ে দেখে প্রভঃ নেই। ওর ঘরের দরজা বন্ধ। বাসের সময় হয়ে আসছে। নভঃ বেরিয়ে পড়ে। বাসার সামনে রিকশার জন্য অপেক্ষা করে। হঠাৎ পিছন থেকে কে যেন নভঃর হাত থেকে ব্যাগ কেড়ে নেয়। চমকে ফিরে তাকায় ও। প্রিয়ম! একগুচ্ছ কদম ফুল বাড়িয়ে দেয় প্রিয়ম ওর হাতে। বলে তোমার জন্য। নভঃ দু’ চোখের কোণে জল চিকচিক করে, ঠোঁটের কোণায় লাজুক হাসি। কোত্থেকে যেন একখন্ড মেঘ এসে ওদের দু’জনকে ঝিরিঝিরি বৃষ্টিতে ভিজিয়ে দেয়।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
Shahitaz Aktar Nupur @ সাবের ভাই নতুন লেখিকা তো তাই সব কিছু বুঝে উঠতে সময় লাগে, এজন্য গল্প-কবিতার ভুত পারা খেএ ফেলেছে. এর পর থেকে আরো সাবধানী হওয়ার চেষ্টা করব, দা করবেন. @ সালেহ ভাই বাস্তবের প্রীয়মরা কি কখনো আসে? গল্প বলেই হিত প্রিয়ম শেষ সময়ে হলেও এলো @প্রিয়ম, আপনার নাম পরেই কিন্তু গল্পের নায়কের নাম লিখেছিলাম, কিন্তু অনুমুতি নিতে ভুলে গেছি. সর্রী.
ভালো লাগেনি ৫ সেপ্টেম্বর, ২০১২
প্রিয়ম দারুন কিন্তু আমার নায়ক এর নাম নিলে কেন ???????????????
মোঃ আক্তারুজ্জামান বেশ সুন্দর গল্প| ছোট ছোট প্যারা করলে এবং নাম দুটির শেষে বিসর্গ বর্জন করলেই বোধ হয় আরও ভালো লাগত| ধন্যবাদ|
সালেহ মাহমুদ UNION ALL SELECT NULL,NULL,NULL,NULL,NULL,NULL,NULL,NULL,NULL,NULL# বাহ সুন্দর গল্প, এ রকম না হলে কে চলে? শেষ মুহুর্তে হলেও প্রিয়ম তো এলো ....
আহমেদ সাবের প্যারাগুলো কি গল্প-কবিতার ভুত গিলে খেয়েছে?
আহমেদ সাবের মিষ্টি প্রেমের কাহিনী। সমাপ্তি - "একগুচ্ছ কদম ফুল" 'এ। ভাল লেগেছে গল্পটা।
মিলন বনিক গল্পটা সুন্দর...প্লটেও ভিন্নতা আছে...প্যারা করে লিখলে মনে হয় আরো ভালো হত...অনেক অনেক শুভ কামনা....
তানি হক সুন্দর একটি গল্প ..ভালো ভালো লাগলো ..গল্পের চরিত্র গুলো দারুন ছিল ..নাম গুলো সুন্দর ..সবমিলিয়ে মনে দাগ কাটল ...ধন্যবাদ
Shahitaz Aktar Nupur আপনাদ্নের ভালো লাগায় আমার পথ চলার সহাইক. সবায়ক্নে ধন্যবাদ.

১৮ জুলাই - ২০১১ গল্প/কবিতা: ৪ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

বিজ্ঞপ্তি

“এপ্রিল ২০২৪” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ এপ্রিল, ২০২৪ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।

প্রতিযোগিতার নিয়মাবলী